Sunday, February 17, 2019

জারণ-বিজারণ মনে রাখার টেকনিক





জারণ-বিজারণ মনে রাখার টেকনিক

টেকনিক ১ ::ছন্দঃ জাদা বিগ্রহ । জা দা → জারণ দান বি গ্রহ → বিজারণ গ্রহন।



এখানে ইলেক্ট্রন দান করলে জারন হয়। এবং ইলেক্ট্রন গ্রহন করলে বিজারণ হয় ।







টেকনিক ২ :



জারণ হয় :



মাইনাস মাইনাস হলেপ্লাস প্লাস হলে ।অর্থাৎ



ঋনাত্মক ইলেক্ট্রন ত্যাগ হলে বা মাইনাস হলে



জারণ হয় এবং ধনাত্মক প্রোটন সংযোগ হলে বা যোগ



হলে জারণ হয়।







বিজারণ হয় :মাইনাস প্লাস হলে প্লাস মাইনাস হলে ।



অর্থাৎ,ঋনাত্মক ইলেক্ট্রন সংযোগ হলে বা যোগ হলে



বিজারণ হয় এবং ধনাত্মক প্রোটন ত্যাগ বা



মাইনাস হলে বিজারণ হয় ।







টেকনিক ৩ :







জোবি জোরা



জো বি → যোজ্যতা বৃদ্ধি = জারণ



জো রা → যোজ্যতা হ্রাস = বিজারণ

২০১৯ সালের তেলুগু ইন্ডাস্ট্রির ১ম ১০০ কোটি ক্লাবে প্রবেশ করা একটি মুভি Fun And Frustration দেখুন। সাথে আমার রিভিউ ত থাকছেই। [full hd download]

সকলকে জানাই সালাম/নমষ্কার।
কেমন আছেন সকলে আসা করি ভালই আছেন। আমি ভাল নেই একটুও। প্রতিসপ্তাহের মত আবার ও চলে আসলাম আপনাদের মাঝে ব্লকবাস্টার একটা মুভির রিভিউ নিয়ে। ২য় বার প্রকাশিত হবে এই রিভিউ টি trickbd সাইটে।

Movie Name : Fun And Frustration
Film Stars: Tamannaah Bhatia, Varun Tej, Prakash Raj
Directed: Anil Ravipudi
Released Date: 12 January 2019 (India)
Genres: Comedy
Languages: Telugu+Esub
IMDB Ratings: 8.4/10
Personal Rating: 8/10
Movie Quality: 720p HDRip
File Size: 700MB
…….মুভি নিয়ে আমার কিছু কথা….
★২০১৯ সালের তেলুগু ইন্ডাস্ট্রির ১ম ১০০ কোটি ক্লাবে প্রবেশ করা মুভি এটা।
★অবশেষে অনলাইনে ইংলিশ সাব সহ চলে এলো ২০১৯ সালের ১ম তেলুগু ব্লকবাস্টার মুভি “F2 – Fun and Frustration” । মাল্টিস্টারার মুভি
★দেখে নিলাম বছরের প্রথম ব্লকবাস্টার সিনেমা Fun And Frustration । মুক্তির আগে সিনেমাটি নিয়ে খুব একটা আগ্রহ না থাকলেও মুক্তির পরপরই এই কয়দিনে সিনেমাটির অবিশ্বাস্য বক্স অফিস সাফল্য যে কারো মনেই আগ্রহ সৃষ্টি করার জন্য যথেষ্ট। তাই আর সময় নষ্ট না করে আমিও দেখেনিলাম আলোচিত এই সিনেমাটি।
★ প্রকাশ, প্রভিভী, ভেনিলা কিশোর এবং অন্যান্যদের মতো অনেক অভিনেতাদের প্রবেশের সাথে ভেনকি,বরুণ,তামান্না,মেহরীনের রসিকতা ভালই ছিল।
★ অনুমান লাগাতে পারি যে খুব একটা ভালো কাটবে আপনার অসাধারন সব কমেডি, ভালো মানের পরিচালনা, নতুন কাহিনী এবং কাহিনীটির সুন্দর উপস্থাপন এবং মুভিতে সবার পারফরমেন্স (বিশেষ করে ভেঙ্কি ) সবকিছু মিলিয়ে বেশ।
★ সিনেমাটি ভালো লাগা খারাপ লাগা সব আপনাদের ইচ্ছার উপর। আমার মতো এটাকে আরও আট- দশটা সাউথ এন্টারটেইনিং সিনেমা ভেবে দেখতে বসলে আমি নিশ্চিত আপনার পুরোটা
সময় খুব আনন্দেই কাটবে
★সিনেমাতে তিনটি জিনিস খুবই বেশি পরিমানে রয়েছে আর তা হলো
১. এন্টারটেইনমেন্ট
২. এন্টারটেইনমেন্ট এবং
৩. এন্টারটেইনমেন্ট
★ আর যদি মুভির বক্স অফিস এবং মুভিটা নিয়ে এতসব আলোচনা দেখে এটাকে মাস্টারপিস ভেবে বসেন তাহলে আপনার সময়টা কেমন কাটবে আমার সঠিক জানা নেই।
★ভালো একটা সিনেমা। প্রথম হাফ – সুপার
দ্বিতীয় হাফ – ভালো চাইলে আপনিও দেখে নিতে পারেন। আশাকরি অসাধারন একটা সময় পার করবেন।
বাংলা সাবটাইটেল দিয়ে দেখতে চান তাহলে সাবমেকার জয় কিষান ভাইয়ের ঘোষণা অনুযায়ী আরও এক সপ্তাহ অপেক্ষা করতে হবে।
Bangla Subtitle Coming Soon

……..মুভি রিভিউ…..
প্রথমেই বলতে হয় এটা একটা মাল্টিস্টার অভিনীত কমেডি নির্ভর ফ্যামিলি ড্রামা মুভি।
ভেঙ্কটশ সুখী বিবাহিত জীবনের উচ্চ আশা নিয়ে তামান্নাকে বিয়ে করেন। তামান্নার বোন মেহরিন পিরিজাদার সাথে বরুণ তেজ একই ভাবে বিয়ের প্রস্তুতি নিতে থাকে। কিন্তু যখন বুঝতে পারেন ভেঙ্কটেশ ও বরুণ যে তারা ব্যাচেলর হিসাবে থাকলেই ভাল হয়? তখনই শুরু আসল কমেডি।
সেই কমেডি গুলো দেখতেই এক্ষনি মুভি টি দেখতে বসে পড়ুন।
ইংলিশ সাবটাইটেল দিয়ে দেখতে চাইলে এখনই মুভিটি ডাওনলোড করুন। অনেক বক বক করেছি এখন ডাইরেক্ট ডাওনলোড করে নিন।








360p 350MB link 9xuplod
360p 350MB link zippyshare
720p 1.2GB Link 9xupload
বিঃ দ্রঃ আপনাদের কে অনেক তথ্য দেওয়ার জন্য কিছু অংশ কপি করা হয়েছে।

Friday, February 15, 2019

ইংরেজিতে অনুবাদ করতে হয় যেভাবে





আমার ছোট ভাই বাজার থেকে ১০ টাকা দিয়ে চমৎকার হালকা খেলনা কিনেছিল । এই বাক্যটিকে ইংরেজিতে অনুবাদ করতে হবে




১ম ধাপ ঃ বাক্যটিতে subject হল 'ভাই'--brother। verb হল 'কিনেছিল'--brought। object হল ' একটি খেলনা'--a toy । ** verb এর কাছে " কি বা কাকে " দ্বারা প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যাবে সেটা object **




২য় ধাপ ঃউপাদান ৩ টি কে sub+verb+object অনুসারে সাজালে Brother brought a toy




৩য় ধাপঃ** যে ওয়ার্ড অন্য কোন ওয়ার্ড এর অর্থকে আরও সিমাবদ্ধ করে দেয় সেটা হল modifier**




subject কে modify করতে আরও দুটি শব্দ my এবং younger(ছোট) । এই দুটি ওয়ার্ড brother এর আগে বসালে my younger brother brought a toy.




খেলনা(toy) কে modify করেছে আরও দুটি শব্দ যথাক্রমে চমৎকার (fine) এবং হালকা(light) ।এই দুটি ওয়ার্ড toy এর আগে বসালে my younger brother brought a fine light toy




এবার '১০ টাকা দিয়ে'--for ten taka । এটি কে toy এর পরে বসালে পাওয়া যায় my younger brother brought a toy for ten taka




এরপর ' বাজার থেকে ' --from the market । সুতরাং সম্পূর্ণ বাক্যটি হল My younger brother brought a toy for ten taka from the market.

‘দেবী’ মুভির HD প্রিন্ট চলে এসেছে। জলদি ডাউনলোড করে নিন।


সিনেমার নাম: দেবী 
পরিচালক : Anam Biswas

Stars: Chanchal Chowdhury,Jaya Ahsan, Animesh Aich,Labonno Chowdhury,Shabnam Faria,Iresh Zaker
Genres : Drama, Mystery
Imdb rating: 8.5/10 
www.NetPriyo.Blogspot.com
আসুন এক নজরে মুভির চরিত্র গুলির সাথে পরিচিত হয়ে আসি।
মিসির আলি (চঞ্চল চৌধুরী) বড়পর্দায় প্রথমবারের মতো দেখা যাবে মিসির আলিকে। এই আকর্ষণটাই অধিকাংশ দর্শককে হলে নিয়ে যাবে সিনেমাটা দেখতে এটা যেমন সত্য, একইভাবে বইতে পড়া মিসির আলির সাথে পর্দায় দেখা মিসির আলির কতটা সাদৃশ্য খুঁজে পাবে দর্শক আর কিভাবে নিবে এই বিষয়টা বেশ চ্যালেঞ্জিং করে তুলেছিলো চরিত্রটাকে। এখানে কাস্ট করা হয় চঞ্চলকে। মিসির আলি চরিত্রে তিনি তার সর্বোচ্চ দেয়ার চেষ্টা করেছে । এতো পরিচিত এক চরিত্রে অভিনয় করতে গিয়ে তিনি যে সাবলীল অভিনয় দেখিয়েছেন তাতে প্রশংসা না করে উপায় নেই।
রানু (জয়া আহসান) : ব্যক্তিগতভাবে আমি জয়া আহসানকে বেশ পছন্দ করি। তার মতো যেকোনো চরিত্রকে এতো সুন্দর, সাবলীলভাবে পর্দায় ফুটিয়ে তুলতে তেমন কাওকে বর্তমানে দেখিনা আমি (বাংলাদেশে)। রানু চরিত্রে ঠিক যতখানি সরলতা, মায়া দেখানো যেত তা সম্পূর্ণ করেছেন তিনি। আমার মনেহয়না জয়া আহসান ছাড়া আর কেও এতো নিখুঁত করে রানু হতে পারতো !
নীলু (শবনম ফারিয়া) : এক্ষেত্রেও সঠিক মানুষটিকেই নেয়া হয়েছে বলে মনে হয় আমার। নীলু চরিত্রে নিজেকে অসুন্দর ভাবার একটা বিষয় ছিলো। পর্দায় ঠিক সঠিকভাবেই উপস্থাপন করা হয়েছে ফারিয়াকে। আশা করছি, নিশীথিনী নিয়ে সামনে আবার দেখতে পাবো তাকে।
(তবে দেবী উপন্যাসের শেষে নীলুর চেহারা যেহেতু রানুর মতো হয়ে যায়, হয়তো পরবর্তী কিস্তি নিয়ে জয়া আহসানও হাজির হতে পারেন)
আনিস চরিত্রে অনিমেষ আর সাইকো হিসেবে ইরেশ যাকেরও যথেষ্ট ভালো করেছেন।
বাংলাতে আমার প্রথম দেখা হরর থ্রিলার মুভি ‘দেবী’
মুভিটির WEB-DL (HD) প্রিন্ট বের হইছে
নিচে ডাউনলোড লিংক দেয়া আছে । লিংক এ ক্লিক করবেন এবং Download এ ক্লিক করবেন। ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে। কোনো প্রকার এড এর ঝামেলা নেই। Happy_Watching✌
আপনাদের সুবিধার জন্য (480p,720p) সব রকমের প্রিন্ট যুক্ত করেছি। আশা করি পোস্টটি আপনাদের ভালো লেগেছে। ডাউনলোড করতে কোনো সমস্যা হলে কমেন্টে জানাবেন। আশা করি কোনো সমস্যা হবে না। বিঃদ্রঃ (মুভিটি দেবী উপন্যাস অনুকরণে নয়, অবলম্বনে তৈরী ) 
www.NetPriyo.Blogspot.Com

