Wednesday, September 26, 2018

বিশ্বের এক বিস্ময়কর গ্রাম যেখানে অধিকাংশ মানুষ যমজ







কোধিনি’। কেরলের মালাপ্পুরম জেলার এই গ্রামটি এখন যমজের গ্রাম নামেই পরিচিত। যে কোনোদিকে তাকালে চোখে পড়বে জোড়ায় জোড়ায় একই রকম ব্যক্তি। এই গ্রামটি ভারত তথা বিশ্বের এক বিস্ময়কর গ্রাম।
কারণ এখানেই বিশ্বের সবচেয়ে বেশি যমজের বাস।

সর্বশেষ পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, এই গ্রামের মোট ২ হাজার বাসিন্দার মধ্যে ২২০ জোড়া যমজের বাস। যেখানে সমগ্র বিশ্বে গড়ে এক হাজার যমজ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, সেখানে কোধিনিতেই যমজের হার ৪২ শতাংশ।

গ্রামটি তিন দিক দিয়ে পানিবেষ্টিত এবং সবুজে ঘেরা এই গ্রামটিতে এখানকার বেশিরভাগ বাসিন্দা মুসলমান। বিশ্বের বেশিরভাগ দেশ থেকে ভারতে যমজ জন্মানোর রেকর্ড কম, কিন্তু এই কোধিনি বাকি সব অঞ্চলকে ছাপিয়ে গেছে। কোধিনি গ্রামে সব ধরনের যমজ দেখতে পাওয়া যায়। সাধারণ যমজ বা নন-আইডেনটিক্যাল টুইন এবং হুবহু একই রকম দেখতে
আইডেটিক্যাল টুইন। আবার দুইটি যমজ ভাই বোনের দেখাও পাওয়া যায় এখানে।কিন্তু এই গ্রামে যমজের সংখ্যা এত বেশি কেন? তা নিয়ে স্থানীয়দের ধারণা অনেকটা এ রকম যে, ১৯৪৯ সালে এখানে প্রথম যমজ শিশু জন্মগ্রহণ করেছে। এরপর থেকে প্রতি বছরই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে এই সংখ্যা। কারও কারও মতে এ গ্রামের পরিবেশ এবং জিনগত কারণে এই ঘটনা ঘটেছে।

কেবলমাত্র এই গ্রামেই নয়, গ্রামের যেসব মেয়ের বাইরে বিয়ে হয়েছে, সেখানেও তারা যমজ সন্তান জন্ম
দিয়েছেন। স্বভাবতঃই কোধিনি গ্রামের এই অদ্ভুত ঘটনায় বিভ্রান্তিতে পড়তে হয় সবাইকে। কারণ অনেক সময় একই চেহারার দুইজন মানুষকে তারা নিজেরাই আলাদা করতে পারেন না।

মৃত ব্যক্তিকে স্বপ্নে দেখলে কী হয় এবং করণীয়





মৃত ব্যক্তিকে স্বপ্নে দেখলে কোন করণীয় নেই। তবে সর্বাবস্থায় তাদের জন্য দো‘আ ও ছাদাক্বা করা উচিত। মানুষের স্বপ্ন তিন ধরনের হয়ে থাকে (ক) ভাল স্বপ্ন- যা আল্লাহর পক্ষ থেকে সুসংবাদ বহন করে (খ) শয়তানের পক্ষ থেকে- যা মানুষকে
দুশ্চিন্তায় ফেলে
(গ) নিজের খেয়াল ও কল্পনা- যা স্বপ্নে দেখা যায় (মুসলিম হা/২২৬৩)।

স্বপ্নে ভাল কিছু দেখলে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করবে। চাইলে অন্যকেও সে বিষয়ে অবহিত করবে। আর খারাপ কিছু দেখলে শয়তান থেকে আশ্রয় চাইবে, বাম দিকে তিনবার আঊযুবিল্লাহ বলে থুক মারবে এবং পার্শ্ব পরিবর্তন করবে। কাউকে সে বিষয়ে বলবে না (বুখারী হা/৭০৪৫)।

ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে সীরিন (রহ) বলেন, যদি স্বপ্নে কেউ মৃত ব্যক্তিকে দেখে তাহলে তাকে যে অবস্থায় দেখবে সেটাই বাস্তব বলে ধরা হবে। তাকে যা বলতে শুনবে, সেটা সত্যি বলে ধরা হবে। কারণ, সে এমন জগতে অবস্থান করছে যেখানে সত্য ছাড়া আর কিছু নেই। যদি কেউ মৃত ব্যক্তিকে ভাল পোশাক পরা অবস্থায় বা সুস্বাস্থের অধিকারী দেখে, তাহলে বুঝতে হবে সে ভাল অবস্থায় আছে।

আর যদি জীর্ণ, শীর্ণ স্বাস্থ্য বা খারাপ পোশাকে দেখে তাহলে বুঝতে হবে, ভাল নেই। তার জন্য তখন বেশি করে মাগফিরাত কামনা ও দোআ-প্রার্থনা করতে হবে।

ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, বিদ্রোহীরা যখন উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু- এর বাসভবন ঘেরাও করল, তখন উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, আমি গত রাতে স্বপ্ন দেখলাম, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, উসমান আমাদের সাথে তুমি ইফতার করবে। আর ঐ দিনই উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু শহীদ হলেন। (আল কাওয়ায়েদুল হুসনা ফী তাবীলির রুইয়া : শায়খ আব্দুল্লাহ বিন মুহাম্মাদ আস সাদহান) আনাস ইবনে মালেক রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত,

আবু মূসা আশ আশআরী রাদিয়াল্লাহু আনহু বললেন, আমি স্বপ্নে দেখলাম, আমি একটি পাহাড়ের কাছে গেলাম। দেখলাম, পাহাড়ের উপরে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রয়েছেন ও পাশে আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু।
আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু তার হাত দিয়ে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু এর দিকে ইশারা করছেন । আমি আবু মূসা রাদিয়াল্লাহু আনহুর এ স্বপ্নের কথা শুনে
বললাম, ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজেউন। আল্লাহর শপথ! ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু তো মারা যাবেন! আচ্ছা আপনি কি বিষয়টি ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহুকে লিখে জানাবেন? আবু মূসা রাদিয়াল্লাহু আনহু বললেন, আমি ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহুকে তার জীবদ্দশায তার নিজের মৃত্যু সংবাদ জানাব, এটা কি করে হয়? এর কয়েকদিন পরই স্বপ্নটা সত্যে পরিণত হল। ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু শহীদ হয়ে গেলেন। কারণ, মৃত্যু পরবর্তী সত্য জগত থেকে যা আসে, তা মিথ্যা হতে পারে না। সেখানে অন্য কোনো ব্যাখ্যা দেয়ার সুযোগ নেই। (আল কাওয়ায়েদুল হুসনা ফী তাবীলির রুইয়া : শায়খ আব্দুল্লাহ বিন মুহাম্মাদ আস সাদহান।

Friday, September 21, 2018

প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতি





১. ‘তারাবাঈ’ উপন্যাসটির রচয়িতা কে ?

ক ) শওকত ওসমান খ) শওকত আলী
গ) সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী
ঘ ) মীর মশাররফ হোসেন

২. ‘বিরহ বিলাপ’ কাব্যগ্রন্থটির রচয়িতা কে ?

ক ) কায়বোবাদ খ) হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়
গ) মীর মশাররফ হোসেন ঘ ) শওকত ওসমান

৩. ‘আশাকানন ’ গ্রন্থটির রচয়িতা -

ক ) কায়কোবাদ খ) হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়
গ) কামিনী রায় ঘ ) সত্যেন্দ্রনাথ দত্

৪. ‘পদ্মানদীর চর ’ গ্রন্থটির রচয়িতা

ক ) মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় খ) বন্দে আলী মিয়া
গ) জসীম উদ্দীন ঘ ) জহির রায়হান

৫. ‘মাল্যবান ’ উপন্যাসটির রচয়িতা

ক ) জীবনানন্দ দাশ খ) তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
গ) শওকত আলী ঘ ) উপরের কোনটি নয়

৬. কোন গ্রন্থের অবলম্বনে দৌলত কাজী ‘ সতীময়না লোরচন্দ্রনী ’ রচনা করেন ?

ক ) হিন্দি কবি সাধনের মৈনাসত
খ) মালিক মুহম্মদ জায়সীর পদুমাবৎ
গ) ফারসী কবি জামী রচিত লায়লী ওয়া মজনুন
ঘ ) মনঝন রচিত মধুমালত

৭. ইউসুফ জোলেখা কাব্যের রচয়িতা নন-

ক ) ফকীর গরিবুল্লাহ খ) আবদুল হাকিম
গ) শাহ মুহম্মদ সগীর ঘ ) সাবিরিদ খান

৮. বাহরাম খানকে ‘দৌলত উজির ’ উপাধি দেন

ক ) নেজাম শাহ খ) গিয়াস উদ্দিন আজম শাহ
গ) রঘুনাথ ঘ ) নওজেশ শাহ

৯. ‘লালমতি সয়ফুলমুলক ’ গ্রন্থটির রচয়িতা-

ক ) সাবিরিদ খান খ) আবদুল হাকিম
গ) মুহম্মদ মকীম ঘ ) ভাবানী দাস

১০। জীবনী কাব্য ‘ চৈতন্যমঙলের’ রচয়িতা কে ?

ক ) বৃন্দাবন দাস খ) লোচন দাস
গ) কৃষ্ণাদাস কবিরাজ ঘ ) কোনটিই নয়

১১। চর্যাপদে ভুসুক পা ’র পদ কতটি ?

ক ) ১০ খ) ১২
গ) ১৩ ঘ ) ৮

১২। চর্যাপদের প্রথম পদকর্তার নাম?

ক ) কাহ্নপা খ) লুইপা
গ) শবর পা ঘ ) ভুসুকু পা

১৩. চর্যাপদের ৩৩ নং পদ রচনা করেন-

ক ) কাহ্নপা খ) লুইপা
গ) ঢে› ঢন পা ঘ ) শবর পা

১৪. সেক শুভোদয়া ’র রচয়িতা হলায়ুদ মিশ্র সভাকবি ছিলেন-

ক ) গৌরি সেনের খ) লক্ষণ সেনের
গ) বখতিয়ার খিলজির ঘ ) গোপালের

১৫. মধ্যযুগের প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘ শ্রীকৃষ্ণকীর্ত্তন ’ কতটি খন্ডে বিভক্ত ?

