Thursday, December 20, 2018

আপনার মোবাইলের ইন্টরনেটের স্পিড বাড়িয়ে নিন আগের থেকে দ্বীগুন তাও আবার (Default)ভাবে।গোপন সেটিংস ৯৮% মানুষ জানে না।


আজকে আমি আপনাদের মাঝে দারুণ একটা সেটিংস নিয়ে হাজির হয়েছি।আশা করি সেটিংসটির
মাধ্যেমে উপকারিত হবেন।
সেটিংস হচ্ছে যে আপনার মোবাইলের ইন্টরনের স্পিড আগের থেকে দ্বীগুন স্পিড পাবেন তা ও আবার (Default)ভাবে,কোন ধরনের আপনাকে স্পিড বোস্টার ব্যবহার করা লাগবে না শুধু সেটিং টা এনাবেল করে দিবেন।এটা একটি গোপম সেটিংস ৯৮% মানুষ সেটিং টা জানে না।আমাদের অনেকের এলাকায় ইন্টরনেট স্পিড একটু কম পাই সেক্ষেত্রে আপনি এই গোপন সেটিং টা ব্যবহার করলে আপনি ইন্টরনের স্পিড আগের থেকে একটু বেশিই পাবেন।

তো চলুন শুরু করা যাক প্রথমে আপনি আপনার মোবাইল Settings এ যান।তারপর Developer Options এ যান তারপর একটু নিচে গিয়ে সেটিংটটি অন করে দিন।
স্কিনসটি দেখুন

ব্যাস কাজ শেষ এখন ইন্টরনেট চালান আর দেখুন
আগের থেকে অনেক স্পিড বেশি।

J.S.C রেজাল্ট দেখুন সবার আগে মার্কশিট সহ রেজাল্ট দেখুন কোন ঝামেলা ছাড়া একদম সহজে

★ আমরা সবাই যানি এই বৎসর J.S.C পরীক্ষা হয়েছিলো এবং পরীক্ষায় মোট ২০ লক্ষ ছাএ ছাএী আংশ নেই
★আর এই পরীক্ষার রেজাল্ট আগামী ২৪ এ ডিসেম্বর দেওয়া হবে আর এখন আমাদের অনেক সময় লাগে যে কি ভাবে রেজাল্ট দেখবো
★ আর সবার আগে রেজাল্ট দেখবেন কি ভাবে সেঠা বলবো প্রথামে Google Play tore থেকে E-Result, BD অ্যাপটা ডাউনলোড করে নিন অথবা নিচের লিংক থেখে অ্যাপ টা ডাউনলোড করুন
উপরের লিংক থেখে অ্যাপ টি ডাউনলোড করুন এখন প্রশ্ন হলো কি ভাবে রেজাল্ট দেখবেন নিচের স্কিনশট গুলো ফলো করুন
১.প্রথমে নিচের এই অ্যাপ টা ডাউনলোড হলে ওপেন করুন
২.অ্যাপ টি ওপেন করুন এবং ১ নম্বার এ কিল্ক করুন

৩.প্রথমে আপনার পরীক্ষার সিলেক্ট করুন। *তারপর বছর সাল দিন * তারপর আপানর বোডএর নাম সিলেক্ট করুন *
৪.এরপর নিচের খালি ঘরে ক্যাপচা টা দিয়ে গেট রেজাল্ট এ ক্লিক করুন এবং ৩০ সেকেন্ড ওয়েট করুন

৫.আশা করি আপনাদের কে বোঝাতে পেরেছি 

Tuesday, December 18, 2018

পারিভাষিক শব্দ মনে রাখার সহজ কৌশল




বাংলা ভাষায় প্রচলিত বিদেশি শব্দের ভাবানুবাদমূলক প্রতিশব্দকে পারিভাষিক শব্দ বলে। এর বেশিরভাগই এ কালের প্রয়োগ। বাংলা ভাষার শব্দসম্ভার দেশি, বিদেশি, সংস্কৃত- যে ভাষা থেকেই আসুক না কেন, এখন তা বাংলা ভাষার নিজস্ব সম্পদ।

কোনটি পারিভাষিক শব্দ আর তা কোন বিদেশি ভাষা থেকে এসেছে তা মনে রাখা একটু কঠিন।

এখানে পারিভাষিক কিছু শব্দ মনে রাখার সহজ কৌশল হলো:

১. আরবি শব্দ মনে রাখার কৌশল:

আরবে ইসলামে বিশ্বাসী ঈমানদার ওযু গোসল করে হাদিস কোরয়ান তসবি পড়ার পর হজ যাকাত ও কোরবানী করে হারাম হালাল ও আল্লাহর পথ মেনে চলে জান্নাত লাভ ও জাহান্নাম হতে মুক্তির জন্য। উকিল মোক্তার মক্কেল, মুন্সেফ কিতাব,কানুন, দোয়াত, কলম নিয়ে মহকুমা আদালতে এজলাসে বসে রায় খারিজ করেন। ঈদের দিন আলেম এলেম, ইনসান বলে মুসাফির লেবুর ব্যবসায় লোকসানে আছি। বাকির ওজর কেচ্ছা দালালি বাদ দিয়ে নগদ দাও।

এখানে আরবি শব্দ:

ঈমানদার, ওযু, গোসল, হাদিস, কোরয়ান, তসবি, হজ, যাকাত, কোরবানী, হারাম, হালাল, আল্লাহ, জান্নাত,জাহান্নাম, উকিল, মোক্তার, মক্কেল, মুন্সেফ, কিতাব,কানুন, দোয়াত,কলম,মহকুমা, আদালত, এজলাস, রায়, ঈদ, আলেম, এলেম, ইনসান, মুসাফির, লেবু, ব্যবসা, লোকসান, বাকি, ওজর, কেচ্ছা, দালালি ও নগদ ।

২. পর্তুগীজ শব্দ মনে রাখার কৌশল:

গীর্জারপাদ্রী চাবি দিয়ে গুদামের আলমারি খুলে তাতে আনারস পেঁপে পেয়ারা আলপিন ও আলকাতরা রাখলেন।কেরানি দিয়ে কামরা পরিষ্কার করে জানালা খুলে দিলেন। তারপর পেরেক ইস্ত্রি ইস্পাত ও পিস্তল বের করে বালতিতে রেখে বোমা বানালেন।

এখানে পর্তুগীজ শব্দ:

শব্দ গির্জা , চাবি , গুদাম ,আলমারি , আনারস , পেঁপে ,পেয়ারা, আলপিন , আলকাতরা, কেরানি ,কামরা, জানালা, , পেরেক , ইস্ত্রি ,ইস্পাত , পিস্তল , বালতি, টুপি , সাবান, বোতাম ,পুউরুটি , মিস্রি ,পেরেক, ইংরেজ ,নিলাম ও বেহালা ইত্যাদি।.

৩. তুর্কি শব্দ মনে রাখার কৌশল:

বিবি বেগম কোর্মা খায় বাহাদুর দেশচালায়। দারোগা বাবু তাকিয়ে দেখে গালিচায় কুলির লাশ। চাকু হাতে বাবুর্চি তাইদেখে হতবাক। সুলতান মাহমুদ বন্দুকনিয়ে দৌড়ে পালায়।

এখানে তুর্কি শব্দ:

বাবা, দারোগা, কুলি, লাশ, চাকু, বাবুর্চি, সুলতান, বন্দুক , বারুদ , চাকর।

৪. ফারসি শব্দ মনে রাখার কৌশল:

নামাজ রোজা করলে বেহেস্ত আর গুনাহ করলে দোযখ, ফেরেস্তারা গুনাহ'র হিসাব রাখবে, আর পয়গম্বর খোদার কাছে গুনাহ মাপের শুপারিশ করবে।

এখানে ফারসি শব্দ:

নামাজ, রোজা ,বেহেস্ত, গুনাহ, দোযখ, ফেরেস্তা, পয়গম্বর, খোদার, গুনাহ, শুপারিশ।

৫. ওলন্দাজ শব্দ মনে রাখার কৌশল:

ওলন্দাজরা ইস্কাপন , টেক্কা , তুরুপ , রুইতন , হরতন দিয়ে তাস খেলে।

এখানে ওলন্দাজ শব্দ:

ইস্কাপন , টেক্কা , তুরুপ , রুইতন , হরতন , চিরাতন , ইস্কুল।

৬. মায়ানমার (বর্মি) শব্দ মনে রাখার কৌশল:

বর্মিরা লুঙ্গি ফুঙ্গি পছন্দ করে।

এখানে বর্মি শব্দ:

লুঙ্গি, ফুঙ্গি।

৭. পাঞ্জাবি শব্দ মনে রাখার কৌশল:

শিখদের কাছে পাঞ্জাবির চাহিদা অনেক।

এখানে পাঞ্জাবি শব্দ:

শিখ, পাঞ্জাবি ।

৮. গুজরাটি শব্দ মনে রাখার কৌশল:

গুজরাটিরা হরতাল এর দিন কোন জয়ন্তী হলে খদ্দর পরে।

এখানে গুজরাটি শব্দ:

হরতাল, জয়ন্তী, খদ্দর।

৯. চীনা শব্দ মনে রাখার কৌশল:

চা, চিনি, লিচু ও লুচি চীনাদের প্রিয় খাবার।

এখানে চীনা শব্দ:

চা, চিনি, লিচু ও লুচি।

হরতাল, জয়ন্তী, খদ্দর ।

১০. জাপানি শব্দ মনে রাখার কৌশল:

হাসনাহেনা ক্যারাটে ও জুডো শিখতে রোজ রিকসায় যায়।

এখানে জাপানি শব্দ:

হাসনাহেনা, ক্যারাটে, জুডো, রিকসা।

Dhanush এর পারফেক্ট একটি গ্যাংস্টার তামিল মুভি Vada Chennai দেখুন এখন বাংলা সাবটাইটেলে সাথে আমার রিভিউ ত থাকছেই। Gangstar মুভি যারা পছন্দ করেন তারা না দেখলেই পচতাইবেন।





Movie Name: Vada Chennai (2018)
Film Stars: Dhanush ,Aishwarya Rajesh
Directed: Vetrimaaran
Released Date: 17 October 2018
Types: Action, Crime
ImdB: 9.2/10
Personal Rating :9.3/10
Languages: Tamil + Bsub
Movie Quality: HDRip.
File Size: 400MB/700MB/1.5GB