::Screenshots::



::WEB-DL – 480P | 720P – x264 – 400MB | 650MB::

👇::Download Link For 720p::👇

 

Download 720p [650Mb]

 

👇::Download Link For 480p::👇

 

Download 480p [400Mb]

Thursday, February 14, 2019

কবি -সাহিত্যিকদের প্রথম গ্রন্থ




রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
উপন্যাস — বউ ঠাকুরানী হাট — ১৮৭৭ সাল।
কবিতা — হিন্দু মেলার উপহার — ১২৮১ বঙ্গাব্দ।
কাব্য — বনফুল — ১২৮২ বঙ্গাব্দ।
ছোট গল্প — ভিখারিনী — ১৮৭৪ সাল। নাটক —
রুদ্রচন্ড — ১৮৮১ সাল।
.
কাজী নজরুল ইসলাম
উপন্যাস — বাধঁন হারা — ১৯২৭ সাল।
কবিতা — মুক্তি — ১৩২৬ বঙ্গাব্দ।
কাব্য — অগ্নিবীণা — ১৯২২ সাল।
নাটক — ঝিলিমিলি — ১৯৩০ সাল।
গল্প — হেনা — ১৩২৬ বঙ্গাব্দ।
.
প্যারীচাঁদ মিত্র
উপন্যাস — আলালের ঘরের দুলাল — ১৮৫৮ সাল।
.
আবদুল গাফফার চৌধুরী
ছোট গল্প — কৃষ্ণ পক্ষ — ১৯৫৯ সাল।
উপন্যাস — চন্দ্রদ্বীপের উপাখ্যান — ১৯৬০ সাল।
শিশু সাহিত্য — ডানপিটে শওকত — ১৯৫৩ সাল।
.
আবু ইসহাক
উপন্যাস — সূর্য দীঘল বাড়ি — ১৯৫৫ সাল।
.
আলাউদ্দিন আল আজাদ
কাব্য — মানচিত্র — ১৯৬১ সাল।
উপন্যাস — তেইশ নম্বর তৈলচিত্র — ১৯৬০ সাল।
নাটক — মনক্কোর যাদুঘর — ১৯৫৮ সাল।
গল্প — জেগে আছি — ১৯৫০ সাল।
প্রবন্ধ — শিল্পীর সাধনা — ১৯৫৮ সাল।
.
আহসান হাবীব
কাব্য — রাত্রি শেষ — ১৯৪৬ সাল।
.
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যবঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
উপন্যাস ইংরেজি — Rajmohan’s Wife — ১৮৬২ সাল
উপন্যাস বাংলা — দুর্গেশনন্দিনী — ১৮৬৫ সাল।
.
দীনবন্ধু মিত্র
নাটক — নীলদর্পন — ১৮৬০ সাল।
.
মীর মোশাররফ হোসেন
নাটক — বসন্তকুমারী — ১৮৭৩ সাল।
উপন্যাস — রত্নাবতী — ১৮৬৯ সাল।
.
শামসুর রহমান
কাব্য — প্রথম গান দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে — ১৯৫৯
সাল।
.
মোহাম্মদ রজিবর রহমান
উপন্যাস — আনোয়ারা — ১৯১৪ সাল।
.
জীবনান্দ দাশ
কাব্য — ঝরা পালক — ১৯২৮ সাল।
.
মুনীর চৌধুরী
নাটক — রক্তাক্ত প্রান্তর — ১৩৬৮ বঙ্গাব্দ।
.
জহির রায়হান
গল্প — সূর্য গ্রহন — ১৯৫৫ সাল।
.
মাইকেল মধুসূদন দত্ত
ইংরেজি রচনা — The Captive Ladie — ১৮৪৯ সাল ।
নাটক –শর্মিষ্ঠা — ১৮৫৯ সাল।
কাব্য — তিলত্তমা সম্ভব — ১৮৬০ সাল।
মহাকাব্য — মেঘনাদ বধ — ১৮৬১ স

কবিদের জন্ম-মৃত্যু সাল কৌশলে মনে রাখার টেকনিক







#কবিদের জন্ম-মৃত্যু সাল
কৌশলে মনে রাখার টেকনিক। প্রত্যেক সংখ্যার
সাথে ১৯০০ আছে মনে রাখতে হবে।
এ পর্বে ১৯০০ সালের গুলো দেওয়া হলো।
.
১৯০০ সালের প্রথম দিকে ২৯ জন শামসু বাহিনী ১১টি
মশা মারতে হাই স্কুলের ১৯ ও ৬৯ নং কক্ষে গেল।
সেখানে তারা ৮-৫৬ লক্ষ টাকার মানিক খুঁজে পেল।
মানিক পেয়ে সবাই ২৬-৪৭ সাইজের "সু" পায়ে দিয়ে
২৫-৭১ নং চৌধুরী বাড়ির সুফিয়াকে বিয়ে করতে
গেল।সুফিয়া ১১ থেকে ৯৯ বছরের সবাইকে
নিয়ে আক্রমন করে শামসু বাহিনীর জসীম ও
হাবীব কে ধরে ফেলল।শাস্তি হিসেবে জসীম
৩-৭৬ বার এবং হাবীব ১৭-৮৫ বার কানে ধরে উঠ-বস
করল। অন্যরা পালিয়ে গিয়ে ২২-৭১ নং সৈয়দ মঞ্জিলে
বসে ১৮-৭৪ বোতল মদ খেল। অবশেষে মান
হারিয়ে ১৭-৯৮ বছর বয়সী শামসু বাহিনীর সব সদস্য
চিরকুমার রইল।
:
:
ব্যাখ্যা:
.
শামসু -শামসুর রাহমান জন্ম ১৯২৯
.
মশা মারতে- মীর মশাররফ হোসেন মৃত্যু ১৯১১
.
হাই স্কুল- মুহম্মদ আবদুল হাই-১৯১৯-১৯৬৯
.
মানিক-মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯০৮-১৯৫৬
.
সু-সুকান্ত ১৯২৬-১৯৪৭
.
চৌধুরী বাড়ি-মুনীর চৌধুরী ১৯২৫-১৯৭১
.
সুফিয়া-সুফিয়া কামাল ১৯১১-১৯৯৯
.
জসীম- জসীম উদদীন ১৯০৩-১৯৭৬
.
হাবীব-আহসান হাবীব ১৯১৭-১৯৮৫
.
সৈয়দ মজ্ঞিল - সৈয়দ আলী আহসান ১৯২২-১৯৭১
.
মদ খেল- ফররুখ আহমদ ১৯১৮-১৯৭৪
.
মান হারিয়ে-শওকত ওসমান ১৯১৭-১৯৯৮।

অরবিটাল রহস্য






s,p,d & f অরবিটালের মূলকথা:
সহকারী কোয়ান্টাম সংখ্যা (l)
l=0 to (n-1)
n=1 হলে l=0 >> 1s
n=2 হলে l=0,1 >> 2s 2p
n=3 হলে l=0,1,2 >> 3s 3p 3d
n=4 হলে l=0,1,2,3 >> 4s 4p 4d 4f
# অরবিটালের_নামকরন :
# s_অরবিটাল
n এর মান যখন 1 হয় তখন ইলেকট্রন একটি
অরবিটালে গমন করে আর অরবিটালটি সূক্ষ (Sharp)
হয় এই Sharp এর প্রখম অক্ষর s এই জন্য এই
অরবিটালকে s অরবিটাল বলা হয়।
# p_অরবিটাল
n এর মান যখন 2 হয় তখন e- দুইটি অরবিটালে গমন
করে আর অরবিটালটি হয় প্রধান অক্ষ (Principal)
হয় এই principal এর প্রখম অক্ষর p এই জন্য এই
অরবিটালকে p অরবিটাল বলা হয়।
# d_অরবিটাল
n এর মান যখন 3 হয় তখন e- তিনটি অরবিটালে
গমন করে আর অরবিটালটি হয় ব্যাপ্ত (diffused) হয়
এই diffused এর প্রখম অক্ষর এই জন্য এই
অরবিটালকে d অরবিটাল বলা হয়।
# f_অরবিটাল
n এর মান যখন 4 হয় তখন e- চারটি অরবিটালে
গমন করে আর অরবিটালটি হয় মৌলিক
(fandamental) হয় এই fandamental এর প্রখম
অক্ষর f এই জন্য এই অরবিটালকে f অরবিটাল বলা
হয়।

কবিতাঃ নৈশব্দ




সেই দিনগুলো ছিল উচ্ছল,
ছিল পলাশীর মত উত্তাল,
ছিল আকাশের তেজী রোদ্দুর,
নগরীর বেপরোয়া কোলাহল।
সেখানে ঘড়ি মেনে আসে রাত্রি
যেমন জাহাজের কোন যাত্রী
মৃত ডাহুকের মত নিশ্চুপ
জোছনার ফুল ঝরে টুপ টুপ
বুকের পাঁজরে আহত আবেগ
প্রেমিকার চোখে ভাসে অভিযোগ।
যদি দিগন্ত বেয়ে চুপিসারে
কোন ভালবাসা এসে কড়া নাড়ে
তবে সঁপে দিও তাকে যৌবন,
দিও অপরাধমাখা চুম্বন
যেভাবে সকালের ফোটা পলাশে
বসন্তের রঙ মেশে সহাসে।

(অসমাপ্ত)

Wednesday, February 13, 2019

কীভাবে প্রোটিন তৈরি হয়?