ক ) ১০টি খ) ১২টি
গ) ১৩টি ঘ ) ১৫টি

১৬. চৈতন্য পরবর্তী কবি হচ্ছেন

ক ) বড়চীদাস খ) দীন চন্ডীদাস
গ) দ্বিজ দাস ঘ ) উপরের কোনটিই নয়

১৭। নিচের কোনটি মঙ্গল কাব্য নয়
ক ) চন্ডিমঙ্গল খ) মনসামঙ্গল
গ) অন্নদা মঙ্গল ঘ ) চৈতন্য মঙ্গল

১৮. ‘মনসামঙ্গল ’ ধারার কবি নন কে ?

ক ) মানিক দত্ত খ) কানা হরি দত্ত
গ) দ্বিজ বংশীদাস ঘ ) কেতকাদাস ক্ষেমানন্দ

১৯. ‘মুরারিশীল’ কোন গ্রন্থের চরিত্র ?

ক ) মনসামঙ্গল খ) চীমঙ্গল
গ) অন্নদামঙ্গল ঘ ) গোবিন্দমঙ্গল

২০. ‘খাস তালুকের প্রজা ’ প্রবাদটির অর্থ হলো-

ক ) নিঃস্ব ব্যক্তি খ) সৎ ব্যক্তি
গ) তোষামোদকারী ঘ ) খুব অনুগত ব্যক্তি

২১. ‘সবে ধন নীলমণি ’ বাগধারাটির অর্থ কী?

ক ) লাভ হওয়া খ) একমাত্র সন্তান
গ) অত্যন্ত কুঁড়ে ঘ ) কোনটিই নয়

২২। যিনি স্মৃতিশাস্ত্র জানেন-

ক ) স্বয়ুক খ) উপ্ত
গ) স্মার্ত ঘ ) নৈয়ায়িক

২৩. আকাশের সমার্থক শব্দ নয়

ক ) অভ্র খ) সুরপথ
গ) খগোল ঘ ) অংশু

২৪. কোন্ শব্দ বহুব্রীহি সমাসে নিষ্পন্ন ?

ক ) সিংহাসন খ) চৌরাস্তা
গ) বীণাপাণি ঘ ) বাচস্পতি

২৫. ‘পেয়ারা ’ কোন ভাষা থেকে আগত শব্দ?

ক ) ফরাসি খ) ফারসী
গ) পর্তুগীজ ঘ ) তুর্কী

উত্তর : ১. গ ২. ক ৩. খ ৪.খ ৫.ক ৬.ক ৭.ঘ ৮. ক ৯.খ ১০. খ ১১. ঘ ১২.খ ১৩.গ ১৪.খ ১৫. গ ১৬.খ ১৭. ঘ ১৮.ক ১৯.খ ২০. ঘ ২১.খ ২২. গ ২৩.ঘ ২৪.গ ২৫.গ

আসুন কিছু ইংরেজি রোমান্টিক কথা শিখে নেই




।আমি যত বেশি ভালোবাসি
তোমায়
—The more I love you

২। তার চেয়েও বেশি
ভালোবাসতে চাই

—The more I want to love you.

৩। আমি যত বেশি কাছে আসি
তোমার
—The more close I come to you

৪। তার চেয়েও বেশি কাছে
আসতে চাই
—The more close I want to come.

৫। ভালোবেসে আমাকে নাও
জড়িয়ে
–Give me a hug with love.

৬। তোমার প্রেমের ছোয়াতে
দাও রাঙিয়ে
—Make me colored with the touch of your love.

৭। সকালের সোনা রোদ
প্রতিদিন আমার ঘুম ভাঙ্গায়
—Sunshine of the morning awakes me
everyday.

৮। চোখ মেলে এ হৃদয় তোমারি
পরশ চায়
—Opening the eyes my heart wants your touch.

৯। হিমেল হাওয়াতে এ মন
জুড়ালে গো হায়
—You cooled my mind down with the frost air.

১০। তবু এ মন জুড়ায় না তো যদি
কাছে না পাই তোমায়
—Even though my heart not refreshed if I do
not get you close

৫০টি বিজ্ঞানের প্রশ্ন এবং তার উত্তর সংগ্রহে রাখুন!


1/ আমাদের দেহকোষ রক্ত হতে গ্রহণ করে
অক্সিজেন ও গ্লুকোজ। (১০ তম BCS )
2/ উড়োজাহাজের গতি নির্ণায়ক যন্ত্র ট্যাকোমিটার।(২২ তম BCS)
3/ এনজিও প্লাষ্টি হচ্ছে হ্রৎপিন্ডের বন্ধ শিরা বেলুনের সাহায্যে ফুলানো। (২১ তম BCS)
4/ কচুশাক বিশেষভাবে মূল্যবান যে
উপাদানের জন্য লৌহ (১০তম বিসিএস)
5/ কম্পিউটার আবিষ্কার করেন হাওয়ার্ড এইকিন (২০তম বিসিএস)
6/ কর্কটক্রান্তি রেখা বাংলাদেশের মধ্যখান দিয়ে গেছে (১৬তম বিসিএস)
7/ কার্বুরেটর থাকে যে ইঞ্জিনে পেট্রোল ইঞ্জিনে (২৭তম বিসিএস)
8/ ক্যাসেটের ফিতার শব্দ রক্ষিত থাকে চুম্বক ক্ষেত্র হিসাবে (২৩তম বিসিএস)
9/ ক্লোনিং পদ্ধতিতে জন্মগ্রহণকারী ভেড়ার নাম ডলি (১৯তম বিসিএস)
10/ গ্যালিলিও’ হলো পৃথিবী থেকে পাঠানো বৃহস্পতির একটি কৃত্রিম উপগ্রহ। (১৮ তম BCS )
11/ গ্লিসারিন দ্রবীভূত হয় না পানিতে (২৮তম বিসিএস)
12/ চাঁদে কোন শব্দ করলে তা শোনা যাবে না, কারণ চাঁদে বায়ুমণ্ডল নেই (১৬তম বিসিএস)
13/ জলজ উদ্ভিদ সহজে ভাসতে পারে কারণ এদের কাণ্ডে অনেক বায়ু কুঠুরী থাকে (১০তম বিসিএস)
14/ জোয়ার ভাটার তেজকটাল হয় অমাবস্যায় (১৮তম বিসিএস)
15/ টুথপেষ্টের প্রধান উপাদান সাবান ও
পাউডার। (১৭ তম BCS )
16/ ডিজিটাল ঘড়ি বা
ক্যালকুলেটারে কালচে অনুজ্জ্বল যে
লেখা ফুটে উঠে সেটি সিলিকন চিপ
(১৫তম বিসিএস)
17/ তামার সাথে যে উপাদান
মেশালে পিতল হয় দস্তা (জিঙ্ক) (২৩তম
বিসিএস)
18/ দিনরাত্রি সর্বত্র সমান
নিরক্ষরেখায়। (২৮ তম BCS)
19/ পানিতে নৌকার বৈঠা বাঁকা দেখা যাওয়ার কারণ আলোর প্রতিসরণ
(১৩ তম BCS)
20/ পিসি কালচার’ বলতে বুঝায় মৎস্য চাষ (২৩তম বিসিএস)
21/ বাদুড় চলাফেরা করে সৃষ্ট শব্দের প্রতিধ্বনি শুনে। (২৭ তম BCS )
22/ বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত হয় প্রতিবছর ৫ জুন (৩০তম বিসিএস)
23/ বৈদ্যুতিক বাল্বের ফিলামেন্ট যে ধাতু দিয়ে তৈরি টাংষ্টেন। (২৯ তম BCS)
24/ ভূমিকম্প নির্ণায়ক যন্ত্র
সিসমোগ্রাফ। (২২ তম BCS)
25/ মঙ্গলগ্রহে প্রেরিত নভোযান
ভাইকিং (১৩তম বিসিএস)
26/ মাছ অক্সিজেন নেয় পানির মধ্যে
দ্রবীভূত বাতাস হতে। (১০ তম BCS )
27/ মানুষের গায়ের রং নির্ভর করে যে
উপাদানের উপর মেলানিন (২৭তম
বিসিএস)
28/ মানুষের স্পাইনাল কর্ডের দৈর্ঘ্য ১৮
ইঞ্চি (প্রায়) (২৮তম বিসিএস)
29/ যখন সূর্য ও পৃথিবীর মধ্যে চাঁদ অবস্থান
করে তখন হয় সূর্য গ্রহণ। (২৩ তম BCS )
30/ যে ভিটামিন ক্ষতস্থান হতে রক্ত
পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে ভিটামিন
‘K’ (২৬তম বিসিএস)
31/ যে মসৃণ তলে আলোর নিয়মিত
প্রতিফলন ঘটে দর্পণ। (২৩ তম BCS )
32/ যে হরমোনের অভাবে
ডায়াবেটিস রোগ হয় ইনসুলিন (২০তম
বিসিএস)
33/ রঙ্গীন টেলিভিশন হতে ক্ষতিকর যে
রশ্মি বের হয় গামা রশ্মি। (২৪ তম BCS )
34/ রেফ্রিজারেটরে কমপ্রেসরের কাজ
ফ্রেয়নকে বাষ্পে পরিণত করা (২৮তম
বিসিএস)
35/ শব্দের তীব্রতা নির্ণায়ক যন্ত্র
অডিও মিটার (২৬তম বিসিএস)
36/ সমুদ্র পৃষ্ঠে বায়ুর চাপ প্রতি বর্গ
সেন্টিমিটারে ১০ নিউটন। (১০ তম BCS)
37/ সমুদ্রের গভীরতা মাপা হয় যে যন্ত্র
দ্বারা ফ্যাদোমিটার। (২০ তম BCS )
38/ সালোক সংশ্লেষণ সবচেয়ে বেশি
পরিমাণে হয় লাল আলোতে (২৬তম
বিসিএস)
39/ সিনেমাস্কোপ প্রজেক্টরে যে
ধরনের লেন্স ব্যবহৃত হয় অবতল (১৩তম
বিসিএস)
40/ CNG -এর অর্থ কমপ্রেস করা প্রাকৃতিক
গ্যাস (২৫তম বিসিএস)
41/ অ্যাসিড আবিস্কার হয় কবে ? ১৯৮১
সাল
42/ অ্যাসিড নীল লিটমাস পেপারকে
কী করে ? লাল করে
43/ আকাশ নীল দেখায় কেন ? নীল
আলোর বিক্ষেপণ অপেক্ষাকৃত বেশি
44/ আকাশে মেঘ থাকলে গরম বেশি
লাগে কেন ? মেঘ ভূ-পৃষ্ঠের তাপ
বিকিরণে বাধা দেয় বলে
45/ আঙ্গুরে কোন অ্যাসিড থাকে ?
টারটারিক অ্যাসিড
46/ আধুনিক কম্পিউটার কে আবিস্কার
করেন ? চার্লস ব্যাবেজ
47/ আপেলে কোন অ্যাসিড থাকে ?
ম্যালিক অ্যাসিড
48/ আমলকিতে কোন অ্যাসিড থাকে ?
অক্সালিক অ্যাসিড
49/ আমিষ জাতীয় খাদ্য কোন জারক রস
পরিপাক করে ? পেপসিন
50/ আয়নার পিছনে কিসের প্রলেপ দেয়া হয় ? সিলভারের
__________________{}___________________
-উত্তর ভুল প্রতিয়মান হলে কমেন্ট করে সহযোগিতা করুন!