♦…….মুভি নিয়ে অনেক অনেক কথা……♦
★ মাস্টারপিস মানের একটি ক্রাইম মুভি হল এইটা। গ্যাংস্টার ফিল্ম আমার একটু বেশিই ভালো লাগে। তাই মুভি সম্পর্কে অনেক অনেক কথা বলছি।
★ ছবিটির মধ্যে বর্ণিত এই কথাটা বলতেই হবে আমার তা হল–একজন ক্যারাম বোর্ড খেলোয়াড়ের তারই অজান্তে গ্যাংস্টার হয়ে ওঠার গল্প। মুভির ন্যাগেটিভ স্টাইল বেশ প্রশংসনীয়। সেই সাথে ফ্ল্যাশব্যাক সিনগুলো পুরো মুভি জুড়েই বেশ ভাল লাগার মত।
★ ভেঙ্কটেশ প্রভু ওরফে ধানুশ যে প্রকৃতরূপে একজন পরিপূর্ণ অভিনেতা, সেটাতে কারো কোনো সন্দেহ থাকার কথা নয়। এই অভিনেতা আবারও নিজের প্রতিভার প্রমাণ দিয়েছেন এই মুভিতেও।
★ মুভিতে তো অনেকেই অভিনয় করেছেন। কিন্তু সবার অভিনয়ের পাশাপাশি আরেকটি লোকের অভিনয় বেশ ভাল লেগেছে। গুনা চরিত্রে অভিনীত লোকটির। এর আগেও তার ২ থেকে ৩ টি মুভি আমি দেখেছি।
★ কোনো প্রকারের এডাল্ট সিন ব্যতীত একটি পারফেক্ট গ্যাংস্টার মুভি দেখে নিলাম বলতে পারেন। এবছরে মুক্তিপ্রাপ্ত সেরা সাউথ ইন্ডিয়ান তামিলভাষী গ্যাংস্টার ফিল্মও বটে।
★ Aadukalam মুভিতে ধানুশ নিজের তুখোড় অভিনয় দেওয়ার জন্য জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত হয়েছেন।
★ ১৫ বছরের বিস্তর গবেষণা আর সাধনার সার্থক প্রতিকৃতি “ভাডা চেন্নাই” মানে (উত্তর চেন্নাই)। নিঃসন্দেহে বলা যায়, এই মুভিটার মধ্যকার কাহিনী ও টুইস্ট একজন প্রকৃত মুভিপ্রেমীর মাথা ঘুরিয়ে দিবে।
★ মূল অভিনেত্রীর চরিত্রে ঐশ্বরিয়া রাজেশ, তার মিষ্টি অভিনয়ও মনকাড়ার মতন লেগেছিল।
★ ধানুশ এর ক্যারিয়ারের ড্রিম প্রজেক্ট ছিল এই ভাডা চেন্নাই। আর ডিরেক্টর ভেট্রি মারান অতি নৈপুণ্যতার সাথে মুভিটিকে দর্শকদের মাঝে পরিবেশন করতে সক্ষম হয়েছেন বলে মনে করি আমি।
★ মুভিটি এক প্রকার নন-লাইনার ন্যারেটিভ স্টাইলে সিনেমা পর্দায় দৃশ্যায়িত হয়েছে।