প্রোটিন এবং এমিনো এসিড
জীবন নিয়ে আলোচনা শুরু করতে হয় এমিনো এসিড দিয়ে। এগুলো কোষের অসংখ্য ফাংশনর জন্য অপরিহার্য। এমিনো এসিড হচ্ছে কিছু জৈবিক অণু যাদের মাঝে একটি এমিন গ্রুপ (−NH2), একটি কার্বক্সিলিক এসিড গ্রুপ (−COOH) এবং একটি সাইড চেইন (−R) দেখতে পাওয়া যায়। যদিও প্রায় ৫০০ টির মত এমিনো এসিড এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়েছে, এদের মাঝে মাত্র ২০ টিকে জীবের জেনেটিক কোডে পাওয়া যায়।





এমিনো এসিডের চার্ট। (ছবির সোর্স: https://mindfulmedstudent.net/2017/04/19/three-acronym-mnemonics-for-remembering-the-amino-acids/)
এমিনো এসিডের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে পাশাপাশি দুইটি এমিনো এসিডের একটির এমিন গ্রুপ এবং অন্যটির কার্বক্সিলিক গ্রুপ থেকে এক অণু পানি অপসারিত হয়ে এরা পরস্পরের সাথে যুক্ত হতে পারে। এমন বন্ধনকে জীববিজ্ঞানে বলা হয় পেপটাইড বন্ধন । উপযুক্ত পরিবেশে একের পর এক এমিনো এসিড পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে বিশাল বড় এমিনো এসিডের শেকল তৈরি করতে পারে। এমন শেকলকে বলা হয় পলিপেপটাইড চেইন।




পেপটাইড বন্ধন। (ছবির সোর্স: http://www.assignmentpoint.com/science/chemistry/peptide-bond.html)

প্রোটিন হচ্ছে এমন এক বা একাধিক পলিপেপটাইড চেইনের সমন্বয়ে গঠিত বিশাল এক জৈবিক অণু। কোন পলিপেপ্টাইড চেইনের যেকোনো অবস্থানে বিশটি এমিনো এসিডের যেকোনোটি বসতে পারে। তাই মাত্র 30 টি পলিপেপ্টাইড চেইনের ভিন্ন ভিন্ন কম্বিনেশন হতে পারে 2030 টি! যেকোন অর্গানিজমের প্রোটিনে এর চেয়ে বড় পপিপেপ্টাইড চেইন অহরহই দেখা যায়। এজন্যই যেকোন অর্গানিজমে এত ভিন্ন ভিন্ন প্রোটিন পাওয়া সম্ভব। তবে মনে রাখতে হবে শুধু এমিনো এসিডের বৈচিত্র্য নয়, প্রোটিনের ত্রিমাত্রিক আকারও এর কার্যকারীতার পেছনে ভূমিকা পালন করে। এজন্যই অনেক প্রোটিন তাপ, pH প্রভৃতিতে সংবেদনশীল (sensitive) হয়ে থাকে। যেমন- তাপে অনেক প্রোটিনের পলিপেপ্টাইড চেইনগুলো বিমুক্ত হয়ে যায় এবং তাপ সরিয়ে নিলেও আবার সেগুলো পূর্বের অবস্থায় ফেরত আসে না। এজন্যই ডিম সেদ্ধ করলে জমাট বেঁধে যায়।
প্রতিটি প্রোটিন বানানোর রেসিপি লিখা থাকে জীবের ডিএনএ বা আরএনএতে। কিন্তু সব কোষে একই ডিএনএ থাকা সত্ত্বেও সব প্রোটিন সব কোষে তৈরি হয় না। তাই প্রোটিন বানানো বুঝতে হলে আমাদের ডিএনএ এবং আরএনএ সম্পর্কে কিছুটা জেনে নেওয়া প্রয়োজন।

ডিএনএ এবং আরএনএ আসলে কী

যেকোন অর্গানিজমকে আসলে কম্পিউটারের সাথে তুলনা করা যায়। কম্পিউটারে যখন কোন তথ্য সংরক্ষণ করে রাখার প্রয়োজন হয়, আমরা ব্যবহার করি হার্ডডিস্ক। তেমনি করে প্রতিটি জীবের সমস্ত জিনগত তথ্য প্রকৃতি সুরক্ষিত রাখে সেই জীবের ডিএনএতে। হার্ডডিস্কে তথ্য লিখে রাখা হয় 0 আর 1 দিয়ে। আর ডিএনএতে তথ্য লিখে রাখা হয় চারটি নাইট্রোজেনাস বেইস পেয়ার দিয়ে, যাদের নাম এডিনিন (A), থাইমিন (T), গুয়ানিন (G) এবং সাইটোসিন (C). খুব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য না হলে আমরা সাধারণত গাদা গাদা ব্যাকআপ রাখি না, কিন্তু ডিএনএর সকল তথ্যের ব্যাকআপ রাখা হয় জীবের প্রতিটি কোষে।




ডিএনএর গঠন। (ছবির সোর্স: https://www.easynotecards.com/notecard_set/59549)

ডিএনএর পূর্ণরূপ হল ডিঅক্সি রাইবোনিউক্লিয়িক এসিড। ডিএনএর তিনটি অংশ– নাইট্রোজেনাস বেইস, পাঁচ কার্বনের একটি বিশেষ চিনি (ডিঅক্সি রাইবোজ) এবং ফসফেট গ্রুপ। ডিএনএতে সাপের মতো দুইটি আঁকাবাঁকা সুতায় ফসফেট গ্রুপ আর চিনির ভিতের ওপর বেইসগুলো সারিবদ্ধভাবে সাজানো থাকে। দুইটি সুতার বিপরীত বেইসগুলো হাইড্রোজেন বন্ধনের কারণে পরস্পরের সাথে যুক্ত। ডিএনএর দুইটি সুতা কমপ্লিমেন্টারি, অর্থাৎ একে অন্যের ছাঁচের মত। এক সুতায় A-র বিপরীতে অন্য সুতায় সবসময় T, এবং C-এর বিপরীতে অন্য সুতায় সবসময় G বসে।
ডিঅক্সি রাইবোজের কার্বনগুলোকে জৈবযৌগের নামকরণের নিয়মে নাম্বার দেওয়া হলে ডিএনএর প্রত্যেকটি সুতার এক মাথায় 5′ বিশিষ্ট কার্বন এবং অন্য মাথায় 3′ বিশিষ্ট কার্বন পড়ে। এই অনুসারে  মাথা দুইটিকে 5′ মাথা এবং 3′ মাথা বলা হয়। তবে  দুইটি কমপ্লিমেন্টারি সুতার একই মাথা বিপরীত দিকে থাকে।
ডিএনএ ছাড়াও আরও এক রকমের নিউক্লিয়িক এসিড আছে, যার নাম রাইবোনিউক্লিয়িক এসিড। এতে ডিঅক্সি রাইবোজের পরিবর্তে চিনি হিসেবে থাকে রাইবোজ, এবং থাইমিনের (T) পরিবর্তে বসে ইউরাসিল (U). এই অল্প একটুখানি পরিবর্তনের জন্য ডিএনএ এবং আরএনএর চরিত্রে রাতদিন পার্থক্য হয়ে যায়। আরএনএর মোটেই ডিএনএর মত সুনির্দিষ্ট কোন গঠন নেই। এরা বিভিন্ন রকমের হতে পারে (যেমন- মেসেঞ্জার আরএনএ, ট্রান্সফার আরএনএ, রাইবোসোমাল আরএনএ প্রভৃতি) এবং কোষের ভিন্ন ভিন্ন কাজে এরা ব্যবহৃত হয়। আরএনএ ডিএনএর তুলনায় অনেক বেশি সক্রিয় হয় এবং স্থিতিশীলতাও অনেক কম। এজন্য বংশগত তথ্য সংরক্ষণে কোষ সাধারণত আরএনএ ব্যবহার করে না। তবে কিছু ক্ষেত্রে এই বৈশিষ্ট্যগুলো জীবের বেঁচে থাকার জন্য সহায়ক। যেমন- আরএনএ থাকার কারণে ফ্লু ভাইরাস খুব সহজে নিজের চেহারায় পরিবর্তন এনে আমাদের শরীরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে বার বার ফাঁকি দিতে পারে।

ডিএনএ এবং জিন

ডিএনএ একটি জীবের বংশগত সকল তথ্য সংরক্ষণ করে। কিন্তু বেঁচে থাকার জন্য তথ্য শুধু সংরক্ষণ করে রাখাই যথেষ্ট নয়। এই তথ্য ব্যবহারও করতে পারা প্রয়োজন। সেটা কীভাবে করা যায়? উত্তরটা হচ্ছে প্রোটিন বানিয়ে!
একটা অর্গানিজমের সম্পূর্ণ ডিএনএ অনেক লম্বা। যেমন- মানুষের পূর্ণাঙ্গ ডিএনএর দৈর্ঘ্য প্রায় ছয় ফুট! এই সবটুকু ডিএনএতে কিন্তু প্রোটিন বানানোর রেসিপি লিখা থাকে না, বরং কিছু কিছু অংশে থাকে। এগুলোই হচ্ছে জিন (Gene). আরেকটু একাডেমিক ভাষায় জিন হচ্ছে ডিএনএর এমন কোন খন্ড যা ফাংশনাল কোন অণুর কোড ধারণ করে। একটি জিনের বেশ কয়েকটি অংশ:
  1. প্রোমোটার (Promoter)
  2. আন্ট্রান্সলেটেড রিজিয়ন (Untranslated Region or UTR)
  3. ওপেন রিডিং ফ্রেম
  4. টার্মিনেটর




জিনের স্ট্রাকচার। (ছবির সোর্স: https://en.wikipedia.org/wiki/Gene_structure)

এছাড়া ট্রানস্ক্রিপশন ফ্যাক্টর নামের কিছু প্রোটিন কোন জিনের প্রকাশের (expression) জন্য অপরিহার্য। যখন কোষের কোন জিন থেকে প্রোটিন বানানোর প্রয়োজন হয়, অনেকগুলো ভিন্ন ভিন্ন  ট্রান্সক্রিপশন ফ্যাক্টর জিনটির প্রোমোটার অংশে যুক্ত হয়। সব ট্রানস্ক্রিপশন ফ্যাক্টর সব কোষে থাকে না। তাই সব জিন সব কোষে প্রকাশিত হয় না।

প্রোটিন সিন্থেসিস

প্রায় পঞ্চাশটির মত ট্রান্সক্রিপশন ফ্যাক্টর প্রোমোটার অংশে যুক্ত হলে আরএনএ পলিমারেজ (RNA Polymerase) নামের একটি এনজাইম ডিএনএ থেকে সেই জিনের কোড কপি করে মেসেঞ্জার আরএনএ তৈরি করা শুরু করে। তবে ডিএনএতে একটি বিশেষ সিকুয়েন্স পাওয়ার আগে এই কপি করা শুরু হয় না। এই স্থানটির নাম স্টার্ট কোডন (Start Codon). অধিকাংশ অর্গানিজমে এটি হচ্ছে ATG. প্রোমোটার এবং স্টার্ট কোডনের মাঝের অংশটি মেসেঞ্জার আরএনএতে কপি করা হয় না। একে বলে আনট্রান্সলেটেড রিজিয়ন বা ইউটিআর। আরএনএ পলিমারেজ স্টার্ট কোডন থেকে পরের বেইসগুলো একটির পর একটি করে মেসেঞ্জার আরএনএতে কপি করতে থাকে। পরবর্তীতে এনজাইমটি ডিএনএতে একটি বিশেষ স্থানে গেলে কপি করা সমাপ্ত হয়, এবং মেসেঞ্জার আরএনএটি মুক্ত হয়। এই স্থানটির নাম টার্মিনেটর। ইউটিআর এবং টার্মিনেটরের মধ্যবর্তী অংশটির নাম ওপেন রিডিং ফ্রেম।
ওপেন রিডিং ফ্রেমে কিছু স্থান থাকে যেগুলো প্রোটিনের কোন অংশের কোড করে না। এদের বলে ইন্ট্রন (Intron). বাকি অংশগুলোকে বলে এক্সন (Exon). সদ্য সৃষ্ট মেসেঞ্জার আরএনএ থেকে ইন্ট্রনগুলোকে কেটে বাদ দেওয়া হয়, এবং অবশিষ্ট অংশগুলোকে জোড়া লাগানো হয়। মধ্যবর্তী এক বা একাধিক এক্সনও বাদ যেতে পারে। এভাবে একই জিন থেকে কোষ একাধিক প্রোটিন তৈরি করতে পারে। এরপরে মেসেঞ্জার আরএনএগুলোকে বিকৃতির হাত থেকে রক্ষার জন্য 5′ মাথায় একটি ক্যাপ এবং 3′ মাথায় অনেকগুলো A দিয়ে তৈরি একটি লেজ জুড়ে দেওয়া হয়।
এরপর এই পরিপক্ক (mature) মেসেঞ্জার আরএনএগুলো কোষের নিউক্লিয়াস ছেড়ে বাইরে বেরিয়ে আসে। কোষের রাইবোজোম তখন সেই মেসেঞ্জার আরএনএর কোড পড়ে পর পর তিন বেইসের প্রতিটি কম্বিনেশনের  জন্য একটি নির্দিষ্ট এমিনো এসিড সংযুক্ত করে এমিনো এসিডের একটি শেকল  বা পলিপেপ্টাইড চেইন তৈরি করে। এই প্রক্রিয়াটির নাম ট্রান্সলেশন বা অনুবাদ।