আফগানিস্তানের কাছে এমন হারের পর যা বললেন মাশরাফি




আফগানিস্তানের বিপক্ষে এমন হার মোটেও প্রত্যাশিত ছিলনা টাইগার সমর্থকদের কাছে। এশিয়া কাপে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে আফগানদের কাছে ১৩৬ রানের বিশাল ব্যবধানে হেরেছে টাইগাররা। এমন পরাজয় মেনে নেওয়ার মতো নয়।

তাইতো টাইগার অধিনায়ক নিজেদের দুর্বলতা স্বীকার করে বললেন, ‘আমরা ভালো খেলতে পারিনি। অন্যদিকে আফগানিস্তান অনেক ভালো খেলেছে। শেষ ১০ ওভারে ওদের ব্যাটিং খুব ভালো ছিল একই সাথে তারা দুর্দান্ত বোলিং করেছে।’

মাশরাফি আরও বলেন, ‘আসলে তামিমকে হারানোটা আমাদের জন্য অনেক বড় ক্ষতি। ও দেশে চলে গেছে। এদিকে মুশফিক বিশ্রামে ছিল। সবমিলিয়ে আজ অনেক কিছুই আমাদের পক্ষে ছিল না।’

সূত্রঃ বিডি২৪লাইভ

আমির খান কত সম্পত্তির মালিক জানেন কি?




বিপুল সম্পত্তির অধিকারী বলিউড তারকা আমির খান। শুধু নামেই নয়, বাস্তবেও তিনি আমিরই বটে। প্রায় ১৪৩ কোটি টাকা বার্ষিক আয় আমিরের। রয়েছে প্রায় ১৪০০ কোটির সম্পত্তি। এর মধ্যে বিএমডব্লিউ সিরিজের প্রায় দেড় কোটি টাকার একটি গাড়িও রয়েছে।

আমিরের রয়েছে একটি রেঞ্জ রোভার গাড়িও। দাম প্রায় পৌনে দু’কোটি টাকা। বেন্টলের কন্টিনেন্টাল ফ্লাইং স্পার গাড়ি রয়েছে আমিরের। দাম প্রায় ৩ কোটি ১০ লাখ টাকা। আমিরের বুলেটপ্রুফ রোলস রয়েস গাড়িটির দাম প্রায় ৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা।

মার্সিডিজ বেঞ্জ এস-৬০০ (কাস্টমাইজড) বুলেটপ্রুফ গাড়িটির দাম প্রায় সাড়ে ১১ কোটি টাকা। ফারলেঙ্কোর প্রায় দু’কোটি টাকার আসবাবপত্র রয়েছে তার বাড়িতে। মহারাষ্ট্রের পঞ্চগনিতে ১৫ কোটি টাকার বাংলো রয়েছে আমির খানের।

উত্তরপ্রদেশের শাহাবাদে রয়েছে আমিরের পৈতৃক ভিটেবাড়ি। সব মিলিয়ে এখানেই ২২টি বাড়ির মালিক আমির। বান্দ্রায় আমিরের যে অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে, সেই ফ্রিডা অ্যাপার্টমেন্টের মূল্য ৬৫ কোটি টাকার চেয়ে সামান্য বেশি।

এ ছাড়া আমেরিকার বেভারলি হিলসে ৭৫ কোটি টাকার একটি বাংলো রয়েছে আমির খানের। সব মিলিয়ে মোট ২৫টি বাড়ির মালিক আমির খান।

তথ্যসূত্রঃ আনন্দবাজার

Bangla Love sms






1) Tumi amar ondhokarer aalo
Mishti jura kaaner dule
Rodh makhano shokal jome
Tumi amay basho valo.





2) Vulinito Ami,
Tomar Mukhe Hasi,
Amar Gaouya Ganey,
Tomake Valobasi...

Aso Abaro Kache,
Hatta Dhoro Pashe,
Tomay Niye Jabo Amar Prithibite...




3) Valobashai Kuno Sorto Thakte Nei,
Sorto Thakle Bepar Ta Goniter Moto Hoye Jai,
Ami Kokhono Asha Korini J Tomake O Amak Valobashte Hobe,
Ami Shudu Tmk Akber Blte Chai,
Ami Tomake Valobashi..
"I ♥ You "




4) "Majhe majhe mone hoy tumi amar sob,
Tomake na dekhile kosto hoy onuvob...
Shopno buni rashi rashi tomay niye diba nishi,
Tumi Chara jibon amar vaba osomvob...."




5) Kakhono 2make Vule jete parbo na.
Kakhono 2make kosto dita parbo na.
Kakhono 2make harabo seta o vabte parina.
Karon ami 2make mon thake valobasi......
"I LOVE YOU"




6) Tumi akasher oi nil,
Ami meghe meghe shopnil.

Tumi hawa hoye asho,
Sudhu amakei bhalobesho.

Tumi moner alpona,
Tumi shei prio kolpona...

Tumi chuye dile ai Mon Ami urbo ajibon......




7) ""Dustomi noy really"
"Faijlami noy seriously "
"Doka noy sotti"
"History noy bastob"
"Onno kaw ke noy"
"Sudhu 2mak bolchi"

"I Love YOU" ..




8) khuje Dekho Moner Majhe
"Achi Ami Shopner Saje"

Tomar oi Choker Taray
"hajar Shopno Ese daray"

Shuker Se Shopner majhe
"Pabe 2mi amay ...




9) 1SoMoY HoY2 AmAke R "MoNe PoRBeNa" ,

SeDiN HoY2 "VuLe JaBe AmY"

2BuO JiBoNeR "SeSH MuHuRTe DaRiYe"

2HaT BaRiYe BoLBo "0nek ValoBaShi 2mY!"




10) Tumi Se KoBita, Jake Vabi Kinto Likhte Parina,
2mi Sei chobi, Jake Kolpona Kori, Kinto Akte PariNa,
Tumi Sei Manush Jake Ami Valobashi Kinto Bujhate Parina.




11) Onek din dhore kew jeno amar moner moddhe chilo .
Tumi jano shei meyeti hole tumi .




12) Ektu Jodi Takao Tumi Megh Gulo Hoi Sona…
Akash Khule Bose Achi Tao Keno Dekchona…
Eki Akash Mathar Upor Tao keno Ek Vabcho na !!!"""




13) Shudu tumi acho tai...
Ami kotha khuze pai...
dur hote ami tai,
tomai dheke zai..
Tumi ektu haso tai,
ami chader misti alo pai.




14) Baba jokhon boka dai,
tokhon amar kichu valo lagena.
Jokon dokhina batas boi,
tokhon ai mone ami eka thakina.
R jokhon tumi haso,
Ei du_chok ferano zaina.."




15) J akashe tumi tara dheko,
Sei akashe ami tomai dhekhi.
J Chader Aloi tumi Shopno Khojo,
Sei aloi ami tomai vabi.
R J golaper gondho tumi valobaso,
Sei golape ami achi...





16) Akti gachhe duti pakhi,
Pakhi duti sada, i
Tomar Amar valobasha ek sutre badha.




17) Ami prjapoti hole 2mar kache ure jetam. Golap hole 2mar khopay nir rchona kortm. R mahidi patar rong hole 2mr hat dhore rakhtam.






18) valo baso r nai ba baso sudhu amai valo basta dio . hridoy ar sob tuku valobasa nio amar prio. R amai mona porla akta miss call dio.





19) Hajar tara caina ami.akta chadcai.Hajar ful chaina ami. akta golap chai. Hajar jonom chai na ami. Akta jonom chai.sei jonome jeno sudu jenu tomay ami pai.





20) 3ti sobdho, 8ti okkhor, 2t space, 5ti vowels, 3ti consonants,2ti nouns,1tia beg, onek ortho, 1ti santir/mittha kotha->I LOVE U





21) Manusher jibone chaoar sesh nei,sopner somapti nei, akulotar onti nei. Amar chaoa 2mi, sopno 2mi,sob akulota sudu tomar maje, amar jibon sudu tumake ghire priyotoma.





22) 2mi amar rongin shopno, shilpir ronge chobi. 2mi amar chader alo, sokal belar robi.. 2mi amr nodir majhe 1ti matro kul, 2mi amar valobashar shiuli bokul ful.





23) Din jay din ase,somoyer srotevase.Kew kande kew hase,tate ki jayase.Kuje deko ase pase,kew 2may tarjiboner ceye besi valobase




24) Dukkho ache mone mone,Bolboami kar shone,Shonar moto manusnai,Tai nijer kosto nijei pai,Jedin pabotar dekha,Bolbo amar sob kotha.





25) Mon kuje sarakkon moner mo2 mon.Moner asa puron korte, 2my proyojon. Sunno mone Lukiye ache on1asa.Tar modde onnotomo 2mr VaLobasa.





26) Ami Jar Sathe Besi Oviman Kori, ami Nijeo Janina ami Take KotoValobasi.Karon Oviman Tar Sathe Hoy,Jar Sathe Moner Ojante Govir Valobasa Roy.





27) Ami holam akash, Kosto amarmegh, Josna amar abeg, Bristy amarkanna, Rod amar hasi, ki korle tumibujhbe-Bondhu tomay ami koto valobasi..





28) Fule fule sajia rekheci ai mon,, tumiasle 2jone sajabo sukher jibon.. Chokvora shopno,, Buk vora asa,, tumi BONDHU jodi fire aso,, Dibo amar sob valobasa.





29) K Se Meya? J Amake Dibe VaLobasa?Jar Jonno Pritibite Amar Aytuku Asha.Kokhon Se Dhora Dibe Moner Ghore; TarJonno Opekka Korbo Jug Jug Dhore.