♦……..মুভি রিভিউ…….♦
১৯৮৭ সালের দিকে – গুনা, ভেলু, জাওয়া পাড়ানি এবং সেন্থিল নামের এই চার ব্যক্তি নর্থ মাদ্রাসের একটি রেস্টুরেন্টে একজন উচ্চ পদস্থ মানুষকে খুন করে। সেন্থিল গুনা ও ভেলুকে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করার জন্য অনুরোধ করে এবং প্রতিশ্রুতি দেয় যে তাদের খুব শীঘ্রই সে জামিনে ছাড়িয়ে আনবে। এক বছর কেটে যাওয়ার পরও যখন তারা জেলে, তখন তাদের মাঝে এক পারস্পরিক দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়।
২০০০ সালের দিকে – মাদ্রাস সেন্ট্রাল প্রিজনের নিউ ওয়ার্ডেন জেলখানার ৭ম ব্লক, যেটা সেন্থিলের আয়ত্তে সেখানকার কিছু পৈশাচিক কার্যক্রম নিড়ানোর চেষ্টা শুরু করেন। গুনার হিংস্র মানুষদের ভয়ে সেন্থিল কখনও নিজের ব্লক থেকে বাইরে আসে না। আনবু (Dhanush) এবং ভেলুর ভাই শিবাকে সেই সেন্ট্রাল প্রিজনে আনা হয়। বিভিন্ন ঘটনার সম্মুখীন হওয়ার পর আনবু ৭ম ব্লকে থাকা সেন্থিলের মন জয় করে তার দলে চলে যায়।
তবে গল্পের গভীরতা প্রকাশিত হয় দূর্দান্ত ফ্ল্যাশব্যাকের মাধ্যমে। আর এ মুভির ফ্ল্যাশব্যাক ও টুইস্ট ই এর আসল প্রাণ বলতে পারেন। মুভির কাহিনী আগাতে থাকে স্ক্রিপ্টের পাস্ট এবং প্রেজেন্ট সিচুয়েশনের ওপর ভিত্তি করে।
এখন এই মুভির পাস্ট ও প্রেজেন্ট সিচুয়েশন গুলা কি কি তা জানতে ও দেখতে হলে আপনাকে মুভি টি দেখতে হবে।
♦…..আমার নিজস্ব কিছু মতামত…..♦
♥ তামিল ইন্ডাস্ট্রিতে চিয়ান বিক্রম স্যারের পর আমার দ্বিতীয় পছন্দ হলো ধানুশ।
♥ অভিনেত্রী এন্ড্রেয়া মুভির ক্লাইম্যাক্স এ একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র পালন করেছে বলা যায়, তার অভিনয়ই আসলে ক্লাইম্যাক্সের একটি আনবিটেবল টুইস্ট এনে দিতে সক্ষম হয়েছে। যদিও মূল ক্রেডিট ভেট্রিমারানেরই বলা যায়।
♥ একজন পরিচালক কিভাবে একটি গল্পকে দর্শকের সামনে প্রদর্শন করবেন সেটা সম্পূর্ণরূপে ডিরেক্টর’স চয়েজ। সেটা অবশ্যই হতে হবে গল্পের প্রতিটি ধাপের সহিত সাদৃশ্যপূর্ণ এবং যেটা দেখতে বসলেই একজন দর্শকের মনে কৌতূহল জাগবে “নাহ! ছবিটা শেষ করেই আজকে উঠব”। ভাডা চেন্নাই মুভির পরিচালনাও কিছুটা এরকমই ছিল। একজন দর্শককে মুভির ক্লাইম্যাক্স পর্যন্ত আটকে রাখার শক্তি আছে এর ডিরেকশনে।
♥ Vada Chennai এর প্রথম পর্ব শুধুমাত্র ইন্ট্রোডাকশন ফ্যাক্ট হিসেবে কাজ করেছে বলা যেতে পারে। দ্বিতীয় পর্বের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় রইলাম।
এই মুভির বাংলা সাবটাইটেল দুই জনে তৈরি করেছেন তাই ২ টা সাবটাইটেল আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম।
shaifulamin ভাই এর সাব এটা।
Bangla subtitle Downlod Link
Fihad ভাই এর সাব এটা।
Bangla subtitle Downlod link Click Here
অনেক বক বক ত করলাম অনেকে হয়ত আবার রিভিউ পরে ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলেছে, তাই ডাইরেক্ট মুভি টি ডাওনলোড করে নিন এখান থেকে। মুভি লিংক দেখা মাত্রই Downlod করে রাখুন পড়ে হয়ত লিংক Expaired হয়ে যাবে তাই পড়ে আমাকে দোষ দিতে পারবেন না।



400 MB Link
or
Movie Downlod Link Click Here
বিঃদ্রঃ অনেক তথ্য আপনাদের দেয়ার জন্য কিছু লেখা অনেক জায়গা থেকে কপি করতে হয়েছে।
আপনাদের কারও মুভি Requested থাকলে প্রথমে আমার পেইজে ১ টা লাইক দিবেন এরপর মুভি রিকুয়েস্ট করবেন তা না হলে আপনাদের এস এম এস এর রিপ্লাই আপনারা পাবেন না।
আসা করি আমার রিকুয়েস্ট টা সবাই রাখবেন তাহলেই পেয়ে যাবেন।
Click Here Page
মুভিটা কেমন লেগেছে তা কিন্তু অব্যশই কমেন্ট বক্সে জানাবেন। এরকম রিভিউ সহ আর ও মুভি পেতে হলে আপনাদের সকলের অনেক অনেক রেসপন্স চাই কমেন্টে।
Watching.... 

বাংলাদেশের সব থেকে প্রয়োজনীয় 5 টি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ | সম্পূর্ণ রিভিউ তাই পোস্টটি মিস করবেন না।



হ্যালো বন্ধুরা আমাদের দেশের প্রতিটা মানুষের হাতে এখন একটি করে স্মার্টফোন আছে কারো কারো হাতে আবার দুই তিনটা করেও থাকে। এবং এর মধ্যে বেশির ভাগ স্মার্টফোনের অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে এন্ড্রয়েড। এবং আমাদের এই অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের নানা ধরনের অ্যাপ আছে ইন্টারটেনমেন্ট গেমস এবং নানা ধরনের অ্যাপস।
বাট কিছু অ্যাপস আছে যেগুলো আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেক কাজে লাগে খুবই ইম্পরট্যান্ট এবং জরুরী কিছু অ্যাপ যেগুলো আমাদের অনেকের ফোনে থাকে না আবার অনেকে অ্যাপ গুলো সম্পর্কে জানেই না।
তো আজকে আমি এরকম পাঁচটি অ্যাপ এর কথা আপনাদের কে জানাব যে অ্যাপ গুলো অবশ্যই আপনার ফোনে থাকা উচিত। যদি আপনি বাংলাদেশী হয়ে থাকেন।
আমরা এই পাঁচটি অ্যাপ এর ফিচারগুলো নিয়ে আলোচনা করব এবং কোন অ্যাপএর কি কাজ এই পাঁচটি অ্যাপ এ বিস্তারিত আলোচনা করব।
তো চলুন শুরু করি।