এমিনো এসিড কোডন চার্ট। (ছবির সোর্স: https://sites.google.com/a/providenceday.org/apbiology/codon-charts-periodic-table)

মেসেঞ্জার আরএনএতে কিছু বিশেষ তিন বেইসের কোড থাকে যারা পলিপেপ্টাইড চেইনের সূচনা ও সমাপ্তি নির্দেশ করে। সূচনা কোড পেলে রাইবোজোম পলিপেপ্টাইড চেইন তৈরি করা শুরু করে, এবং সমাপ্তি কোড পেলে পলিপেপ্টাইড চেইনটিকে রাইবোজোম মুক্ত করে দেয়। পরবর্তীতে এক বা একাধিক পলিপেপ্টাইড চেইনকে বিশেষভাবে ভাঁজ (folding) করে কাঙ্ক্ষিত প্রোটিনের একটি অণু তৈরি হয়। এই প্রোটিনকে প্লাজমা মেমব্রেন বা কোষের বাইরে পাঠানোর প্রয়োজন পড়লে বিভিন্ন পলিপেপ্টাইডের সিগনাল সিকুয়েন্স যুক্ত হয়। কোষে কিছু সিগনাল রিকগনিশন পার্টিকেল (এসআরপি) থাকে যারা এই বিশেষ বিশেষ সিগনাল সিকুয়েন্সের সাথে যুক্ত হয়ে ঠিক ঠিক স্থানে প্রোটিনকে প্রেরণ করতে সাহায্য করে।
এভাবেই তৈরি হয় একেকটি প্রোটিন!

হাকেল নিয়মের পরিবর্তে অ্যারোমেটিক যৌগ বের করার একটা সুন্দর নিয়ম






হাকেল নিয়মের পরিবর্তে অ্যারোমেটিক যৌগ বের
করার একটা সুন্দর নিয়ম |
আশা করি কাজে লাগবে |
n=(x-1)/2
এখানে,x=পাইবন্ধনের সংখ্যা বা দ্বি বন্ধনের
সংখ্যা |
n এর মান=পূর্ণ সংখ্যা হলে,অ্যারোমেটিক যৌগ |
n এর মান =ভগ্নাংশ হলে অ্যারোমেটিক যৌগ নয় |
Example-- বেনজিনে পাই বন্ধন তিনটি |
n=(3-1)/2=1
n এর মান একটি পূর্ণ সংখ্যা তাই বেনজিন
অ্যারোমেটিক যৌগ।
Credit:- নেটপ্রিয়

বন্ধন ক্রম নির্ণয় করার Shortcut techniques:-





অনেকের মনে রসায়নের একটা ques .বন্ধনী ক্রম নির্ণয় করার shortcut আছে কি না।

প্রথম কথা হল,যারা পরীক্ষার্থী,তারা এখুনি জেনে নাও,বন্ধনী ক্রম কি।রসায়নের written প্রশ্নে আসতে পারে।বন্ধনী ক্রম হল,একটি অণুর দুটি পরমাণুর মধ্যে বিদ্যমান সমযোজী বন্ধনের সংখা।এটি মুলত পরমাণু দুটির electronic orbitalic বিন্যাস হতে নির্ণয় করা সম্ভব,অর্থাৎ যৌগটির গঠন কিরূপ,সেটা থেকে নির্ণয় করতে হয়।সবার কাছে DU প্রশ্ন অবশ্যই আছে।এই মূহুর্তে দেখতে পারো নিচের প্রশ্নের সলভ।অনুর Electronic গঠন থেকে এটা নির্ণয় করার কথা।

*CO অনুর বন্ধনক্রম কত??(DU 2011-12)

(A)2 (B)3 (C)1 (D)2.5

কিন্তু মজার বিষয় হচ্ছে,এটাও আমরা এখন থেকে shortcut দিয়ে করবো,ঠিক এখন থেকে,চল।

কোনো যৌগ তে বিদ্যমান পরমাণু দুটি X & Y হলে,বন্ধনী ক্রম হবে

= [X(8-a) + Y(8-a)]/2

X=1st মৌল,Y=2nd মৌল,a=মৌলের শেষ কক্ষপথে electron সংখা

So,Bond order of CO=[C(8-4)+O(8-6)]/2=(4+2)/2=3

C & O কিন্তু কোনো সংখা না,এটা শুধু X & Y নির্দেশ করছে।তাহলে এবার Shortcut দিয়ে DU 2008-09 করে ফেল।(NO এর বন্ধনক্রম)

এবার একটা ভিন্নরকম বন্ধনিক্রম দেখ।তোমাদের আর কয়েকদিন পর RU এর পরীক্ষা।তাহলে RU এর প্রশ্ন থেকেই দেখিয়ে দেই।সলভ বের করে মিলাও এখনি।(RU 2011-12)

O2- এর বন্ধনক্রম-
2

(A)দুই (B)তিন (C)এক (D)কোনটিই নয়

এবার কি হবেনা shortcut দিয়ে?না,এবারও হবে।

X হবে O আর Y হবে O2-

So,bond order=[X(8-6)+Y(8-8)]/2 =(2+0)/2 =1

কোন ফলে কোন এসিড থাকে...???






1) পাকা কলায় কি থাকে ? ➟ এমাইল এসিটেট
2) পাকা আনারসে কি থাকে ? ➟ ইথাইল এসিটেট
3) পাকা কমলায় কি থাকে ? ➟ অকটাইল এসিটেট
4) টমেটোতে কোন এসিড থাকে ? ➟ ম্যালিক এসিড
5) লেবুর রসে কোন এসিড থাকে ? ➟ সাইট্রিক এসিড
6) আপেলে কোন এসিড থাকে ? ➟ ম্যালিক এসিড
7) তেঁতুলে কোন এসিড থাকে ? ➟ টারটারিক এসিড
8) আমলকিতে কোন এসিড থাকে ? ➟ অক্সালিক এসিড
9) আঙ্গুরে কোন এসিড থাকে ? ➟ টারটারিক এসিড
10) কমলালেবুতে কোন এসিড থাকে ? ➟ এসকরবিক এসিড
11) দুধে কোন এসিড থাকে ? ➟ ল্যাকটিক এসিড
12) কচু খেলে গলা চুলকায় কেন ? ➟ কারণ কচুতে ক্যালসিয়াম অক্সালেট থাকে ।
13) রেকটিফাইড স্পিরিট কি ? ➟ 95.6% ইথাইল এলকোহল এবং 4.4% পানির মিশ্রণকে রেকটিফাইড স্পিরিট বলে ।
14) ডিডিটির পূর্ণরূপ কি ? ➟ প্যারা প্যারা ডাই-ক্লোরো-ডাই-ফিনাইল-ট্রাই-ক্লোরো-ইথেন
15) টিএনটির পূর্ণরুপ কি ? ➟ ট্রাই নাইট্রো টলুইন
16) সাবানের রাসায়নিক নাম কি ? ➟ সোডিয়াম স্টিয়ারেট
17) টেস্টিং সল্ট এর রাসায়নিক নাম কি ? ➟ সোডিয়াম মনোগ্লুটামেট
18) পেট্রোলের অপর নাম কি ? ➟ গ্যাসোলিন
19) সিরকায় কোন এসিড থাকে ? ➟ এসিটিক এসিড
20) একোয়া রেজিয়া বা রাজঅম্ল কি ? ➟ এক মোল গাঢ় নাইট্রিক এসিড এবং তিন মোল গাঢ় হাইড্রোক্লোরিক এসিডের মিশ্রণকে রাজ অম্ল বলে ।
21) বেকিং পাউডার কি ? ➟ সোডিয়াম বাই কার্বনেট , এলুমিনিয়াম সালফেট ও পটাসিয়াম হাইড্রোজেন টারটারেটের মিশ্রণকে বেকিং পাউডার বলে ।
22) লাফিং গ্যাস কি ? ➟ নাইট্রাস অক্সাইডকে লাফিং গ্যাস বলে । এটি হাস্য উদ্দীপক ।
23) দার্শনিকের উল কি ? ➟ জিঙ্ক অক্সাইড দার্শনিকের উল নামে পরিচিত ।
24) সাপের বিষে কোন ধাতুর অনু থাকে ? ➟ জিংক
25) কোন ধাতুর উপর আঘাত করলে শব্দ হয় না ? ➟ এন্টিমনি
26) বিজারক হিসেবে ক্রিয়া করে এমন একমাত্র অধাতু কোনটি ? ➟ কার্বন
27) নির্বোধের সোনা কী ? ➟ আয়রণ ডি সালফাইড
28) সবচেয়ে সক্রিয় ধাতু কি ? ➟ পটাসিয়াম
29)চায়ের পাতায় কোন উপাদান থাকে ?- থিন
30)কফিতে কোন উপাদান থাকে ?-ক্যাফেইন
31) মানুষ যে খনিজ পদার্থ বেশী খায়?
=ক্যালসিয়াম ।
32)৷স্বর্ণের বিশুদ্ধতা প্রকাশ করা হয়?
=ক্যারেট দিয়ে ।
33৷ কাগজে ঘষলে দাগ কাটে? =লেড ।
34৷ প্রকৃতিতে মুক্ত অবস্থায় পাওয়া যায়?
=অ্যালুমিনিয়াম ।
35৷ একমাত্র অধাতু যা বিদ্যুৎ পরিবাহী?
=গ্রাফাইট ।
36৷ ছুরি দ্বারা সহজে কাটা যায়?
=সোডিয়াম ।
37৷ সাধারণ অবস্থায় অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়ায় জ্বলে ওঠে?
=সোডিয়াম
.38)
সবচেয়ে হালকা ধাতু: লিথিয়াম (Li)
সবচেয়ে হালকা মৌল: হাইড্রোজেন (H)
সবচেয়ে ভারী ধাতু: অসমিয়াম (Os)
সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু: ক্যালিফোর্নিয়াম (Cf)
সবচেয়ে ঘাতসহ ধাতু: সোনা (Au)
সবচেয়ে নমনীয় ধাতু: প্লাটিনাম (Pt)
সবচেয়ে উচ্চ গলনাংক বিশিষ্ট ধাতু: টাংস্টেন (W)
সবচেয়ে নিম্ন গলনাংক বিশিষ্ট ধাতু: লেড (Pb)
সাধারণ তাপমাত্রায় তরল ধাতু: Fr, Ga,HG,Cs ( ধাতুরা সাধারণত কঠিন হয় )
সাধারণ তাপমাত্রায় তরল অধাতু: Br
সবচেয়ে ভারী তরল: Hg
তেজস্ক্রিয় ধাতু: Ba
সবচেয়ে ঘন ধাতু=ওসমিয়াম
৩৯)মাটির রং লালচে হলে তাতে কীসের পরিমাণ
বেশি হয়?
= আয়রনের পরিমাণ।
.
৪০) কালোসোনা কাকে বলে?
=ম্যাগনেটাইট, জিরকন, মোহনাজইট প্রভৃতির সমন্বয়ে তৈরি সোনার ন্যায় মূল্যবান খনিজকে।
৪১। সবচেয়ে তাড়াতাড়ি কী ক্ষয়প্রাপ্ত হয়?
= দস্তা।
.
42. আয়নার পশ্চাতে কী ব্যবহৃত হয়?
উত্তর : পারদ।পারদের রাসায়নিক নাম মার্কারি । সংকেত Hg
43. সর্বাধিক বিদ্যুৎ পরিবাহী ধাতু কী?
=কপার বা তামা।
44. ১৪ ক্যারেট স্বর্ণকে কী বলা হয়।
=বিশুদ্ধ স্বর্ণ।
.
45. পৃথিবী তৈরির প্রধান উপাদান কী?
= সিলিকন।
46.কোন ধাতু আঘাত করলে শব্দ হয় না?
উত্তর : এন্টিমনি আঘাত করলে।
.
৪৭. লাইম ওয়াটার বা চুনের পানি কাকে বলে?
= ক্যালসিয়াম হাইড্রোঅক্সাইডের পরিষ্কার
পানির দ্রবণকে।
.
৪৮.: এসবেসটস কী?
উত্তর : অগ্নিনিরোধক খনিজ পদার্থ।
.
৫০: সীসার গলনাঙ্ক কেমন?
= সবচেয়ে কম।
.
৫১. : পানি অপেক্ষা সোনা কত গুণ ভারি?
= ১৯ গুণ ভারি।
৫২. ল্যাকটিক এসিড পাওয়া যায় দুধে
৫৩.সাধরণ বৈদ্যুতিক বালবের স্থায়িত্ব বৃদ্ধির জন্য নাইট্রোজেন গ্যাস ব্যবহৃত হয়।
৫৪.পাস্তরায়ন হলো দুধকে জীবাণুমুক্ত করার প্রক্রিয়া
৫৫. আর্সেনিকের পারমাণবিক সংখ্যা ৩৩
৫৬.প্রাকৃতিক উৎস হতে প্রাপ্ত সবেচেয়ে মৃদু পানি হলো বৃষ্টির পানি
৫৭.সবচেয়ে সক্রিয় অধাতু - ফ্লোরিন
৫৮.কোন গ্যাস বায়ুমন্ডলের ওজন স্তর ক্ষয়ের জন্য দায়ী ?
=ক্লোরোফ্লোরো কার্বন
৫৯.শৈবালে পাওয়া যায় -আয়োডিন
৬০. অগ্নি নির্বাপক গ্যাস - কার্বন -ডাই-অক্সাইড
৬১.কীটনাশক তৈরিতে ব্যবহৃত হয় - ফসফরাস
৬২. King of Chemicals' বলা হয় - সালফিউরিক এসিডকে
৬৩. ঝালাইয়ের কাজে ব্যবহৃত হয় -জিংক অক্সাইড
৬৪. ভূত্বকে বেশি পাওয়া যায় - এলুমিনিয়াম
৬৫. তরল সোনা বলা হয় - প্রাকৃতিক গ্যাসকে
.
৬৬.অজৈব এসিডঃ HCl, HBr, HI,HCN ইত্যাদি।
জৈব এসিডঃ অ্যাসিটিক এসিড (CH3-COOH), সাইট্রিক এসিড (C6H8O7), অকজালিক এসিড (HOOC-COOH), ফরমিক এসিড (H-COOH)
.
৬৭.তীব্র এসিড (Strong Acids): যে সমস্ত এসিড পানিতে সম্পূর্ণরূপে বিয়োজিত হয়ে প্রচুর পরিমাণে হাইড্রোজেন আয়ন (H+) দেয় তাকে তীব্র এসিড (Strong Acids) বলে। যেমনঃ HNO3, H2SO4 ইত্যাদি।
মৃদু এসিড (Weak Acids): যে সমস্ত এসিড পানিতে সামান্য পরিমাণে বিয়োজিত হয়ে হাইড্রোজেন আয়ন (H+) দেয় তাকে মৃদু এসিড (Weak Acids) বলে। যেমনঃ অ্যাসিটিক এসিড (CH3-COOH), সাইট্রিক এসিড (C6H8O7), অকজালিক এসিড (HOOC-COOH), ফরমিক এসিড (H-COOH) ইত্যাদি।