30) Tumi BRISTY veja PAYE.. Samne eleMONE hoy.. AKASHEr VUKE jeno JOL cobiEKE jay.. Tumi HASLE buji mone hoy..SHOPNO akashe PAKI dana mele dei...




Bangla Sms




Prithibir Sobcheye Sukh ki Jano?Ma-er Hater Mar! Sobcheye Kosto Kise Jano? Ma-er Choker Jol! Sobcheye omullo Rotno Ki Jano? Ma-er Valobasha.




Maa=Momotar Mohol.Maa=Pipasar Jol.Maa=Valobashar Sinduk.Maa=Uttom Bondhu.Maa=Bathar Osud.Maa=Koster Maje Sukh.Maa=Chader Jilik.Maa=Amar Sorger Malik.





Jonmo "Deyco"2me Mago,kole Niyco 2le,2my Dekle Sob"Betha"Jai ami Vule.2mr Hater Ador Sohag Modur Ceye"Misti"2mi Mago bidatar Opurbo Sisti'

চাকরি পাওয়ার সঠিক এবং সহজ উপায়



প্রতিযোগিতার বাজারে নিজের অস্তিত্ব বজায় রাখা কঠিন কাজ। প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনার। নতুন বছরে প্রত্যেকেই কিছু প্ল্যানস বানান। লক্ষ্য পূরণের প্রস্তুতি নেন। সেই তালিকায় যদি নতুন চাকরির পরিকল্পনা থাকে। তবে, এটাই সঠিক সময় নিজেকে পরিণত করার।

সেই জন্য সব সময় প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন এমন ধারণা কিন্তু ভুল। এক্ষেত্রে, প্রযুক্তির সাহায্য নিন। অনেক ধরণের সাইট রয়েছে যা আপনাকে সঠিক পথের সন্ধান দিতে পারে। কয়েকটি পদক্ষেপ, যা আপনাকে এগিয়ে রাখবে-

১. একটি নতুন ভাষা শিখুন। ২০১০ সালের এক সার্ভেতে দেখা গিয়েছে মাত্র ১৮ শতাংশ আমেরিকান মাতৃভাষা ছাড়া অন্যান্য ভাষা জানেন। নতুন একটি ভাষা শেখার মাধ্যমে অন্যান্য প্রতিযোগীদের থেকে নিজেকে এগিয়ে রাখতে পারেন, আরও একধাপ। এখন প্রশ্ন কোথায় শিখবেন? চিন্তার কারণ নেই। প্রযুক্তির সহয়তায় সারা বিশ্ব এখন আপনার হাতের মুঠোয়। বিভিন্ন ধরণের অনলাইন কোর্স রয়েছে। যেগুলোর মাধ্যমে নিজের দখলে আনতে পারেন আরও একটি ভাষাকে৷

২. বিজনেস্ এবং মার্কেটিং স্কিলকে শানিয়ে নিন৷ বাণিজ্যিক চিন্তাভাবনাকে মজবুত ও সঠিক দিক দিতে সাহায্য নিন অনলাইন বিসনেস কোর্সগুলির৷ শুধুমাত্র কাজের জায়গায় নয়, ব্যাক্তিগত জীবনেও অনেকভাবে সহয়তা করবে কোর্সগুলি৷

৩. নতুন কিছু কোড শিখুন। যা ভবিষ্যৎ ইন্টারভিউগুলোতে সুযোগ বাড়াবে। নিজেকে যদি ডেভালপারের পদে দেখতে চান তবে, এটাই সঠিক সময়। নানা ধরণের অনলাইন সাইট রয়েছে। যেমন Codecademy.com৷ যেখান থেকে বিনামূল্যে ৬ টি পোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ শিখতে পারেন।

৪. মার্কেটে জেটা সায়েন্সের বেশ চল রয়েছে। তাই, ডেটা সায়েন্সের বাজারে নিজের জায়গা বানানোর জন্য আজই শুরু করুন প্রস্তুতি পর্ব। এক্ষেত্রে, অনলাইন সাইট বা ইউনির্ভাসিটিগুলোর পেশাদারদের পরামর্শ গ্রহণ করতে পারেন।

১৯২১ জনকে নিয়োগ দেবে টিএমএসএস



নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে টিএমএসএস। জাতীয় পর্যায়ের বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাটি ১৭ পদে ১,৯২১ জনকে নিয়োগ দেবে।

• পদের নাম ও পদ-সংখ্যা

১) সহকারী পরিচালক-০৫ জন

২) সহকারী পরিচালক (মামলা মনিটরিং)-০২ জন

৩) জোনাল ম্যানেজার (মাইক্রোফাইন্যান্স)-১০ জন

৪) ক্যাপাসিটি ডেভেলপমেন্ট অফিসার-০৭ জন

৫) এরিয়া ম্যানেজার (মাইক্রোফাইন্যান্স)-৪০ জন

৬) এরিয়া ম্যানেজার -৫০ জন

৭) মনিটরিং কর্মকর্তা-২৫ জন

৮) মানবসম্পদ কর্মকর্তা-১৫ জন

৯) মামলা কর্মকর্তা-১৫ জন

১০) সিনিয়র ব্রাঞ্চ ম্যানেজার (হিসাব)-২০ জন

১১) ব্যাঞ্চ ম্যানেজার (মাইক্রোফাইন্যান্স)-২৫০ জন

১২) লোন অফিসার -৩৫০ জন

১৩) শাখা হিসাবরক্ষক কাম কম্পিউটার অপারেটর (মাইক্রোফাইন্যান্স)-১৫০ জন

১৪) সিনিয়র সুপারভাইজার (মাইক্রোফাইন্যান্স)-৩৬৫ জন

১৫) ফিল্ড সুপারভাইজার (মাইক্রোফাইন্যান্স)-১২৫০ জন

১৬) উদ্যোগ উন্নয়ন কর্মকর্তা-০৫ জন

১৭) প্রোগ্রাম অফিসার -০২ জন

• আবেদনের নিয়ম

আবেদনের নিয়ম, যোগ্যতা এবং বিস্তারিত তথ্য জানতে ওয়েবসাইট www.tmss-bd.org এবং নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখুন।

• আবেদনের সময়সীমা

আগামী ২০ অক্টোবর, ২০১৮ তারিখ পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।

সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো

২৫৬১ জনকে চাকরি দেবে টিএমএসএস



নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ঠেংগামারা মহিলা সবুজ সংস্থা (টিএমএসএস)। প্রতিষ্ঠানটি ক্ষুদ্রঋণ ও অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালনার জন্য দুই হাজার ৫৬১ জন কর্মী নিয়োগ দেবে।

• পদের নাম ও সংখ্যা

১। সহকারী পরিচালক (এমএসএমই, সার্বিক ও মামলা মনিটরিং) পদে ৭ জন

২। জোনাল ম্যানেজার (মাইক্রোফিন্যান্স) পদে ১০ জন

৩। ক্যাপাসিটি ডেভেলপমেন্ট অফিসার ৭ জন

৪। এরিয়া ম্যানেজার (মাইক্রোফিন্যান্স) ৪০ জন

৫। এরিয়া ম্যানেজার (এমএসএমই) ৫০ জন

৬। মনিটরিং কর্মকর্তা ২৫ জন

৭। মানবসম্পদ কর্মকর্তা ১৫ জন

৮। মামলা কর্মকর্তা ১৫ জন

৯। সিনিয়র ব্রাঞ্চ ম্যানেজার (হিসাব) ২০ জন

১০। ব্রাঞ্চ ম্যানেজার (মাইক্রোফিন্যান্স) ২৫০ জন

১১। লোন অফিসার ৩৫০ জন

১৫। শাখা হিসাবরক্ষক কাম কম্পিউটার অপারেটর ১৫০ জন

১৬। সিনিয়র সুপারভাইজার (মাইক্রোফিন্যান্স) ৩৬৫ জন

১৮। ফিল্ড সুপারভাইজার ১২৫০ জন

১৯। উদ্যোগ উন্নয়ন কর্মকর্তা ৫ জন

২০। প্রোগ্রাম অফিসার নেওয়া হবে ২ জন

• শিক্ষাগত যোগ্যতা

সহকারী পরিচালক (এমএসএমই ও সার্বিক) পদে আবেদনের যোগ্যতা স্নাতকোত্তর। এমএসএমই পদে ৫ বছর ও সার্বিক পদে ৩ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। সহকারী পরিচালক (মামলা মনিটরিং) পদে আইন বিষয়ে স্নাতকোত্তর হতে হবে।

জোনাল ম্যানেজার (মাইক্রোফিন্যান্স) ও ক্যাপাসিটি ডেভেলপমেন্ট অফিসার পদে আবেদনের যোগ্যতা স্নাতকোত্তর ও ৫ বছর কাজের অভিজ্ঞতা। এরিয়া ম্যানেজার (মাইক্রোফিন্যান্স ও এমএসএমই) ও মনিটরিং কর্মকর্তা পদে আবেদনের যোগ্যতা ৩ বছরের অভিজ্ঞতাসহ স্নাতকোত্তর। মানবসম্পদ কর্মকর্তা পদে এইচআর বিষয়ে বিবিএ বা এমবিএ থাকলেই আবেদন করা যাবে। মামলা কর্মকর্তা হতে চাইলে স্নাতকোত্তর ও এলএলবি ডিগ্রি থাকতে হবে। সিনিয়র ব্রাঞ্চ ম্যানেজার (হিসাব) পদে আবেদনের যোগ্যতা তিন বছরের অভিজ্ঞতাসহ হিসাববিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর। ব্রাঞ্চ ম্যানেজার (মাইক্রোফিন্যান্স) ও লোন অফিসার পদে চাওয়া হয়েছে ৩ বছরের অভিজ্ঞতাসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি। বাণিজ্যে স্নাতক হলে আবেদন করা যাবে শাখা হিসাবরক্ষক কাম কম্পিউটার অপারেটর (মাইক্রোফিন্যান্স) পদে। সিনিয়র সুপারভাইজার (মাইক্রোফিন্যান্স) পদে আবেদনের যোগ্যতা স্নাতকোত্তর। থাকতে হবে ৩ বছরের অভিজ্ঞতা।

স্নাতক হলেই আবেদন করা যাবে ফিল্ড সুপারভাইজার ও প্রোগ্রাম অফিসার পদে। উদ্যোগ উন্নয়ন কর্মকর্তা পদে থাকতে হবে কৃষি বিষয়ে ডিপ্লোমা।