১. আমাদের লিস্টের নাম্বার ১ এ যে অ্যাপ টি আছে সেটি হচ্ছে ট্রিপল নাইন ইমার্জেন্সি সার্ভিস। অয়েল এটা আমাদের বাংলাদেশ গভর্নমেন্ট এর তৈরি একটি ইমার্জেন্সি কল সেন্টার যেটা হচ্ছে ট্রিপল নাইন ট্রিপল নাইন নম্বরে ডায়াল করে আমরা যে কোন ইমারজেন্সি সার্ভিস নিতে পারি।
বাট এই ট্রিপল নাইন এরই একটি ভার্সন আছে সেটা হচ্ছে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ যার নাম ও ট্রিপল নাইন ইমার্জেন্সি সার্ভিস।
এই অ্যাপটির মাধ্যমে আপনি চাইলে সেই ইমার্জেন্সি ফ্যাসিলিটি গুলা পেতে পারেন। বাট এখানে যে ফেসিলিটি গুলা এক্সট্রা আছে প্রথমত আপনি এখানে চাইলে লাইভ চ্যাট করতে পারবেন।

এখান থেকে আপনি সরাসরি চ্যাটিং করলেই আপনার কাজ গুলো আরো সহজ হয়ে যায়। যেমন এখানে সবগুলো কলের অপশন রয়েছে আপনি জাস্ট ক্লিক করেই কল করতে পারেন এবং যেকোন ইমার্জেন্সি সার্ভিস এখান থেকে নিতে পারেন।
এছাড়াও এখানে আর নানা ধরনের কল সেন্টারের নাম্বার পেয়ে যাবেন নাম্বার না শুধু ওখানে ক্লিক করলেই কল চলে যাবে।
ফর এক্সাম্পল কৃষি কল সেন্টার, বিটিসিএল স্বাস্থ্য পাতায়ন ঢাকা ওয়াসার এর মতো আরও নানা ধরনের অনেকগুলো কল সেন্টার আছে যেগুলো এখান থেকে অ্যাক্সেস করতে পারেন।

সো এই ট্রিপল নাইন অ্যাপ টি অনেক প্রয়োজনীয় অ্যাপ। এছাড়াও এখানে আরেকটা ইন্টারেস্টিং ফিচার আছে সেটি হচ্ছে আমরা যদি এই অ্যাপে ডানপাশে সোয়াইপ করি তাহলে এখানে বেশ কিছু জনসচেতনামূলক আর্টিকেল আসবে বাংলায় লিখা।

যেগুলোতে লিখা আছে আপনি যদি দৈনন্দিন জীবনে যত ধরনের অ্যাক্সিডেন্ট আছে সেগুলো যদি ফেস করেন তাহলে প্রাথমিকভাবে কি করা উচিত আগুন লাগলে কি করা উচিত ভূমিকম্প হলে কি করা উচিত। আপনার যদি হঠাৎ করে হাত পা কিছু কেটে যায় তাহলেই বা কি করা উচিত তখন আপনি প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য কি কি করতে পারেন এ ধরনের নানা জানোসচেতনমুলক আর্টিকেল আছে বাংলায়।
যে গুলো পড়লে আপনারা এই ইমারজেন্সি সিচুয়েশন গুলা আরও ভালোভাবে হ্যান্ডেল করতে পারেন।
এই অ্যাপটি এক নম্বরে রাখার কারণই হচ্ছে এটি তাই আজকেই আপনি আপনার ফোনে ট্রিপল নাইন অ্যাপ টি ইনস্টল করে রাখুন।
তো অ্যাপটি ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লিক করবেন। তাহলে আপনাকে সরাসরি গুগল প্লে স্টোরে নিয়ে যাওয়া হবে সেখান থেকে সিম্পলি ইন্সটল করে নিবেন। সাইজ মাত্র ৫ মেগাবাইট এর মত যা খুব বেশি নয়।
২. আমাদের লিস্টে সেকেন্ড যে অ্যাপটি আছে সেটি হচ্ছে ইজিয়ার, ওয়েল ইজিয়ার যদিও একটি রাইড শেয়ারিং অ্যাপ এদের মেন ফোকাস হচ্ছে অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস, অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস টাকে অনেক বেশি ফাস্ট করে তুলেছে ট্রিপল নাইন এর সাথে এগ্রিমেন্ট করে।

ট্রিপল নাইন এর সাথে এগ্রিমেন্ট করার পরে তারা অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস গুলো আরো স্মুথলি দিতে পারছে। সেই সাথে এই এম্বুলেন্স সার্ভিস টা আপনারা যে কোন লোকেশন থেকে নিতে পারেন এবং কিছু এক্সট্রা ফিচারস আছে।

ফর এক্সাম্প্লে আপনি যদি ইজ ইয়ারের অ্যাপ ব্যবহার করে কোন এম্বুলেন্স নিয়ে হাসপাতাল কিংবা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে জান বেশকিছু ডায়াগনস্টিক সেন্টারে হাসপাতলে তাদের পক্ষ থেকে কুপনের ব্যবস্থা আছে মানে হচ্ছে আপনারা কিছুটা ডিসকাউন্ট পেয়ে যাবেন।

আপনি যেখানেই যান সেখানেই এই অ্যাপের মাধ্যমে অ্যাম্বুলেন্স পাবেন সো এটা একটি লাইভ সেপিং অ্যাপ হতে পারে আপনার জন্য।
সো এই সুন্দর কাজের অ্যাপটি ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লিক করুন। অ্যাপ এর সাইজ মাত্র ১৭ মেগাবাইটের মত।