মানবদেহ নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ যা সবার জেনে রাখা উচিত। সবাই বেশি বেশি শেয়ার করুন।


১। রক্তে হিমোগ্লোবিন এর কাজ কি?
উত্তরঃ-অক্সিজেন পরিবহন করা।

২। শ্রবণ ছাড়া কানের অন্যতম কাজ কি?
উত্তরঃ-দেহের ভারসাম্য রক্ষা করা।

৩।মানবদেহ গঠনে কিসের প্রয়োজন বেশি?
উত্তরঃ-আমিষ।

৪। একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দেহে কি পরিমাণ রক্ত থাকে?
উত্তরঃ-৫-৬ লিটার।
৫। মানবদেহে সবচেয়ে লম্বা অস্থির নাম কি?
উত্তরঃ-ফিমার।

৬। রক্তে হিমোগ্লোবিন সাহায্য করে কে?
উত্তরঃ-আমিষ।

৭।মানুষের মেরুদন্ডে অস্থি কয়টি?
উত্তরঃ-৩৩ টি।

৮। মানবদেহে রাসায়নিক দূত হিসেবে কাজ করে কোনটি?
উত্তরঃ-হরমোন।

৯। কোন গ্রুপ সব গ্রুপ কে রক্ত দিতে পারে?
উত্তরঃ-O+

১০। মানবদেহে খণিজ লবণের পরিমাণ কত?
উত্তরঃ-4%
Extra


১। হাড় সংখ্যা – ২০৬
২। পেশী সংখ্যা – ৬৩৯
৩। কিডনি সংখ্যা – ২
৪। দুধ দাঁতের সংখ্যা – ২০
৫। পাঁজড় সংখ্যা – ২৪ (১২ জোড়া)
৬। হৃদয়ের চেম্বার সংখ্যা – ৪
৭। স্বাভাবিক রক্তচাপ – ১২০/৮০
৮। রক্তের PH – ৭.৪
৯। মেরুদন্ড মেরুদন্ডের সংখ্যা – ৩৩
১০। নেক মধ্যে #Vertebrae সংখ্যা – ৭ টি
১১। মাঝারি কানের হাড়ের সংখ্যা – ৬
১২। মুখে হাড় #সংখ্যা – ১৪
১৩। স্কাল মধ্যে হাড় সংখ্যা – ২২
১৪। বুকে হাড় সংখ্যা – ২৫
১৫। অস্ত্র হাড় সংখ্যা – ৬
১৬। মানুষের প্রতিটি কানের ভিতরে ৩টি করে হাড় থাকে। এগুলোর নাম হলঃ ম্যালিয়াস, ইনকাস, স্টেপিস (কানের বাহির থেকে ভিতরের দিকে সিরিয়াল অনুযায়ী। মনে রাখার সূত্র: MIS।) ২ কানে মোট ৬ টি হাড় থাকে। এগুলোর মধ্যে স্টেপিস হল মানব দেহের ক্ষুদ্রতম হাড়।
১৭। মানুষের বাহুতে পেশীর সংখ্যা – ৭২
১৮। হৃদয়ের পাম্প সংখ্যা – ২
১৯। বৃহত্তম #অঙ্গ – চামড়া
২০। বৃহত্তম গ্রান্তি – লিভার
২১। ছোট কোষ – রক্তের কোষ
২২। বৃহত্তম #কোষ – ডিম সেল (ডিম্ব)
২৩। ছোট হাড় – স্ট্যাপ
২৪। সর্বাধিক #ধমনী – বারোটাবারোটা
২৫। আমাদের দেহের রক্তে একটি সমুদ্রের সম পরিমাণ লবন রয়েছে।
২৬। দৈনিক আমাদের হৃদপিণ্ড ১০০বার করে আমাদের দেহে রক্ত ঘুরিয়ে ফিরিয়ে প্রবাহিত করে।
২৭। আমাদের চোখের একটি পাপড়ি ১৫০ দিন বেঁচে থাকে। এর পর নিজে থেকেই ঝড়ে পড়ে।
২৮। আমাদের চোখের ওপর ভ্রুতে তে ৫০০ টি লোম আছে।
২৯। ১০০ বিলিয়ন এর অদিক নার্ভ সেল নিয়ে আমাদের দেহ গঠিত।
৩০। মানুষ চোখ খুলে হাঁচি দিতে পারেনা।
৩১। পাথর থেকে মানুষের দেহের হাড় ৪ গুণ বেশি শক্তিশালী।
৩২। আমরা যখন খাবার খাই আমাদের মুখে সে খাবারের স্বাদ ১০ দিন পর্যন্ত থাকে।
৩৩। মানুষ হাঁটুর ক্যাপ ছাড়া জন্মগ্রহণ করে এবং তা ২ থেকে ৬ বছর পর্যন্ত দেখা যায়না।
৩৪। মানব শিশু বসন্ত কালে দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
৩৫। আমাদের চোখ সবসময় একই রকম থাকে কিন্তু কান ও নাক বৃদ্ধি পাওয়া কখনোই থেমে থাকেনা।
৩৬। আমরা জন্মগ্রহণ করি ৩০০ হাড় নিয়ে কিন্তু প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার পর আমাদের দেহে ২০৬ টি হাড় থাকে।
৩৬। আমাদের মাথার খুলি ২৬ ধরণের ভিন্ন ভিন্ন হাড় দিয়ে তৈরি।
৩৮। আমাদের হাতের নখে যেই পদার্থ আছে ঠিক সেই পদার্থ দিয়ে আমাদের চুল তৈরি হয়ে থাকে, ফলে হাত এবং চুল উভয়ই একই জিনিস তবে দুইটির ঘনত্ব আলাদা।
৩৯। অবাক হবেন না, আমরা যখন হাঁচি দেই তখন আমাদের শরীরের ভিতর সমস্ত ধরণের কাজ বন্ধ হয়ে যায় এমনকি হার্টবীটও থেমে যায়।
৪০। মানুষের দেহের সবচেয়ে শক্তিশালী পেশি হচ্ছে জিহ্বা।
৪১। একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ প্রতিদিন ৬ বার বাথরুমে যায়।
৪২। আমাদের মুখ থেকে পেটে খাদ্য পৌছাতে মাত্র ৭ সেকেন্ড সময় লাগে।
৪৩। প্রাপ্তবয়স্কদের থেকে শিশুদের মুখে যেকোন খাবারের স্বাদ থাকে বেশি।
৪৪। মানুষ হাঁচি দিলে যে বাতাস বের হয় তা প্রতি ঘণ্টায় ১০০ মাইল গতিতে বাহির হয়।
৪৫।মানব দেহের সবচেয়ে বড় হাড় হল উরুর হাড় (Thighbone)। এর নাম হল ফিমার।
৪৬। আমাদের শরীরের ক্ষুদ্রতম হাড় হল কানের হাড়।
৪৭। রাতের তুলনায় সকালে আমাদের দেহ লম্বা হয় দ্রুত।
৪৮।মুত্র প্রস্তুত হয় কিডনীতে। মুত্র হলুদ দেখায় বিলিরুবিনের জন্য।
৪৯। নার্ভের মাধ্যমে প্রবাহিত আবেগের গতি প্রতি সেকেন্ডে ১২৫ মিটার।
৫০। একজন সুস্থ মানুষের একটি হৃদ কম্পন সম্পূর্ণ হতে কত সময় ০.৪ সেকেন্ড।