• বেতন

নিয়ম অনুযায়ী

• আবেদন প্রক্রিয়া

আবেদন করতে হবে পরিচালক (এইচআরএম অ্যান্ড অ্যাডমিন), টিএমএসএস বরাবর। আবেদনপত্রের সঙ্গে তিন কপি পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত রঙিন ছবি, সব শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ, অভিজ্ঞতার সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি, মোবাইল নম্বর, ই-মেইল ঠিকানাসহ পূর্ণাঙ্গ জীবনবৃত্তান্ত যুক্ত করতে হবে।

নির্বাচনী পরীক্ষার ফি বাবদ ৩০০ টাকা এবং মানি রসিদ ১০ টাকা সংস্থার যেকোনো শাখা থেকে বা তফসিলভুক্ত যেকোনো ব্যাংক থেকে টিএমএসএস শিরোনামে পে-অর্ডার বা ব্যাংক ড্রাফটও আবেদনের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে। খামের ওপর পদের নাম উল্লেখ করতে হবে। প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির ক্রমিক নম্বর ১-১৫ পর্যন্ত পদের প্রার্থীরা পছন্দের যে এলাকায় কাজ করতে চান, সেই এলাকার কার্যালয়ে আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।

টিএমএসএস, প্রধান কার্যালয় : ৬৩১/৫ পশ্চিম কাজীপাড়া, মিরপুর-১০, ঢাকা-১২১৬। টিএমএসএস ফাউন্ডেশন অফিস : ঠেংগামারা, রংপুর রোড, বগুড়া। চট্টগ্রাম ডিভিশনাল অফিস : ৫৪৯ পিটি রোড, আবদুল আলীর হাট, পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম। সিলেট ডিভিশনাল অফিস : শুভেচ্ছা কমিউনিটি সেন্টারসংলগ্ন, বদিকোনা (চণ্ডীপুর), দক্ষিণ সুরমা, সিলেট। খুলনা ডিভিশনাল অফিস : বাড়ি নম্বর-৪৩২, রোড নম্বর-২২, নিরালা আবাসিক এলাকা, খুলনা। রাজশাহী ডিভিশনাল হেড অফিস : তালাইমারী (শহীদ মিনার), কাজলা, রাজশাহী। রংপুর ডিভিশনাল হেড অফিস : ঘাঘটপাড়া, আর কে রোড, রংপুর সদর, রংপুর। বরিশাল জোন অফিস : প্রতীক্ষা, সিঅ্যান্ডবি রোড, বৈদ্যপাড়া, বরিশাল। নাটোর ডিভিশনাল হেড অফিস : বড় হরিশপুর, নতুন বাসস্ট্যান্ডসংলগ্ন, নাটোর সদর, নাটোর। দিনাজপুর ডিভিশনাল হেড অফিস : নিমনগর উপশহর, ব্লক-১, প্লট-৫৯, দিনাজপুর সদর, দিনাজপুর। উদ্যোক্তা উন্নয়ন কর্মকর্তা পদের আবেদন পাঠানোর ঠিকানা : মৌলভীবাজার জোনাল কার্যালয়, ব্রিকফিল্ড রোড, রঘুনন্দপুর, মৌলভীবাজার। প্রোগ্রাম অফিসার পদে আবেদন পাঠানো যাবে টিএমএসএস ফাউন্ডেশন অফিস এবং মৌলভীবাজার কার্যালয়ের ঠিকানায়।

বিজ্ঞপ্তিটি পাওয়া যাবে টিএমএসএসের ওয়েবসাইটেও (http://www.tmss-bd.org)।

• আবেদনের শেষ তারিখ

আগামী ২০ অক্টোবর, ২০১৮

সূত্র : কালের কণ্ঠ

৩৪০ জনকে নিয়োগ দেবে মেঘনা গ্রুপ




মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি একাধিক পদে মোট ৩৪০ জনকে নিয়োগ দেবে। আগ্রহ ও যোগ্যতা থাকলে আপনিও আবেদন করতে পারেন।

• পদের নাম ও সংখ্যা

*ফায়ার অ্যান্ড সেফটি ব্রাঞ্চ

১) ফায়ার ইন্সপেক্টর-০৮টি

২) ফায়ার সুপারভাইজার -২৪টি

৩) ফায়ারম্যান -১২১টি

*সিকিউরিটি ব্রাঞ্চ

১) নিরাপত্তা ইন্সপেক্টর-০৮টি

২)নিরাপত্তা সুপারভাইজার-০৩টি

৩)নিরাপত্তা গার্ড ১৭৬টি

• আবেদনের নিয়ম

আবেদনের নিয়ম, যোগ্যতা এবং বিজ্ঞপ্তি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখুন।

• আবেদনের সময়সীমা

আগ্রহী প্রার্থীরা আগামী ২৯ নভেম্বর, ২০১৮ তারিখ পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।

সূত্র : জাগোজবস ডটকম

একাধিক পদে ২০০ জনকে নিয়োগ দেবে বেস্ট ইলেকট্রনিক্স



নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বেস্ট ইলেকট্রনিক্স লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটি তিন পদে মোট ২০০ জনকে নিয়োগ দেবে। আগ্রহ ও যোগ্যতা থাকলে আপনিও আবেদন করতে পারেন।

• পদের নাম ও পদসংখ্যা

১) ব্রাঞ্চ ম্যানেজার- ৫০ টি

• যোগ্যতা

প্রার্থীকে অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যেকোনো বিষয়ে অনার্স/ মাস্টার্স ডিগ্রি থাকতে হবে। ইলেক্ট্রনিক্স পণ্য সামগ্রী বিপণনে সংশ্লিষ্ট পদে ন্যূনতম তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

২) অ্যাসিস্ট্যান্ট ব্রাঞ্চ ম্যানেজার- ৫০ টি

• যোগ্যতা

প্রার্থীকে অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যেকোনো বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি পাস হতে হবে। ইলেক্ট্রনিক্স পণ্য সামগ্রী বিপণনে সংশ্লিষ্ট পদে ন্যূনতম দুই বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

৩) সেলস এক্সিকিউটিভ- ১০০ টি

• শিক্ষাগত যোগ্যতা

প্রার্থীকে অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যেকোনো বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি পাস হতে হবে। অভিজ্ঞ প্রার্থীদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দেওয়া হবে।

• আবেদনের নিয়ম

আবেদনের নিয়ম এবং বিজ্ঞপ্তি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখুন।

• আবেদনের সময়সীমা

আগ্রহী প্রার্থীরা আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর , ২০১৮ তারিখ পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।

সূত্র : দৈনিক প্রথম আলো,

৩২০ জনকে নিয়োগ দেবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর




স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ৯ পদে ৩২০ জনকে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত নির্ধারিত জেলার প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।

পদ: হেলথ এডুকেটর
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: বিজ্ঞান বা জীববিজ্ঞান অনুষদের যেকোনো বিষয়ে স্নাতকোত্তর অথবা স্বাস্থ্য শিক্ষায় এমপিএইচ ডিগ্রিধারী।
বেতন স্কেল: ১২,৫০০/- ৩০,২৩০/ টাকা

পদ: পরিসংখ্যানবিদ
পদসংখ্যা: ১৪টি
যোগ্যতা: পরিসংখ্যান, গণিত, অর্থনীতি বিষয়ে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন স্কেল: ১০,২০০/- ২৪,৬৮০/ টাকা

পদ: সাঁট-মুদ্রাক্ষরিক কাম-কম্পিউটার অপারেটর
পদসংখ্যা: ২টি
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং নির্ধারিত টাইপিং স্পিড থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ১০,২০০/- ২৪,৬৮০/ টাকা

পদ: কোল্ড চেইন টেকনিশিয়ান
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: রেফ্রিজারেশন বা এয়ার কন্ডিশনিং ট্রেডে এইচএসসি ভোকেশনাল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন স্কেল: ৯,৭০০/- ২৩,৪৯০/ টাকা

পদ: কিটতত্ত্বীয় টেকনিশিয়ান
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: জীববিজ্ঞান বিষয়সহ বিজ্ঞান বিভাগে এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন স্কেল: ৯,৭০০/- ২৩,৪৯০/ টাকা

পদ: স্টোর কিপার
পদসংখ্যা: ২০টি
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০/- ২২,৪৯০/ টাকা

পদ: অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
পদসংখ্যা: ১৫টি
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং নির্ধারিত টাইপিং স্পিড থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০/- ২২,৪৯০/ টাকা

পদ: স্বাস্থ্য সহকারী
পদসংখ্যা: ২৬৩টি
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০/- ২২,৪৯০/ টাকা

পদ: ওয়ার্ড মাস্টার
পদসংখ্যা: ৩টি
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০/- ২২,৪৯০/ টাকা

আবেদনের নিয়ম: প্রার্থীরা অনলাইনে http://dghsr.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। আবেদন করা যাবে ২৯ আগস্ট বিকাল ৪টা পর্যন্ত।

সূত্রঃ অনলাইন

চাকুরির বিজ্ঞপ্তিঃ একাধিক পদে ১৭৭ জনকে নিয়োগ দেবে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়




একাধিক পদে জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় । ১৮টি বেসামরিক শূন্য পদে ১৭৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে।

১) নিরাপত্তা উপ-পরিদর্শক
পদ সংখ্যা: ৭টি
বেতন স্কেল: ১১,৩০০/-২৭,৩০০/

২) সহকারী
পদ সংখ্যা: ৩টি
বেতন স্কেল: ১১,০০০/-২৬,৫৯০/

৩) সাঁটলিপিকার-কাম-কম্পিউটার অপারেটর
পদ সংখ্যা: ৭টি
বেতন স্কেল: ১১,০০০/-২৬,৫৯০/

৪) উচ্চমান করণিক
পদ সংখ্যা: ৫টি
বেতন স্কেল: ১০,২০০/-২৪,৬৮০/

৫) সাঁটমুদ্রাক্ষরিক-কাম-কম্পিউটার অপারেটর
পদ সংখ্যা: ৩টি
বেতন স্কেল: ১০,২০০/-২৪,৬৮০/