৩. আমাদের লিস্টের তিন নাম্বার অ্যাপটি হচ্ছে “ডিজিটাল মানুষ” ওয়ল নামটা খুবই ইন্টারেস্টিং ডিজিটাল মানে হচ্ছে যখন আপনি কোন সমস্যায় পড়বেন আপনার বাসায় ছোটখাটো কোনো কাজের দরকার পড়বে তখন একজন ব্যক্তি কে ভাড়া করতে পারবেন।
এই ডিজিটাল মানুষের মাধ্যমে যেখান থেকে আপনি কাজটা খুব সহজেই সারিয়ে নিতে পারবেন। আপনাকে আর দীর্ঘমেয়াদি কাউকে ডাকতে হচ্ছে না।
যেমন আপনার হঠাৎ করে ফ্যান নষ্ট হয়ে গেল অথবা হঠাৎ করে ইলেকট্রিসিটি কোন একটা সমস্যায় পড়ে গেলেন আপনি এখন আপনি এই ডিজিটাল মানুষ অ্যাপের মাধ্যমে একজন ইলেকট্রিশিয়ান কে আপনার বাসায় ডেকে নিতে পারেন সে এই কাজটা কিন্তু করে দিয়ে যেতে পারে।
এই ডিজিটাল মানুষের নানা ধরনের সার্ভিস এর মধ্যে বেশ কিছু যেমন এসি সার্ভিসিং অটোমেকানিক্স ফটোগ্রাফি গার্ডেনিং ইলেকট্রিশিয়ান গ্রাফিক ডিজাইনার ইত্যাদি এ ধরনের নানা ধরনের কর্মী আপনি চাইলে নিয়োগ করতে পারেন।

এবং এই অ্যাপটি খুবই সিকিউর আপনার বাসায় একজন ব্যক্তিকে ঢোকার জন্য অবশ্যই আপনাকে দেখেশুনে ঢুকাইতে হবে যে কে আপনার বাসায় ঢুকতেছে এবং এই কাজগুলো করতেছে।
সো তাদের যে ব্যক্তিটি আপনার কাছে আসবে ডেলিভারি ম্যান তার কাছে ওপার ইনফর্মেশন থাকবে। তাদের কাছে এই ডেলিভারি ম্যান সম্পর্কে সকল ইনফরমেশন আছে।

এছাড়াও ডিজিটাল মানুষের আরেকটি বড় ফিচার হচ্ছে টিউটর আপনি চাইলে নিজে যদি চান টিউশন করাবেন সে ক্ষেত্রে এই অ্যাপের মাধ্যমে স্টুডেন্ট খুঁজে ফেলতে পারেন।
এবং স্টুডেন্টরা যদি চাই ভালো টিউটর খুঁজে নিবে তাহলে সেটাও এই অ্যাপের মাধ্যমে খুঁজে নিতে পারবে। এবং এই ডিজিটাল মানুষ অ্যাপটি ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ এবং চট্টগ্রাম এ বর্তমানে চালু করেছে।
ইভেন এরা বাংলাদেশের বাইরে ইন্ডিয়াতেও এই অ্যাপটি লঞ্চ করেছে অন্য একটি নামে সেটি হচ্ছে ডিজিটাল ইনসান ওয়েল সেখানেও তারা সাকসেসফুল সো আমি বলব এই অ্যাপটি ও আপনার ফোনের জন্য উসফুল অ্যাপ। অ্যাপটির সাইজ মাত্র ৬ মেগাবাইট এর মত ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লিক করুন।