Monday, February 11, 2019

পালিয়ে যাওয়া মেয়ের প্রতি বাবার চিঠি






মা'রে
শুরুটা কিভাবে করবো বুজে উঠতে পারছিলাম না। যেদিন তুই তোর মায়ের অস্তিত্ব ছেড়ে ভূমিষ্ঠ হয়েছিলি সেদিন থেকে তোকে মা বলে ডাকতে শুরু করলাম। তোকে মা ডাকতে গিয়ে নিজের মা হারানোর ব্যাথা ভুলেই গিয়েছিলাম। তোর মাকেও কোনদিন মা ছাড়া অন্য নামে ডাকেতে শুনিনি। স্কুলে প্রথম দিন শিক্ষক তোর নাম জিজ্ঞেস করেছিলেন। তোকে মা বলে ডাকতে ডাকতে তোর ডাক নামটাও ভুলে গিয়েছিলাম। আমি তোর নাম বলতে না পারায় সবাই আমাকে নিয়ে হাসতে ছিলো। তাই চিঠির উপরে তোর নামের জাগায় মা লিখেছি। হঠাৎ করে তুই এভাবে চলে যাবি আমি তা বুজতেই পারিনি। ছেলেটা যেদিন বাইরে ব্যাগ হাতে তোর জন্য অপেক্ষা করছিল কখন তুই দরজা খুলে বাইরে বের হয়ে আসবি। আমি তখন ভেতরে বসে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছিলাম আর কতটা ভালবাসতে পারলে তুই আমাকে ছেড়ে চলে যাবি না। তুই ঘরে বসে ভাবছিলি আজ যেতে না পারলে ছেলেটার কাছে ছোট হয়ে যাবি। আর আমি ভাবছিলাম তুই চলে গেলে সমস্ত পিতৃজাতীর কাছে কি করে মুখ দেখাব। জানিস মা তুই তোর তিন বছরের ভালবাসা খুজে পেয়েছিস। কিন্তু আমার জীবন থেকে বিশ বছরের ভালবাসা হারিয়ে গেছে। মা'রে প্রত্যেকটা বাবা জানে রক্ত পানি করে গড়ে তোলা মেয়েটা একদিন অন্যের ঘরে চলে যাবে। তারপরও একটুও কৃপণতা থাকেনা বাবাদের ভেতরে। বাবাদের ভালবাসা শামুকের খোলসের মতো মা, বাহিরটা শক্ত হলেও ভেতরটা খুব নরম হয়ে থাকে। বাবারা সন্তানদের কতটা ভালবাসে তা বুঝাতে পারেনা, তবে অনেকটা ভালবাসতে পারে। জানি মা আমার লেখাগুলো পড়ে তোর খারাপ লাগতে পারে। কি করবো বল? তোরা তো যৌবনে পা রাখার পর চোখ, নাক, কান সবকিছুর প্রতি বিবেচনা করে প্রেম করিস। কিন্তু যেদিন জানতে পারলাম তুই তোর মায়ের গর্ভে অবস্থান করেছিস সেদিন বুজতে পারিনি তুই কালো না ফর্সা হবি, ল্যাংড়া না বোবা হবি,কোন কিছুর অপেক্ষা না করেই তোর প্রেমে পরেছিলাম তাই এতকিছু লিখলাম। আমি জানি মা তোদের সব সন্তানদের একটা প্রশ্ন বাবারা কেন তাদের ভাললাগাটাকে সহজে মানতে চায় না। উত্তর টা তোর ঘাড়ে তোলা থাকলো,তুই যেদিন মা হবি সেদিন নিজে নিজে উত্তর টা পেয়ে যাবি।তোরা যখন একটা ছেলের হাত ধরে পালিয়ে যাস তখন ওই ছেলে ছাড়া জীবনে কারও প্রয়োজন বোধ করিস না। কিন্তু একটা বাবা বুঝে তার জীবনে নিজের মেয়েটার কতটা প্রয়োজন। যেদিন তোর দাদুর কাছ থেকে তোর মাকে গ্রহন করেছিলাম সেদিন প্রতিজ্ঞা করেছিলাম যে, যদি মেয়ে হয় তাহলে, নিজের মেয়েটাকে তার স্বামীর হাতে তুলে দিয়ে কণ্যাদানের দায়িত্ব থেকে নিজেকে হালকা করবো। তাই তোর প্রতি এত অভিমান। মারে বাবার উপর রাগ করিসনা। তোরা যদি অল্প দিনের ভালবাসার জন্য ঘর ছেড়ে পালাতে পারিস, তবে আমরা বিশ বছরের ভালবাসার জন্য বেপরোয়া হব না কেন? বাবারা মেয়ে সন্তানের জন্মের পর চিন্তা করতে থাকে নিজের মেয়েটাকে সুপাত্রের হাতে তুলে দিতে পারবে তো। আর যৌবনে পা রাখার পর চিন্তা করে কোন প্রতারনার ফাঁদে পরে পালিয়ে যাবে না তো। তাই মেয়েদের প্রতি প্রত্যেকটা বাবার এতটা নজরদারী। যদি মন কাঁদে চলে আসিস বুক পেতে দেব। হয়তো তোর মায়ের মতো তোকে পেটে ধরিনি, তবে পিঠে ধরার যন্ত্রণাটা সহ্য করতে পারছিনা।

ইতি
তোর জন্মদাতা "পিতা"






















Mother
I could not start how to get started. From the day you left the existence of your mother, I started calling you mother. You forgot the pain of losing your mother while you were calling your mother. Your mother never heard of a call other than mother. The teacher asked your name on the first day at school. I forgot your nick name to call you mother. I did not have to say your name, so everyone laughs about me. So your mother's name was written on the letter's name. Suddenly, I could not live up to this. The day the boy was waiting for you in the bag outside when you opened the door and you came out. I was praying to God sitting inside and how much you love, you will not leave me. If you could not go today, you were sitting in the house, it would have been shortened to the boy. And I was thinking about how you would face your father's family when you left. I know you have found love for your three years. But my life has lost 20 years of love. Mother knows every father knows how to build blood water, she will go to someone else's house one day. Still there is nothing stinginess in the father's house. Father's love is like a snail's mother, but the outside is tough, but the inside is very soft. Parents can not understand how much they love children, but they can love a lot. You know, my mother may feel bad about reading my writings. What do you say? If you are young, you will love the eyes, the nose, the ears, and everything else. But on the day that you know that you have stayed in your mother's womb, you did not know that you will not be black or white, you will not be dumb or dumb, without waiting for anything, I was in love with you so I wrote so much. I know mother is a question to all your children why do not they want to accept their well being easily. The answer was taken on your neck, on the day you mother, on the day itself, she will get the answer herself. When she gets away with the hand of a boy, then no one lives in life without the boy. But a father understands how much his girl needs in her life. On the day you received your mother from your grandfather, I promised that if she is a girl, I will lighten myself with the responsibility of giving her daughter to her husband. So so proud of you. Do not be angry with my father. If you can leave the house for a little love, but we will not be desperate for love for twenty years? Baba, after the birth of a baby girl, will be able to give up his daughter in a handsome manner. After thinking of youth, after thinking of the trap of cheating, they will not run away. So every father has so much surveillance towards girls. If you go crying, let's get it. Maybe your mother did not like you in your stomach, but I can not bear the pain on the back.

Yours
Your father "Father"

Saturday, February 9, 2019

কবিতা : ব্যাথাতুর হৃদয়ের স্পন্দন










আকাশে বাতাসে আজি কানাকানি,
জাগে বনে বনে নব
যাতনার বাণী
কাঁদিছে তব আমাদের স্কুল প্রাংগনালয়,,
জোছনার লাগি যেমনি কাঁদে চাঁদের হৃদয়।
করুণ সুরে মুখরিত কুঞ্জে বাজিছে আজ বেণু
বিদায়ের আমেজে সজল যেনো সহস্র ফুলের রেণু…

প্রষ্ফুটিত ফুল গুঞ্জনরত অলিকুলেরা
বিদায়েরি সুরে প্রিয়জনের অংগনে মোরা
আজি বিদায় জাগ্রত দ্বারে
তব অব কুঞ্চিত কুন্ঠিত জীবনে করিয়োনা হেলা তারে,,
আজি খুলিও হৃদয়দল খুলিও
আজি ভুলিয়ো,
বিষাদ বেদনা ভুলিয়ো।

যদি সেদিন চোখে আসে জল
লুকাতে সে জল করিয়োনা ছল
হৃদয়ের বেদনামথিত সুর বাজে মনে প্রাণে,
ব্যাথাতুর মনে তোলে চলে যাও দীর্ঘশ্বাসের ঝড়
যে নামে ডাকিতে মোদের
সে নামে বারেক ডাকিয়ো
চাহিতে যামন আগেরো দিনে
তেমনি মোদের চোখে চাহিও
অনন্ত বেদনা বাজে
তব হও রে আগুয়ান
ডাকছে আগামী তব শুনরে পাতিয়া কান
বাজুক তব তোমার জীবনে সুন্দর যতো গান

আনস্মার্ট সেই ছেলেটি বিদেশে নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক







কে, কি বলছে এতে কিছু যায় আসে না। তোমার রেজাল্ট খারাপ কিংবা জিপিএ কম, এজন্য তুমি হয়ত ভাবছ, তোমাকে দিয়ে কিছু হবে না! হয়ত নামী-দামী কোন স্কুল-কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছ না তুমি। এজন্য তোমার মনে হচ্ছে, আমারতো কোন ভবিষ্যৎ নেই! তোমার কথা বলার ধরনে হয়ত আঞ্চলিকতা আছে। পুরোপুরি শুদ্ধ করে হয়ত কথা বলতে পারছ না। বন্ধু-বান্ধবরা তোমাকে নিয়ে হাসাহাসি করছে। তুমি হয়ত ভাবছ- নাহ, আমাকে দিয়ে কিছু হবে না! তুমি হয়ত ক্লাসের অন্য বন্ধু-বান্ধবরা যেভাবে ইংরেজদের মতো করে ইংরেজিতে কথা বলে, সেভাবে ইংরেজি বলতে পারছ না। তাই তোমার মনে হচ্ছে-আমি আসলে কোথাও মানানসই না!

অন্য বন্ধু-বান্ধবদের মতো তুমি হয়ত একেক দিন একেক ব্র্যান্ডের হাল ফ্যাশনের জামা-কাপড় পড়তে পারছ না; তোমার হয়ত মনে হচ্ছে- আমি একটা ক্ষেত, আমার কোন ভবিষ্যৎ নেই!

এক ছেলে আমাকে টেক্সট করে লিখেছে,
– স্যার আমার রেজাল্ট খারাপ। জিপিএ কম, ক্লাসের কেউ আমার সঙ্গে ভালোভাবে মিশে না! আমার আজকাল প্রায়ই মনে হয়- আমার কোন ভবিষ্যৎ নেই! পড়াশোনা করে আর কী হবে! এই ছেলেটা যে কথগুলো লিখেছে, আমি মোটামুটি নিশ্চিত স্কুল, কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয় লেভেলে অনেক ছাত্র-ছাত্রী তাদের পড়াশোনার কোন না কোন পর্যায়ে হয়ত এমন চিন্তা ভাবনার মাঝ দিয়ে গিয়েছে। আর কেউ গিয়েছে কিনা জানি না, অন্তত আমি এমন চিন্তার মাঝ দিয়ে গিয়েছি।

আমি বরং আমার নিজের অভিজ্ঞতার কথা বলি।
স্কুলে থাকতে যেই ছেলে-পেলেগুলো ক্লাসে প্রথম দশ জনের মাঝে থাকতো, এদের মাঝে অন্তত চার জনের কথা আমি জানি! এদের কেউ ইন্টারমিডিয়েট অর্থাৎ এইচএসসি পাশ করতে পারেনি! অথচ এসএসসিতে এরা সবাই অনেক ভালো নাম্বার পেয়ে ভালো ভালো কলেজেই ভর্তি হয়েছিল!