৬) অফিস করণিক
পদ সংখ্যা: ৫৬টি
বেতন স্কেল: ৯,৩০০/-২২,৪৯০/

৭) নিরাপত্তা তত্বাবধায়ক (এসএস)
পদ সংখ্যা: ২২টি
বেতন স্কেল: ৯,৩০০/-২২,৪৯০/

৮) ড্রাইভার
পদ সংখ্যা: ১টি
বেতন স্কেল: ৯,৭০০/-২৩,৪৯০/

৯) ড্রাইভার
পদ সংখ্যা: ১টি
বেতন স্কেল: ৯,৩০০/-২২,৪৯০/

১০) প্লাম্বার
পদ সংখ্যা: ১টি
বেতন স্কেল: ৯,৩০০/-২২,৪৯০/

১১) কার্পেন্টার
পদ সংখ্যা: ১টি
বেতন স্কেল: ৮,৮০০/-২১,৩১০/

১২) অফিস সহায়ক
পদ সংখ্যা: ৪৪টি
বেতন স্কেল: ৮,২৫০/-২০,০১০/

১৩) বাবুর্চি
পদ সংখ্যা: ৮টি
বেতন স্কেল: ৮,২৫০/-২০,০১০/

১৪) মেসওয়েটার
পদ সংখ্যা: ৪টি
বেতন স্কেল: ৮,২৫০/-২০,০১০/

১৫) মালী
পদ সংখ্যা: ৪টি
বেতন স্কেল: ৮,২৫০/-২০,০১০/

১৬) নিরাপত্তা প্রহরী
পদ সংখ্যা: ৪টি
বেতন স্কেল: ৮,২৫০/-২০,০১০/

১৭) সহকারী বাবুর্চি
পদ সংখ্যা: ১টি
বেতন স্কেল: ৮,২৫০/-২০,০১০/

১৮) পরিচ্ছন্নতা কর্মী
পদ সংখ্যা: ৫টি
বেতন স্কেল: ৮,২৫০/-২০,০১০/

আবেদনপত্র সংগ্রহ: জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট www.mopa.gov.bd থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন।

আবেদনের ঠিকানা: মহাপরিচালক, প্রধান প্রশাসনিক কর্মকর্তার কার্যালয়, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, ১৯৮, ঢাকা সেনানিবাস, ঢাকা-১২০৬।

আবেদনের শেষ সময়: ০৮ অক্টোবর ২০১৮

সূত্রঃ বাংলানিউজ২৪

কিভাবে পুরোপুরিভাবে ডিলিট করবেন আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট?



সম্প্রতি ফেসবুক ডাটা স্ক্যান্ডালের পরে বিশ্বব্যাপী অনেক ফেসবুক গ্রাহক তাদের তথ্য ফেসবুকে থাকা নিয়ে আতঙ্ক প্রকাশ করেছেন। বহু ফেসবুক ইউজার বন্ধ করে দিয়েছেন ফেসবুকের ব্যাবহার। অনেক ইউজার পাকাপাকিভাবে ডিলিট করে দিতে চাইছেন ফেসবুকে থাকা সব ব্যাক্তিগত তথ্য। কিন্তু ফেসবুক থেকে কোন তথ্য পাকাপাকিভাবে ডিলিট করার কথা সহজ শুনতে লাগলেও কাজে তা করা বেশ কঠিন তা আমরা সবাই জানি।

আপনি যদি বন্ধুদের সাথে যুক্ত থাকার জন্য ফেসবুক ব্যাবহার করেন আর ডেভেলপারদের হাতে আপনার তথ্য চলে যেতে দিতে না চান তবে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট সেটিংস থেকে সব থার্ড পার্টি সাইট ডিসকানেক্ট করে দিতে পারেন। কিন্তু এর পরেও আপনি যদি মনে করেন পাকাপাকি ভাবে চিরতরে ডিলিট করে দিতে চান আপনার প্রোফাইল তবে নিচে পড়তে থাকুন এই প্রতিবেদন।

১. ডাউনলোড করুন আপনার ফেসবুক ডাটা
পাকাপাকি ভাবে ডিলিট করে দেওয়ার পরে আপনার কোন ফেসবুকের ডাটা যদি পরে প্রয়োজন হয় তখন বিপদে পড়তে পারেন। তাই পাকাপাকিভাবে ডিলিট করার আগে ফেসবুকের সব তথ্যের ব্যাক আপ রেখে দেওয়া ভালো। ফেসবুকের টাইটেল বারে ক্লিক করে সেটিংস এ গিয়ে 'ডাউনলোড এ কপি অফ ইওর ফেসবুক ডাটা’ তে ক্লিক করলে আপনার কম্পিউটারে ডাউনলোড হয়ে যাবে আপনার ফেসবুকের সব ব্যাক্তিগত তথ্য।

২. ফটো ও পোস্ট ডিলিট করা
আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ডিলিট করার পর সব পোস্ট ও ফটো ডিলিট হতে ৯০ দিন পর্যন্ত সময় লাগে। আর আপনার প্রোফাইল ডিলিটের পরেও আপনার ব্যাক্তিগত তথ্য এইভাবে ফেসবুকে থাকা আপনার যদি পছন্দ না হয় তবে নিজে থেকেই ডিলিট করে ফেলতে পারেন আপনার ফেসবুকের সব তথ্য। “সোশাল বুক পোস্ট ম্যানেজার” নামক এক গুগুল ক্রোম প্লাগ ইন এর মাধ্যমে একসাথে একাধিক ফেসবুক পোস্ট ডিলিট করা যায়। উপরে জানানো পদ্ধতিতে আপনার ফেসবুকের ব্যাক্তিগত তথ্য ব্যাক আপ নিয়ে এই প্লাগ ইন এর মাধ্যমে ডিলিট করে ফেলতে পারেন আপনার ফেসবুকের সব পোস্ট। তবে ডিলিট করার আগে মাথায় রাখবেন একবার ডিলিট হয়ে গেলে এই পোস্ট ফেরৎ আনার কোন উপায় নেই।

৩. ডিলিট করুন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট
নিজের তথ্য ব্যাক আপ নিয়ে পোস্ট ডিলিট করে এবার আপনাকে যেতে হবে ফেসবুকের অ্যাকাউন্ট ডিলিশান পেজে। ফেসবুক আপনাকে এই পেজে যেতে দিতে চান না তাই সেটিংস এ এই পেজ খুঁজে পাওয়া একটু সময়সাপেক্ষ। এরপর এই পেজে গিয়ে আপনাকে 'ডিলিট মাই অ্যাকাউন্ট’ এ ক্লিক করতে হবে পাকাপাকিভাবে অ্যাকাউন্ট ডিলিট করার জন্য।

সূত্রঃ ওয়ান ইন্ডিয়া

ফেসবুকের ফেক প্রোফাইল থেকে সাবধান থাকবেন কীভাবে




ফেসবুকে আলাপ থেকে প্রেম, প্রতারণা, অবশেষে আত্মহত্যা। এমন ঘটনা এখন প্রায় রোজই শোনা যায়। ফেক প্রোফাইলের আড়ালে অপরাধমূলক কাজে ভরে গেছে সোশ্যাল মিডিয়া। আবার প্রতিশোধ স্পৃহার বশেও অনেকে তৈরি করেন ফেক প্রোফাইল। সতর্ক থাকুন। বোঝার চেষ্টা করুন, ফেক প্রোফাইল কিনা।

১। অচেনা কাউকে বন্ধু করার আগে দ্বিতীয়বার ভাবুন। ফ্রেন্ড লিস্টে বন্ধু সংখ্যা বাড়ানোর প্রতিযোগিতায় হুটহাট কাউকে অ্যাড করবেন না। অচেনা রিকোয়েস্ট এলে প্রশ্ন করুন। জানতে চান তিনি কেন আপনাকে রিকোয়েস্ট পাঠালেন। উত্তর শুনে বিশ্বাসযোগ্য মনে হলে তবেই অ্যাকসেপ্ট করুন।

২। প্রোফাইল ভাল করে পড়ুন। কী করেন, কোথায় থাকেন, কোথায় পড়াশোনা করেছেন সে বিষয়ে স্পষ্ট তথ্য আছে কিন দেখুন। কোনও সংস্থার নাম বা ইউনিভার্সিটির নাম নিয়ে সন্দেহ হলে গুগলে খুঁটিয়ে দেখুন। বয়স খুব অল্প অথচ নিজেকে প্রফেসর বা সিইও বলছেন, এমন মানুষ ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠালে অবশ্যই ভেবে দেখবেন। প্রোফাইল আকর্ষক করতে এরা অনেক কিছু করে থাকেন।

৩। ফ্রেন্ডলিস্ট খুঁটিয়ে দেখুন। এনার বন্ধুরা কি বেশিরভাগ স্থানীয়? নাকি বেশির ভাগই বিদেশি? যদি দেখেন বন্ধুরা অধিকাংশই বিদেশি তাহলে অবশ্যই মানুষটা সন্দেহজনক।

৪। মিউচুয়াল ফ্রেন্ডে চেনা বন্ধ থাকলেও সতর্ক থাকুন। চেনা বন্ধুকে জি়জ্ঞাসা করুন আপনাকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট মানুষটিকে চেনেন কিনা। বিশ্বাসযোগ্য উত্তর পেলে তবেই অ্যাড করুন।

৫। ফোটো খুঁটিয়ে দেখুন। বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটানোর, পরিবারের সঙ্গে ছবি রয়েছে? কেউ কি এনাকে ট্যাগ করেছে? করে থাকলে তাদের প্রোফাইল কী বলছে? ছবিগুলো কি সন্দেহজনক? প্রোফাইলে কি অত্যন্ত হ্যান্ডসাম কোনও যুবক বা সুন্দরী মহিলার ছবি? নাকি ছবি নেই? এমনটা হলে সতর্ক থাকুন।

৬। ঠিক কী ধরনের জিনিস পোস্ট করেন ইনি? অধিকাংশই কি কোনও ছবি বা কোটেশন? কোনও মৌলিক পোস্ট রয়েছে কিনা খুঁটিয়ে দেখুন। যদি থাকে তবে তা নিয়ে বন্ধুরা মন্তব্য করেছেন কিনা, লাইক করেছেন কিনা, শেয়ার করেছেন কিনা অবশ্যই দেখে নিন।

৭। যদি ইতিমধ্যেই অ্যাড করে থাকেন তবে খেয়াল রাখুন ইনি কী বলছেন সেই দিকে। কথাবার্তা কি অসঙ্গত? নিজের সম্পর্কে অতিরিক্ত তথ্য দেন নাকি একেবারেই দেন না? এই দুটোই কিন্তু সন্দেহজনক। সন্দেহ হলে পাল্টা প্রশ্ন করুন।

৮। ফোন নম্বর- অল্প আলাপেই নিজের ফোন নম্বর, ইমেল অ্যাড্রেস দিয়ে দেবেন না। যদি দেখেন প্রথম দিনই ইনি আপনার নম্বর চাইছেন, দেখা করতে চাইছেন তবে অবশ্যই সতর্ক হোন।