৪. আমাদের লিস্টের ৪ নাম্বারে যে অ্যাপটি আছে সেটি হচ্ছে হ্যালো টাস্ক ওয়েল হ্যালো টাস্কের আগে নাম ছিল রোবট টেকো তারা চেঞ্জ করে এখন করেছে হ্যালো টাস্ক।
এই অ্যাপটির কাজ হচ্ছে ইনস্ট্যান্ট মেক সার্ভিস আপনার বাসার বুয়া যদি কখনো পালিয়ে যাই সেক্ষেত্রে আপনি এই অ্যাপটির মাধ্যমে আপনি ইন্সট্যান্টলি বুয়া ডেকে নিতে পারেন।
একদিনের জন্য অথবা এক সপ্তাহের জন্য কিংবা এক মাসের জন্য কোন বুয়াকে আপনার বাড়িতে হায়ার করতে পারেন আপনার বাসার কাজের জন্য। এবং প্রায় সব ধরনের কাজই এরা করে থাকে। এবং মজার বিষয় হচ্ছে আপনি তাদেরকে রেটিং দিতে পারবেন যে বুয়ার কাজ আপনার কেমন পছন্দ হলো সো এই রেটিং এর আশায় বুয়া কিন্তু অনেক ভালো ভাবে কাজ করবে যেটা অন্যান্য বুুয়া করে না।
আপনি ধরুন বাইরে থেকে কোন একটা বুয়া কে আনলেন আপনার বাসায় টাকা দিয়ে সে কিন্তু ভালোভাবে কাজ করবে না হাবিজাবি কাজ করে চলে যাবে। কিন্তু আপনি যদি এখান থেকে বুয়া নেন তাহলে কিন্তু রেটিং দেয়ার অপশন টি পাচ্ছেন যার কারণে বুয়া গুলা ভালোভাবে কাজ করবে।
এবং বুয়া গুলো খুবই স্মার্ট হয় আমার এক্সপিরিয়েন্স আছে এদের সম্পর্কে সো এই অ্যাপটি অনেক বেশি ইন্টারেস্টিং কারণ ঢাকার বুয়া এত বেশি ঝামেলা করে কখন যে পালিয়ে যাই একবার বুয়া চলে গেলে না খেয়ে তো আর থাকা যাবে না সে খেতে ইনস্ট্যান্ট এখান থেকে বুয়া নিতে পারেন।
সো এই অ্যাপটি আপনার ফোনে থাকা প্রয়োজন বলে আমার মনে হয় অ্যাপটির সাইজ মাত্র ৬ মেগাবাইট এর মত ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
৫. আমাদের লিস্টে ফাইনাল এবং লাস্ট যে অ্যাপটি আছে সেটি হচ্ছে “চাল ডাল” ওয়েল চাল ডাল সম্পর্কে আপনার হয়তো অনেকের শুনেছেন। এটি একটি অনলাইন ভার্সিটি শপ।
যেটার মাধ্যমে আপনারা চাইলে পেঁয়াজ-রসুন চাউল মরিচ ফল সবজি ইত্যাদি কিনে আপনার বাসায় নিয়ে আসতে পারেন।
এবং মাত্র 2 ঘণ্টার মধ্যে ডেলিভারি দিয়ে যায় ফর এক্সাম্প্লে আপনি কখনো বাজার করতে ভুলে গেলেন কিংবা কোন কাজে খুব বিজি হয়ে গেলেন।
সে ক্ষেত্রে সে ক্ষেত্রে আপনি চাইলে আপনার নিত্যদিনের যে বাজার গুলো আছে সেগুলো এই অ্যাপটির মাধ্যমে অর্ডার করে ফেলতে পারেন এবং একজন ডেলিভারি ম্যান আপনার বাসায় এসে বাজারগুলো দিয়ে যাবে।
মজার বিষয় হচ্ছে আমার একদিন খুব ইচ্ছা হলো তরমুজ খাওয়ার বাট তরমুজ টা ছিল বিশাল বড় বাজারে বাট সেটা নিয়ে আমার বাসার ছয় তলায় লিফট নেই ওঠাটা খুবই মুশকিল।
যে কারণে আমি প্ল্যান করলাম যে চাল ডাল এ তো তরমুজ 🍈 আছে বাসায় এসে অর্ডার করলাম তরমুজ🍈আমার বাসায় দিয়ে গেল যার কারণে আমাকে আর পরিশ্রম করতে হলো না।
এবং প্রাইস টাও ছিল একই রেটতো আমি রিকমেন্ড করব চাল ডাল অ্যাপটি আপনার ফোনে রাখার জন্য এটিও একটি ইউজফুল অ্যাপ।
সো অ্যাপটিকে ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লিক করতে হবে সাইজ মাত্র ১৯ মেগাবাইটের মত।
আমার পোস্টটি শেষ করবো আর একটি অ্যাপ এর কথা বলে আমাদের দেশের আরও একটি চমৎকার অ্যাপ রয়েছে সেটি হচ্ছে “পাঠাও” পাঠাও হচ্ছে একটি রাইড শেয়ারিং অ্যাপ পাঠাও অ্যাপ সম্পর্কে সবাই জানেন পাঠাও অ্যাপ প্রায় সবার মোবাইলেই আছে সেজন্য নতুন করে পাঠাও নিয়ে বলার কিছু নাই।
এই অ্যাপটি আবার বলছি কারণ এই পোস্টটিতে বাংলাদেশের সবথেকে মস্ট উসফুল অ্যাপ এর কথা বলছি তার মধ্যেও পাঠাও একটি। যেটির মাধ্যমে বাংলাদেশের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে বাইক কিংবা গাড়িতে যেতে পারবেন।
সো আমি মনে করি আমার দেওয়া প্রত্যেক টা অ্যাপ আপনার ফোনে থাকা অত্যন্ত জরুরী | আর আপনি যদি এই অ্যাপ গুলো এর আগে থেকেই ইউজ করে থাকেন তাহলে আপনার অভিজ্ঞতা কেমন সেটা জানাতে পারেন কমেন্ট বক্সে।
আর পোস্টটি শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের কাছে ছড়িয়ে দিন। সো আজকের পোস্টটি এ পর্যন্তই দেখা হচ্ছে নতুন কোন পোস্টে ততক্ষণ পর্যন্ত ভালো থাকবেন ধন্যবাদ।