কিন্তু ভালো কলেজে ভর্তি হওয়ার পর হয় এদের মাঝে- “আমি বিশাল কিছু” এমন একটা ভাব চলে এসছিল কিংবা এদের অনেকে’ই নানা সব “বাজে অভ্যাসের সঙ্গে জড়িয়ে যাওয়াতে শেষমেশ আর পড়াশোনাটাই আর শেষ করতে পারেনি।

আমি যখন ইন্টারমিডিয়েটে পড়ি, যেই ছেলে-পেলেগুলো ক্লাসে সব সময় প্রথম দিকে থাকতো, এদের অনেকেই ভালো কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে’ই চান্স পায়’নি! অথচ এদের রেজাল্ট কিন্তু ভালো ছিল।

কারণ, এরা হয়ত ভেবে বসেছিল ভালো রেজাল্টতো করেছিই, চান্স হয়ে যাবে! এমনকি দুই-এক জনকে জানি, যারা ইন্টারমিডিয়েটের পর আর পড়াশোনাই করেনি!

আর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবার পর, যেই ছেলে-পেলেগুলো রেজাল্ট প্রথম দিকে ছিল, যারা ক্লাসে নানা উপায়ে ভাব নেয়ার চেষ্টা করত, নিজেদের স্মার্ট দাবি করে! তাদের সবার স্মার্টনেস পরবর্তী জীবনে আর দেখা যায়নি!

এই যেমন কেউ হয়ত ভালো ইংরেজি বলে, কারো হয়ত রেজাল্ট ভালো, কেউ হয়ত দেখতে শুনতে ভালো কিংবা একেক দিন একে জামা কাপড় পড়ে আসে; কারো হয়ত স্যারদের সঙ্গে বিশাল ভাব! উঠতে বসতে অমুক স্যার, তমুক স্যারের রেফারেন্স দিয়ে বেড়ায়!

দেখা গেলো এদের অনেকেই ঠিক সময়ে পড়াশোনা শেষ করতে পারেনি কিংবা শেষ করলেও চাকরি পাচ্ছে না। কিংবা কোন ভাবে একটা চাকরি জুটিয়ে এদের দিন চলছে!
আমি আমার কথা বলি, আমার ক্লাসে একটা গ্রুপ ছিল, এদেরকে দেখলে মনে হত- এদের মাটিতে পা পড়তে চায় না!

আমি মোটামুটি ভালোই বাস্কেটবল খেলতাম! এখনও খেলি এবং সেটা মোটামুটি বেশ ভালো লেভেলের! তো, ইউনিভার্সিটিতে ইন্টার-ডিপার্টমেন্টাল বাস্কেটবল খেলা হচ্ছে। অর্থাৎ সবগুলো ডিপার্টমেন্ট একে-অপরের সঙ্গে বাস্কেটবল খেলবে। স্বাভাবিকভাবে আমার বিভাগ থেকে আমার খেলা নিশ্চিত হওয়ার কথা। কারণ সেই অর্থে আমাদের ডিপার্টমেন্টে কেউ বাস্কেট বল খেলা পারতই না।

তো খেলার দিন হঠাৎ অবিস্কার করলাম, সেই স্মার্ট গ্রুপের সবাই খেলতে নেমে গেছে! এদের কেউ হয় রাজনীতি করে, কারো হয়ত স্যারের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক কিংবা কেউ হয়ত গায়ের জোরেই নেমে গিয়েছে খেলতে! অথচ অনেকেই হয়ত সেই অর্থে কোন দিন বাস্কেটবলই খেলেনি! তারা হয়ত অন্য খেলায় ভালো হতেই পারে, কিন্তু তাই বলে সব খেলায় তারা ভালো হবে, ব্যাপারটা তো এমন না! কিন্তু এরা গায়ের জোরেই খেলতে নেমে গেল! আর আমি থেকে গেলাম সাইড লাইনে! কি অবাক কাণ্ড!

এই উদাহরণটা এই কারণে দিলাম- এই স্মার্ট গ্রুপের এরা সবাই কিন্তু তাদের পরবর্তী জীবনে স্মার্ট হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি! শুধু আমার ডিপার্টমেন্টে না, বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকতে আমি মোটামুটি সব ডিপার্টমেন্টে’র সব ছেলে-পেলের সঙ্গেই মেলামেশা করতাম। অন্তত আমার ব্যাচে সকল ডিপার্টমেন্টের এমন কোন ছেলে পেলে পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ে পাওয়া যাবে না, যারা আমাকে চিনবে না!

আমি নানান ক্লাব (টুরিস্ট ক্লাব, ডিবেট ক্লাব ইত্যাদি) করতাম, ঘুরে বেড়াতাম, খেলাধুলা করতাম, গান-বাজনা করতাম। অর্থাৎ, আমি নিজেও কিন্তু খানিকটা স্মার্ট গ্রুপেরই সদস্য ছিলাম!

আমি আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই বলছি, আমার ক্লাসে কিংবা অন্যান্য ডিপার্টমেন্টের যেই ছেলে-পেলে গুলোর হয়ত খুব একটা ভালো রেজাল্ট ছিল না, ভালো করে হয়ত শুদ্ধ করে কথাও বলতে পারত না, স্মার্ট বলতে আমাদের যেই তথাকথিত সংজ্ঞা আছে, সেই সংজ্ঞা অনুযায়ী তারা হয়ত তেমন স্মার্টও ছিল না!

অথচ অবাক হয়ে আবিষ্কার করেছি বিশ্ববিদ্যালয় পাশ করার পর এরাই কেউ বিসিএস পাশ করে বড় বড় ক্যাডার হয়েছে, কেউ নামী-দাবী ব্যাংকে চাকরি করছে কিংবা ভালো ভালো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তাদের উঠবস এখন!

আমি নিজে ঢাকা শহরের নামী-দামী স্কুল কলেজে পড়াশোনা করেছি, রেজাল্টও হয়ত ভালোই ছিল, পারাবারিকভাবেও হয়ত মোটামুটি বেশ প্রতিষ্ঠিত, চেনা-জানা পরিবার থেকেই উঠে এসছি; কিন্তু কখনো সেটা প্রকাশ করতে যাইনি কিংবা জাহির করে বেড়াইনি! কারণ আমার বাবা-মা ছোট বেলা থেকেই আমাদের ছয় ভাই-বোনকে একটা বিষয় খুব ভালো করে শিখিয়ে দিয়েছেন- দিন শেষে আমরা সবাই মানুষ! সবাইকে মানুষ হিসেবে বিবেচনা করতে হবে।

তখন ক্লাস ফাইভ কি সিক্সে পড়ি, একদিন আমাদের বাসায় কাজের ছেলেটার সঙ্গে একটু উঁচু গলায় কথা বলেছিলাম, আমার বাবা সেটা শুনতে পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে এসে আমাকে বলেছেন,
-তুমি ওর সঙ্গে এভাবে কথা বলতে পারো না। এক্ষুনি ওর কাছে ক্ষমা চাও!
ওই বয়েসে কাজের ছেলের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে, ব্যাপারটা আমার কাছে ভালো লাগেনি। আমি ক্ষমা চাইনি!
আমার বাবা আমাকে কিছু না বলে দীর্ঘ এক মাস আমার সঙ্গে কোন কথা বলেননি!
আমার জন্মদিন কাছে চলে আসায়, এরপর আমি ভাবলাম এই জন্মদিনে তো তাহলে কোন অনুষ্ঠান হবে না! বাবাতো আমার সঙ্গে কথাই বলছে না!

শেষমেশ আমি বাবাকে গিয়ে বলেছি,
-আমি এই ছেলের কাছে ক্ষমা চাইব!
আমি ক্ষমা চাওয়ার পরই কেবল আমার বাবা আমার সঙ্গে কথা বলেছেন। সেদিন আমার বাবা আমাকে বলেছিলেন,
-এই ছেলের ভাগ্য খারাপ, এই জন্য তাকে বাসায় কাজ করতে হচ্ছে! ওর জায়গায় তোমার ভাগ্যও এমন হতে পারত! তাই কারো সঙ্গে খারাপ ব্যাবহার করা যাবে না!
সেই দিনের পর আজ পর্যন্ত আমার মনে হয় না, আমি খুব একটা কারো সঙ্গে উঁচু গলায় কথা বলেছি! কোন দিনও না। সেদিন যেই শিক্ষা আমি নিয়েছি, বাদ বাকী জীবনে সেটা মেনে চলেছি।

যার কারণে আমি কখনোই জীবনের কোন পর্যায়ে নিজের আর্থিক, সামাজিক কিংবা অন্য যে কোন অবস্থানের জন্য আশপাশের অন্য মানুষকে ছোট করে দেখেছি বলে মনে হয় না। পারলে নিজেই ছোট হয়ে চলার চেষ্টা করি। তবে সবাই তো আর এমন হবে না। সমাজে বেশির ভাগ মানুষ’ই নিজেদের স্মার্ট মনে করে অন্যদের ছোট করার কাজে মহা ব্যস্ত।

এইতো বিদেশেই আমি যেই শহরে থাকি, সেখানে সব মিলিয়ে চারটা ইউনিভার্সিটি আছে। এর মাঝে আমি যেই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াই, সেটি অন্য আরেকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের চাইতে ছোট এবং হয়ত কিছুটা কম পরিচিত। তো বাংলাদেশ থেকে পড়তে আসা ছাত্র-ছাত্রী যারা ওই বড় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে, তারা এই একই শহরে থাকা অন্য ছোট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া ছাত্র-ছাত্রীদের উঠতে বসতে ছোট করে বেড়ায়।

ভাবখানা এমন- এরা হচ্ছে জগতের সব চাইতে স্মার্ট! মজার বিষয় হচ্ছে- আমি আবার ওই বড় বিশ্ববিদ্যালয়েও পার্ট টাইম শিক্ষক হিসেবে পড়াই এবং আমার অভিজ্ঞতা আমাকে জানান দিচ্ছে এই দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে খুব একটা কোন তফাত নেই!

আমারতো ধারণা এরা সবাই দেশ-বিদেশের নানা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ারই যোগ্যতা রাখে!
কিন্তু আমারা বাংলাদেশি বলে কথা। ভাব নিতে হবে না। আমি বড় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ি, এটা বলে আলদা একটা ভাব না নিলে চলবে কেন?