৯। প্রেম- শুরু থেকেই আপনার প্রতি ভাললাগা প্রকাশ করেন বা প্রেম নিবেদন করেন তাহলে নির্দ্বিধায় এনাকে ফ্রেন্ড লিস্ট থেকে বাদ দিন। ফেক প্রোফাইল থেকে এই ধরনের প্রস্তাব প্রায়ই আসে।

১০। অশালীন প্রস্তাব- এমটা হলে অবিলম্বে ব্লক করুন। যদি চ্যাট করতে করতে আপনাকে ছবি পাঠাতে বলেন বা আপনার সব ছবি লাইক করতে থাকেন তাহলে বুঝবেন মানুষটি বিপজ্জনক। এদের ব্লক করে রাখাই ভাল।

ভূয়া পরিচয়ে শয্যাসঙ্গী করলো শতাধিক নারীকে




হুবহু উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের মতো দেখতে তিনি। শুধু এ জন্যই তিনি শতাধিক নারীকে শয্যাসঙ্গী করেছেন। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে পারফরমেন্স করেন। তার প্রতিটি থেকে পান ১০ হাজার পাউন্ড করে। একবার তো তিনি লস অ্যানজেলেসে পপ তারকা কেটি পেরিকে চমকে দিয়েছিলেন।

যার কথা বলছি তার নাম হাওয়ার্ড এক্স (৩৮)। তিনি দেখতে একেবারেই কিম জং উনের মতো। তাই এই সুবিধাকে কাজে লাগাচ্ছেন। কামিয়ে নিচ্ছেন প্রচুর অর্থ। আর তাকে দেখে মজে যান অনেক নারী, যুবতী।

তাদের শেষ পরিণতি ঘটে বিছানায়। এমনই সঙ্গ নিয়েছেন তিনি কমপক্ষে ১০০ নারীর। বৃটেনের অনলাইন দ্য সান এ খবর দিয়েছে। এতে বলা হয়েছে, হাওয়ার্ড এক্স তার পুরো নাম প্রকাশে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। তিনি হংকংয়ের নাগরিক। তিনি বলেছেন, কিম জং উনের মতো হুবহু দেখতে আমি। তা আমাকে অবশ্যই জনপ্রিয় করে তুলেছে।

সব নারীই আমার সঙ্গে ছবি তুলতে চান। আমার সঙ্গে ডজন ডজন নারীর সম্পর্ক আছে। ৫ বছর আগে এমন সম্পর্কের শুরু। এখনও চলছে। থামে নি। আমি এসব নারীকে কৌতুক করে বলি তাদেরকে আমি দুই নম্বর, তিন নম্বর, চার নম্বর মন্ত্রী বানাতে পারি।

তার সঙ্গে যোগ দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের মতো দেখতে ডেনিস অ্যালেন (৬৬)। দু’জনে মিলে অর্থ আয়ের পথ ধরেছেন। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তারা পারফরম করেন। তাতে আয় হয় মোটা অংকের অর্থ। হাওয়ার্ড এক্স বলেন, সবচেয়ে বড় দুটি ‘ইডিয়ট’ ও পাগলা মানুষের যেন নকল কপি আমরা।

যখন আমরা যুবতীতের চুমু খাই আবার তাদের সঙ্গে অন্তরঙ্গ যৌন সম্পর্ক স্থাপন করি তখন তারা তা লুফে নেন। সিঙ্গাপুরে তারা যেন এটাই চান। রেস্তোরাঁগুলোতে তো আমাদের জন্য পানীয় ও খাবার ফ্রি। সান গ্লাস থেকে শুরু করে ফ্রাইড টিকেনের মতো পণ্যের বিক্রিতে সহায়তা করে আমরা অর্থ উপার্জন করি।

উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন হিসেবে এক একটি অনুষ্ঠানে উপস্থিতির জন্য হাওয়ার্ড এক্স নেন ১০ হাজার পাউন্ড। আর এমন সব অনুষ্ঠানে তার সঙ্গে সাক্ষাত হয়ে যায় বিখ্যাত সব তারকাদের। ২০১৫ সালের কথা। লস অ্যানজেলেসে তখন গ্রামি পুরস্কার অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। সেখানে ঢুকে পড়েন হাওয়ার্ড এক্স।

আর চমকে দেন পপ তারকা কেটি পেরিকে। এক পর্যায়ে তিনি কেটি পেরির কাছে জানতে চান- আপনি কি আমাকে চিনতে পেরেছেন? কেটি পেরি জবাবে বলেন, আপনাকে এ দেশে কে ঢুকতে দিয়েছে তা ভেবে আমি বিস্মিত হই।

Thursday, September 20, 2018

ইসলামের দৃষ্টিকোণে শিশুর যেসব নাম রাখা হারাম





শিশুর জন্মের পর তার জন্য একটি সুন্দর ইসলামী নাম রাখা প্রত্যেক মুসলিম পিতা-মাতার কর্তব্য। মুসলিম বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলের মুসলিমদের ন্যায় বাংলাদেশের মুসলিমদের মাঝেও ইসলামী সংস্কৃতি ও মুসলিম ঐতিহ্যের সাথে মিল রেখে শিশুর নাম নির্বাচন করার আগ্রহ দেখা যায়। এজন্য তারা নবজাতকের নাম নির্বাচনে পরিচিত আলেম-ওলামাদের শরণাপন্ন হন। তবে সত্যি কথা বলতে কী এ বিষয়ে আমাদের পড়াশুনা একেবারে অপ্রতুল। তাই ইসলামী নাম রাখার আগ্রহ থাকার পরও অজ্ঞতাবশত আমরা এমনসব নাম নির্বাচন করে ফেলি যেগুলো আদৌ ইসলামী নামের আওতাভুক্ত নয়। শব্দটি আরবী অথবা কুরআনের শব্দ হলেই নামটি ইসলামী হবে তাতো নয়। কুরআনে তো পৃথিবীর নিকৃষ্টতম কাফেরদের নাম উল্লেখ আছে। ইবলিস, ফেরাউন, হামান, কারুন, আবু লাহাব ইত্যাদি নাম তো কুরআনে উল্লেখ আছে; তাই বলে কী এসব নামে নাম বা উপনাম রাখা সমীচীন হবে?

ব্যক্তির নাম তার স্বভাব চরিত্রের উপর ইতিবাচক অথবা নেতিবাচক প্রভাব ফেলে বলে বর্ণিত আছে। শাইখ বকর আবু যায়েদ বলেন, ঘটনাক্রমে দেখা যায় ব্যক্তির নামের সাথে তার স্বভাব ও বৈশিষ্ট্যের মিল থাকে। এটাই আল্লাহর তা‘আলার হেকমতের দাবী। যে ব্যক্তির নামের অর্থে চপলতা রয়েছে তার চরিত্রেও চপলতা পাওয়া যায়। যার নামের মধ্যে গাম্ভীর্যতা আছে তার চরিত্রে গাম্ভীর্যতা পাওয়া যায়। খারাপ নামের অধিকারী লোকের চরিত্রও খারাপ হয়ে থাকে। ভাল নামের অধিকারী ব্যক্তির চরিত্রও ভাল হয়ে থাকে।

রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম কারো ভাল নাম শুনে আশাবাদী হতেন। হুদাইবিয়ার সন্ধিকালে মুসলিম ও কাফের দুইপক্ষের মধ্যে টানাপোড়নের এক পর্যায়ে আলোচনার জন্য কাফেরদের প্রতিনিধি হয়ে সুহাইল ইবনে ‘আমর নামে এক ব্যক্তি এগিয়ে এল তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম সুহাইল নামে আশাবাদী হয়ে বলেন:

সুহাইল তোমাদের জন্য সহজ করে দিতে এসেছেন। সুহাইল শব্দটি সাহলুন (সহজ) শব্দের ক্ষুদ্রতানির্দেশক রূপ। যার অর্থ হচ্ছে- অতিশয় সহজকারী। বিভিন্ন কবিলার ভাল অর্থবোধক নামে রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম আশাবাদী হওয়ার নজির আছে।

তিনি বলেছেন, গিফার (ক্ষমা করা) কবিলা তথা গোত্রের লোকদেরকে আল্লাহ ক্ষমা করে দিন। আসলাম (আত্মসমর্পণকারী/শান্তিময়) কবিলা বা গোত্রের লোকদেরকে আল্লাহ শান্তি দিন।

নিম্নে নবজাতকের নামের ক্ষেত্রে কিছু নীতিমালা দেয়া হল
নবজাতকের নাম রাখার সময়কালের ব্যাপারে রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে তিনটি বর্ণনা রয়েছে। শিশুর জন্মের পরপরই তার নাম রাখা। শিশুর জন্মের তৃতীয় দিন তার নাম রাখা। শিশুর জন্মের সপ্তম দিন তার নাম রাখা। এর থেকে এটাই প্রতীয়মান হয় যে, ইসলাম এ বিষয়ে মুসলিমদেরকে অবকাশ দিয়েছে। যে কোনোটির উপর আমল করা যেতে পারে। এমনকি কুরআনে আল্লাহ তা‘আলা কোনো কোনো নবীর নাম তাঁদের জন্মের পূর্বে রেখেছেন মর্মে উল্লেখ আছে।

আল্লাহর নিকট সবচেয়ে উত্তম নাম হচ্ছে আব্দুল্লাহ ও আব্দুর রহমান। সহীহ মুসলিমে বর্ণিত হয়েছে রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন – إِنَّ أَحَبَّ أَسْمَائِكُمْ إِلَى اللَّهِ عَبْدُ اللَّهِ وَعَبْدُ الرَّحْمَنِ

অর্থ-তোমাদের নামসমূহের মধ্যে আল্লাহর নিকট সবচেয়ে প্রিয় হচ্ছে- আব্দুল্লাহ (আল্লাহর বান্দা) ও আব্দুর রহমান (রহমানের বান্দা)।”

এ নামদ্বয় আল্লাহর প্রিয় হওয়ার কারণ হল- এ নামদ্বয়ে আল্লাহর দাসত্বের স্বীকৃতি রয়েছে। তাছাড়া আল্লাহর সবচেয়ে সুন্দর দুটি নাম এ নামদ্বয়ের সাথে সম্বন্ধিত আছে। একই কারণে আল্লাহর অন্যান্য নামের সাথে আরবী ‘আব্দ’ (বান্দা বা দাস) শব্দটিকে সমন্ধিত করে নাম রাখাও উত্তম।