এখন ব্যাপারটা হচ্ছে- এই যে আলাদা ভাব কিংবা স্মার্টনেস, বাস্তব জীবনে এসবের কোন মূল্য নেই। আমার ক্লাসে যে ছেলেটা ভালো করে ইংরেজি বলতে পারত না, সে এখন কোর্টের বিচারক হিসেবে উঠতে-বসতে ইংরেজি বলছে।

যে ছেলেটাকে দেখতাম রোজ এক কাপড় পড়ে কলেজে আসছে, সেই ছেলেটা এখন নামী একটা পোশাক কোম্পানির বড় ম্যানেজার। একেক দিন একেক ড্রেস পড়ে ছবি তুলছে!
যেই ছেলেটার কথার মাঝে আঞ্চলিকতা ছিল, সব সময় চুপচাপ থাকতো- পাছে না বন্ধু-বান্ধবরা ওকে নিয়ে হাসাহাসি করে; সেই ছেলেটা এখন বড় একটা ব্যাংকের কর্তা হয়ে দিন রাত মানুষের সঙ্গে কথা বলছে।

যে ছেলেটার জিপিএ খুব একটা ভালো ছিল না; সে ছেলেটাই দেখছি এখন বিসিএস দিয়ে বড় ক্যাডার হয়ে গিয়েছে। এই যে আমি, যেই আমাকে স্মার্ট ছেলের দল ডিপার্টমেন্টর হয়ে বাস্কেটবল খেলতে দেয়নি, সেই আমিই দেশে বিদেশে নানান বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছি ও পড়াচ্ছি এবং এইসব বিশ্ববিদ্যালয়ের হয়ে বাস্কেটবলও খেলেছি।

এমনকি বিদেশে এসে যেই ছেলে-পেলেগুলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছে বা দেশের বড় কোন ইউনিভার্সিটিতে পড়ে এসছে বলে ভাব নিত; এদের অনেককেই এখন দেখি হোটেল-রেস্টুরেন্টে কাজ করছে (কোন কাজই খারাপ না, জাস্ট উদাহরণ দেয়ার জন্য বললাম)

সুতরাং জীবনে কোন পর্যায়েই এটা ভাবা যাবে না- আমাকে দিয়ে কিছু হবে না!
মানুষ হিসবে জন্মানোর সুবিধা হচ্ছে- আমরা যদি খুব করে চাই, তাহলে যে কোন কিছু অর্জন করা সম্ভব। যেই ছেলেটাকে তোমার আজ স্মার্ট মনে হচ্ছে, পাঁচ বছর পর তাকেই হয়ত তোমার ব্যাক-ডেটেড মনে হবে। কারণ এই পাঁচ বছরে তুমি যা অর্জন করেছে, সে হয়ত তার কিছুই অর্জন করেনি, স্রেফ নিজের স্মার্টনেসটা জাহির করে বেড়িয়েছে!

তাই নিজের কাজটা স্রেফ করে যেতে হবে! কে কি বলছে, তাতে কিছু’ই যায় আসছে না!

আমিনুল ইসলাম
শিক্ষক, ইউরোপ
সাবেক শিক্ষার্থী, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির ইংরেজি ২য় পত্র




প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুগণ, গত পর্বগুলোতে আমরা ইংরেজি দ্বিতীয় পত্রের fill in the blanks with articles (Question No ১) –এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার নিয়ে ধারাবাহিকভাবে আলোচনা করেছি। আজ আমরা উদাহরণ অনুশীলন করব। আশা করি পূর্বে আলোচিত নিয়মের সঙ্গে মিলিয়ে সহজেই বুঝতে পারবে।

Example-1:

My brother is (a) — army officer. He is working in (b) —UN mission in (c) —African Country. He is (d) —physician. He is not only (e) —MBBS but also. (f) —FRCS. We (g) —family members are looking for (h) —suitable bride for him. Primarily, we have chosen two girls. Now we will finalize of (i) —two, who is (j) —better.

Example-2:

It was (a) —unlikely friendship, for (b) —two boys should have been enemies. Amyntas, was from (c) —ancient Greek city-state of Athens, while Leon was (d) —son of Sparta, and Athens and Sparta were old enemies. Only last year, after a brief, (e) —uneasy peace, (f) —long, weary war had broken out again. But now it was time for (g) —Great games at Olympus. (h) —Olympics and the Truce of the games had been proclaimed throughout (i) —Greece: safe conduct through all lands and all seas. From Greek state and colony of (j) —Mediterranean Sea the athletes came to compete.

Example-3:

There was (a) —time when (b) —people of Arabia forgot (c) —Almighty Allah. They use to commit (d) —sins. They did not like (e) —female issues. If ever (f) —girl child born to them, they used to bury her to death. In such (g) —condition Hazrat Muhammad (sm), (h) —great prophet came with (i) —message of peace for mankind and reestablished (j) —order and discipline in the society.

Example-4:

I recently discovered that (a) —money doesn’t buy as much as it used to. I’d been living in

(b) —dormitory for two years and hadn’t had to buy my own food for (c) —whole time. Then, I moved into (d) —apartment where I needed to buy (e) —food for myself. The first day I wanted to get juice, meat and bread. I went to (f) —grocery store and put everything into (g) —cart. When I went to pay, I found that the things I had chosen were costly.

(h) —money I had brought with me was not enough, and I had to replace the juice on (i) —shelf where I got it. Now, when I go (j) —shopping, I take more money.

এবার তোমার উত্তরের সঙ্গে নিচের উত্তরগুলো মিলিয়ে নাও।

Answer: Example-1: (a) an; (b) the; (c) an; (d) a; (e) an; (f) an; (g) the; (h) a; (i) the; (j) the

Answer: Example-2: (a) x; (b) the; (c) the; (d) the; (e) x; (f) a; (g) the; (h) x; (i) x; (j) the

Answer: Example-3: (a) a; (b) the; (c) the; (d) x; (e) the; (f) a; (g) a; (h) a; (i) the; (j) x

Answer: Example-4: (a) x; (b) the; (c) the; (d) an; (e) x; (f) a; (g) the; (h) the; (i) the; (j) x

বিঃদ্রঃ x’ চিহ্নিত স্থানে কোনো Article বসবে না

এইচএসসি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ৩য় অধ্যায়। বিষয়ঃ লজিক গেট



লজিক গেটের সজ্ঞাঃ

লজিক গেট বিশেষ ধরণের ইলেকট্রনিক সার্কিট যার এক বা একাধিক ইনপুট থাকে ও কেলমাত্র একটি আউটপুট থাকে এবং ইনপুটসমূহের লজিক অবস্থার উপর ভিত্তি করে আউটপুট প্রদান করে। লজিক গেটসমূহ লজিক হাই ‘1’ এবং লজিক লো ‘0’ এই দুটি বাইনারী লজিক নিয়ে কাজ করে।

প্রকারভেদঃ

লজিক গেটসমূহ মূলতঃ দুই ধরণের হয় যেমনঃ (১) মৌলিক গেট এবং (২) যৌগিক গেট।

মৌলিক গেটঃ

যে লজিক গেট একক এবং যাকে বিশ্লেষণ করলে অন্য কোন গেট পাওয়া যায় না তাকে মৌলিক গেট বলা হয়। উল্লেখ্য যে, মৌলিক গেটসমূহ ব্যবহার করে অন্য সকল যৌগিক গেটসমূহ তৈরী করা সম্ভব। মৌলিক গেট তিনটি। যেমনঃ

(১) অর গেট (OR Gate)
(২) এন্ড গেট (AND Gate)
(৩) নট গেট বা ইনভার্টার (NOT Gate)

নট গেটকে কখনো কখনো ইনভার্টার বলা হয়।

যৌগিক গেটঃ

যে গেট একক নয় এবং যাকে বিশ্লেষণ করলে এক বা একাধিক মৌলিক গেট পাওয়া যায় তাকে যৌগিক গেট বলা হয়। যেমনঃ

(১) নর গেট (NOR Gate)
(২) ন্যান্ড গেট (NAND Gate)
(৩) এক্স-অর গেট (X-OR Gate)
(৪) এক্স-নর গেট (X-NOR Gate)

ছবিসহ বিস্তারিত আসছে পরবর্তী টিওটোরিয়ালে…।।

Thursday, February 7, 2019

K.G.F মুভির এইচডি প্রিন্ট চলে এসেছে। তাড়াতাড়ি ডাউনলোড করে নিন। সাথে থাকছে আমার ছোট্ট রিভিউ


সিনেমার নাম: K.G.F (Kolar Gold Field):Chapter 1
পরিচালক : Prashanth Neel

Stars: Yash, Srinidhi Shetty, Ramachandra Raju
Genres : Action, Drama
Imdb rating: 8.8/10
কান্নাড়া মুভির ইতিহাসে সবচেয়ে বিগ বাজেটের এবং সবচেয়ে আলোচিত মুভি হিসেবে সারা ইন্ডিয়ান ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে তুমুল আলোচনার জন্ম দিয়েছে KGF Chapter 1. মাস্টারপ্রিন্টে দেখবো দেখবো বলে দেখেই ফেললাম অবশেষে । সত্য কথা বলতে কেজিএফ এর ট্রেইলার যেদিন প্রথম দেখেছিলাম তব্দা খেয়ে গেছিলাম ভেবে যে এ কি দেখলাম !!
মুভির স্পয়লারবিহীন কাহিনী সংক্ষেপে !!
স্বামীছাড়া এক মা অনেক কষ্টে পালন করে তার আদরের টুকরো কে কিন্তু অভাবের তাড়নায় এবং অসুস্থতায় সে নিজের ছেলে কে একা করে দেয়ার আগে বলে যায় দুনিয়ার সব থেকে ক্ষমতাধর মানুষ হওয়ার প্রেরনা । কিন্তু সেই ছোট্ট রকি কি পারবে সেই লক্ষ্যে পৌছাতে! দেখা যায় এক বড় গ্যাংস্টার তাকে টাস্ক দেয় এক পাওয়ারফুল মানুষ (গারোরা) কে মারা লাগবে! এ যেন তেন খেলোয়াড় না ১৯৫১ সালে আবিষ্কার হওয়া ভারতের কর্নাটক রাজ্যের Kolar Gold Field এর একচ্ছত্র অধিপতি !! রকি কি পারবে ৪-৫ স্তর নিরাপত্তায় ঘেরা সেই শয়তান কে মারতে !! যে শত শত গ্রামবাসীর সর্বস্ব কেড়ে নিয়ে তাদের জীবনকে এই স্বর্নের খনিতে দাস হিসেবে ব্যাবহার করে তাদের জীবনে নরক এর মত অবস্থা সৃষ্টি করেছে। সে পারবে একাই মনস্টার হয়ে সেই গ্যাংস্টারকে রুখতে ??
বুঝাই যাচ্ছে  ভিন্ন ধরনের একটা চিত্রনাট্য এবং প্লট ।
কান্নাড়া ফিল্ম এর ইতিহাসে কেজিএফ সবথেকে বিগ বাজেটের ফিল্ম আগেই বলেছি। মোট পাঁচ ভাষায় শুট ডাবিং করা সহ সকল প্রোডাকশন হাউজ মিলিয়ে খরচ হয়েছে ৮০ কোটি রুপির মত। যদিও মাত্র দুই সপ্তাহে সারা ভারতে ১৪০ কোটি রুপির মত ব্যাবসা করেছে।
কেজিএফ এর চিত্রনাট্য চ্যাপ্টার ১ এ শেষ হয় নি !! কিন্তু আমার রিভিউ আপাতত শেষের পথে !!
মুভিটির এইচডি প্রিন্ট চলে এসেছে। নিচে ডাউনলোড লিংক দেয়া আছে। লিংক এ ক্লিক করবেন এবং Download এ ক্লিক করবেন। ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে। কোনো প্রকার এড এর ঝামেলা নেই।
আপনাদের সুবিধার জন্য (480p,720p,1080p) সব রকমের প্রিন্ট যুক্ত করেছি। আশা করি পোস্টটি আপনাদের ভালো লেগেছে। ডাউনলোড করতে কোনো সমস্যা হলে কমেন্টে জানাবেন। আশা করি কোনো সমস্যা হবে না।

::Screenshots::



::Hindi (Cleaned)::

 

👇::Download Link For 1080p::👇

 

Download 1080p [2.2Gb]



👇::Download Link For 720p ::👇

 

Download 720p [1.4Gb]



👇::Download Link For 480p::👇

 

Download 480p [400Mb