যে কোনো নবীর নামে নাম রাখা ভাল। যেহেতু তাঁরা আল্লাহর মনোনীত বান্দা। হাদিসে এসেছে নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন- তোমরা আমার নামে নাম রাখ। আমার কুনিয়াতে (উপনামে) কুনিয়ত রেখো না। নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কুনিয়ত ছিল- আবুল কাসেম। নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর নিজের সন্তানের নাম রেখেছিলেন ইব্রাহিম। কুরআনে কারীমে ২৫ জন নবী-রাসূলের নাম বর্ণিত আছে মর্মে আলেমগণ উল্লেখ করেছেন। এর থেকে পছন্দমত যে কোনো নাম নবজাতকের জন্য নির্বাচন করা যেতে পারে।

ইসলামে যেসব নাম রাখা হারাম-

আল্লাহর নাম নয় এমন কোনো নামের সাথে গোলাম বা আব্দ (বান্দা) শব্দটিকে সম্বন্ধ করে নাম রাখা হারাম।যেমন- আব্দুল ওজ্জা (ওজ্জার উপাসক), আব্দুশ শামস (সূর্যের উপাসক), আব্দুল কামার (চন্দ্রের উপাসক), আব্দুল মোত্তালিব (মোত্তালিবের দাস), আব্দুল কালাম (কথার দাস), আব্দুল কাবা (কাবাগৃহের দাস), আব্দুন নবী (নবীর দাস), গোলাম রসূল (রসূলের দাস), গোলাম নবী (নবীর দাস), আব্দুস শামছ (সূর্যের দাস), আব্দুল কামার (চন্দ্রের দাস), আব্দুল আলী (আলীর দাস), আব্দুল হুসাইন (হোসাইনের দাস), আব্দুল আমীর (গর্ভনরের দাস), গোলাম মুহাম্মদ (মুহাম্মদের দাস), গোলাম আবদুল কাদের (আবদুল কাদেরের দাস) গোলাম মহিউদ্দীন (মহিউদ্দীন এর দাস) ইত্যাদি। তবে আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে দেখা যায় নামের মধ্যে ‘আব্দ’ শব্দটা থাকলেও ডাকার সময় ‘আব্দ’ শব্দটা ছাড়া ব্যক্তিকে ডাকা হয়। যেমন আব্দুর রহমানকে ডাকা হয় রহমান বলে। আব্দুর রহীমকে ডাকা হয় রহীম বলে। এটি অনুচিত। আর যদি দ্বৈত শব্দে গঠিত নাম ডাকা ভাষাভাষীদের কাছে কষ্টকর ঠেকে সেক্ষেত্রে অন্য নাম নির্বাচন করাটাই শ্রেয়। এমনকি অনেক সময় আল্লাহর নামকে বিকৃত করে ডাকার প্রবণতাও দেখা যায়। এ বিকৃতির উদ্দেশ্য যদি হয় আল্লাহকে হেয় করা তাহলে ব্যক্তির ঈমান থাকবে না। আর এই উদ্দেশ্য না থাকলেও এটি করা অনুচিত।

দুই: অনুরূপভাবে যেসব নামকে কেউ কেউ আল্লাহর নাম মনে করে ভুল করেন অথচ সেগুলো আল্লাহর নাম নয় সেসব নামের সাথে আব্দ বা দাস শব্দকে সম্বন্ধিত করে নাম রাখাও হারাম। যেমন- আব্দুল মাবুদ (মাবুদ শব্দটি আল্লহর নাম হিসেবে কুরআন ও হাদীছে আসেনি; বরং আল্লাহর বিশেষণ হিসেবে এসেছে), আব্দুল মাওজুদ (মাওজুদ শব্দটি আল্লহর নাম হিসেবে কুরআন ও হাদীছে আসেনি)।

তিন: মানুষ যে উপাধির উপযুক্ত নয় অথবা যে নামের মধ্যে মিথ্যাচার রয়েছে অথবা অসার দাবী রয়েছে এমন নাম রাখা হারাম।যেমন- শাহেনশাহ (জগতের বাদশাহ) বা মালিকুল মুলক (রাজাধিরাজ) নাম বা উপাধি হিসেবে নির্বাচন করা।সাইয়্যেদুন নাস (মানবজাতির নেতা) নাম রাখা।একই অর্থবোধক হওয়ার কারণে মহারাজ নাম রাখাকেও হারাম বলা হয়েছে।

চার: যে নামগুলো আল্লাহর জন্য খাস সেসব নামে কোন মাখলুকের নাম রাখা বা কুনিয়ত রাখা হারাম। যেমন- আল্লাহ, আর-রহমান, আল-হাকাম, আল-খালেক ইত্যাদি। তাই এসব নামে কোন মানুষের নাম রাখা সমীচীন নয়।পক্ষান্তরে আল্লাহর নামসমূহের মধ্যে যেগুলো শুধু আল্লাহর জন্য খাস নয়; বরং সেগুলো আল্লাহর নাম হিসেবেও কুরআন হাদিসে এসেছে এবং মাখলুকের নাম হিসেবেও এসেছে সেসব নাম দিয়ে মাখলুকের নাম রাখা যেতে পারে। কুরআনে এসেছে-

قَالَتِ امْرَأَةُ الْعَزِيزِ

অর্থ- আলআযিযের স্ত্রী বলেছেন”[সূরা ইউসুফ, আয়াত: ৫১]

যেসব নাম রাখা মাকরুহ-

এমন শব্দে দিয়ে নাম রাখা যার অনুপস্থিতিকে মানুষ কুলক্ষণ মনে করে। যেমন- কারো নাম যদি হয় রাবাহ (লাভবান)। কেউ যদি রাবাহকে ডাকে, আর রাবাহ বাড়ীতে না-থাকে তখন বাড়ীর লোকদেরকে বলতে হবে রাবাহ বাড়ীতে নেই। এ ধরনের বলাকে সাধারণ মানুষ কুলক্ষণ মনে করে। অনুরূপভাবে আফলাহ (সফলকাম), নাজাহ (সফলতা) ইত্যাদির নামের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ধরনের নাম রাখতে নিষেধ করেছেন। পরবর্তীতে নিষেধ না করে চুপ থেকেছেন।

যেসব নামের মধ্যে আত্মস্তুতি আছে সেসব নাম রাখা মাকরুহ। যেমন, মুবারক (বরকতময়) যেন সে ব্যক্তি নিজে দাবী করছেন যে তিনি বরকতময়, হতে পারে প্রকৃত অবস্থা সম্পূর্ণ উল্টো। অনুরূপভাবে, রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক মহিলা সাহাবীর নাম র্বারা (পূন্যবতী) থেকে পরিবর্তন করে তার নাম দেন যয়নব। এবং বলেন: তোমরা আত্মস্তুতি করো না। আল্লাহই জানেন কে পূন্যবান।

দাম্ভিক ও অহংকারী শাসকদের নামে নাম রাখা। যেমন- ফেরাউন, হামান, কারুন, ওয়ালিদ। শয়তানের নামে নাম রাখা। যেমন- ইবলিস, ওয়ালহান, আজদা, খিনজিব, হাব্বাব ইত্যাদি।

যে সকল নামের অর্থ মন্দ। মানুষের স্বাভাবিক রুচিবোধ যেসব শব্দকে নাম হিসেবে ঘৃণা করে; ভদ্রতা ও শালীনতার পরিপন্থী কোন শব্দকে নাম বা কুনিয়ত হিসেবে গ্রহণ করা। যেমন, কালব (কুকুর) মুররা (তিক্ত) হারব (যুদ্ধ)।

নেককার ব্যক্তিদের নামে নাম রাখাও উত্তম। এর ফলে সংশ্লিষ্ট নামের অধিকারী ব্যক্তির স্বভাবচরিত্র নবজাতকের মাঝে প্রভাব ফেলার ব্যাপারে আশাবাদী হওয়া যায়। এ ধরনের আশাবাদ ইসলামে বৈধ। এটাকে তাফাউল (تَفَاؤُلٌ) বলা হয়। নেককার ব্যক্তিদের শীর্ষস্থানে রয়েছেন রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাহাবায়ে কেরাম। তারপর তাবেয়ীন। তারপর তাবে-তাবেয়ীন। এরপর আলেম সমাজ।

আমাদের দেশে শিশুর জন্মের পর নাম রাখা নিয়ে আত্মীয় স্বজনদের মধ্যে একটা প্রতিযোগিতা দেখা যায়। দাদা এক নাম রাখলে নানা অন্য একটা নাম পছন্দ করেন। বাবা-মা শিশুকে এক নামে ডাকে। খালারা বা ফুফুরা আবার ভিন্ন নামে ডাকে। এভাবে একটা বিড়ম্বনা প্রায়শঃ দেখা যায়। এ ব্যাপারে শাইখ বাকর আবু যায়দ বলেন, নাম রাখা নিয়ে পিতা-মাতার মাঝে বিরোধ দেখা দিলে শিশুর পিতাই নাম রাখার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন।

“তোমরা তাদেরকে তাদের পিতৃপরিচয়ে ডাক। এটাই আল্লাহর কাছে ন্যায়সঙ্গত।[সূরা আহযাব ৩৩:৫]

শিশুর পিতার অনুমোদন সাপেক্ষে আত্মীয়স্বজন বা অপর কোনো ব্যক্তি শিশুর নাম রাখতে পারেন। তবে যে নামটি শিশুর জন্য পছন্দ করা হয় সে নামে শিশুকে ডাকা উচিত। আর বিরোধ দেখা দিলে পিতাই পাবেন অগ্রাধিকার।

কোনো ব্যক্তির প্রতি সম্মান দেখানোর জন্য তাকে তার সন্তানের নাম দিয়ে গঠিত কুনিয়ত বা উপনামে ডাকা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে বড় সন্তানের নামের পূর্বে আবু বা পিতা শব্দটি সম্বন্ধিত করে কুনিয়ত রাখা উত্তম। যেমন- কারো বড় ছেলের নাম যদি হয় “উমর” তার কুনিয়ত হবে আবু উমর (উমরের পিতা)। এক্ষেত্রে বড় সন্তানের নাম নির্বাচন করার উদাহরণ রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর আমল থেকে পাওয়া যায়। এক সাহাবীর কুনিয়াত ছিল আবুল হাকাম। যেহেতু হাকাম আল্লাহর খাস নাম তাই রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তা পরিবর্তন করে দিলেন। তিনি জিজ্ঞেস করলেন: তোমার ছেলে নেই? সাহাবী বললেন: শুরাইহ, মুসলিম ও আব্দুল্লাহ। তিনি বললেন: এদের মধ্যে বড় কে? সাহাবী বললেন: শুরাইহ। তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন: তোমার নাম হবে: আবু শুরাইহ।