যে ১০টি ওষুধ সবসময় আপনার বাসায় রাখবেন... বিপদ কখনো বলে আসে না।



যে ১০টি ওষুধ সবসময় আপনার বাসায় রাখবেন
এই ১০টি ওষুধ সবসময় আপনার বাসায় রাখবেন;
১. প্যারাসিটামল (Paracetamol)
২. ট্রামাডল (Tramadol)
৩. টাইমনিয়াম মিথাইলসালফেট (Tiemonium Methylsulfate)
৪. এসোমিপ্রাযল/ ওমিপ্রাযল (Esomeprazole/omeprazole)
৫. অ্যালুমিনিয়াম হাইডঅক্সাইড (Aluminium hydroxide suspension)
৬. ওরস্যালাইন (Oral Rehydration Saline)
৭. ফেক্সোফেনাডিন/রুপাটাডিন (Fexofenadine/ Rupatadine)
৮. সিলভার সালফাডায়াযিন অয়ন্টমেন্ট (Silver sulfadiazine ointment)
৯. পোভিডন-আয়োডিন মলম (Povidone-iodine ointment)
১০. অ্যাসপিরিন (Aspirin)
প্যারাসিটামল (Paracetamol) জ্বরের জন্য প্রথমে একটি প্যারাসিটামল খেতে পারেন। জ্বর বাড়লে (<১০৩F) বা ৩ দিনের বেশি জ্বর থাকলে ডাক্তার দেখান। তবে পেটে ব্যাথা, চোখের সাদা অংশ হলুদ হয়ে যাওয়া বা জন্ডিসের অন্য কোন উপসর্গ দেখলে প্যারাসিটামল খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
ট্রামাডল (Tramadol) কোন প্রকার ঝুঁকি ছাড়াই ট্রামাডল পেইনকিলার হিসেবে নেয়া যায়; এমনকি অ্যাসমা রোগীরাও এটি নিতে পারবেন।
টাইমোনিয়াম সালফেট (Tiemonium sulphate) যেকোন প্রকার পেটে ব্যাথার ক্ষেত্রে বিশেষ করে পিরিয়ডের প্রথম কয়েক দিনের ব্যাথার জন্য এটি অত্যন্ত কার্যকর একটি ওষুধ। (আরও জানতে দেখুন কষ্টকর ঋতুস্রাব ও বাড়িতে বসে কষ্টকর স্রাবের নিরাময়)
এসোমিপ্রাযল/ওমিপ্রাযল (Esomeprazole/Omeprazole)অধিকাংশ মানুষই কোন না কোন সময় বুক জ্বলা বা গ্যাসের সমস্যায় ভুগতে হয়; বিশেষ করে ভরপেট খাওয়ার পর। এসোমিপ্রাযল/ ওমিপ্রাযল পাকস্থলীতে অ্যাসিড গঠন কমিয়ে বুক জ্বলা কমাতে সাহায্য করে। অনেক সময় গ্যাসের জন্য অনেকটা হার্ট অ্যাটাকের মত বুকে ব্যাথা হয়, এজন্য ৩০ মিনিটের মধ্যে অবস্থার উন্নতি না হলে দ্রুত নিকটস্থ হাসপাতালের জরুরী বিভাগে যোগাযোগ করুন।অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রক্সাইড সাস্পেনশন (Aluminum hydroxide suspension) বুক জ্বলা এবং গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তির জন্য ২ চামচ করে অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রক্সাইড সাস্পেনশন খেতে পারেন। সাস্পেনশন্টি ফ্রিজে রাখতে পারবেন এবং ঠাণ্ডা খেলেই বেশি আরাম পাবেন। এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে কয়েকবার পাতলা পায়খানা হতে পারে, এতে চিন্তার কিছু নেই।
ওরস্যালাইন(Oral Rehydration Saline) ডায়রিয়ার সময় খুব সহজেই শরীর থেকে অনেক পানি বেরিয়ে যায়। প্রত্যেকবার পাতলা পায়খানা হওয়ার পর স্যালাইন খাওয়া উচিত। শরীরে পানিশূন্যতা হলে নানারকম জটিলতা দেখা দিতে পারে। অনতিবিলম্বে ডাক্তার দেখান যদি;
●  ডায়রিয়ার সাথে জ্বরও হয়
● ২ দিনের বেশি সময় ডায়রিয়া থাকে
● মুখ শুকিয়ে গিয়ে পিপাসা লাগে
● খুব কম অথবা একেবারেই পেশাব না হলে
● প্রচণ্ড পেটে ব্যাথা হলে
● পায়খানার সাথে রক্ত গেলে
আপনার উচ্চ রক্তচাপ (hypertension) থাকলে ওরস্যালাইন খাওয়ার আগে রক্তচাপ মেপে নেয়া ভাল।
ফেক্সোফেনাডিন/রুপাটিডিন (Fexofenadine/Rupatadine) এই অ্যান্টিহিস্টামিনগুলো তুলনামুলকভাবে কম ঝুঁকিপূর্ণ। যাদের অ্যালারজিক রাইনিটিস (ধুলা, পরাগ, তেলাপোকা ইত্যাদির সংস্পর্শে আসলে হাঁচি হওয়া) আছে তারা রাতে একবার ফেক্সোফেনাডিন বা রুপাটিডিন নিলে হাঁচি ও নাক থেকে পানি পড়ার উপশম হবে।
সিল্ভার সালফাডিয়াযিন (Silver sulfadiazine) হালকা পুড়ে গেলে প্রথমে পোড়া জায়গাটি কলের পানির নিচে ধরুন। পানি শুকিয়ে গেলে যত্ন সহকারে পোড়া জায়গায় সিলভার সালফাডিয়াযিন অয়ন্টমেন্ট দিন। ফোসকা পড়লে সেটা উঠানোর চেষ্টা করবেন না। তবে বেশি পুড়ে গেলে অবশ্যই ডাক্তার এর সাথে যোগাযোগ করুন।
পভিডন-আয়োডিন মলম (Povidone-iodine ointment)হালকা রক্তপাত সহ ছোটখাটো কাটা-ছেড়ার ক্ষেত্রে ক্ষতটি শুকনা পরিষ্কার কাপড় দিয়ে চেপে ধরে রাখুন। রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে গেলে কাটা জায়গায় পভিডন-আয়োডিন অয়ন্টমেন্ট দিন। এসব ক্ষেত্রে স্যাভলন দিয়ে পরিষ্কার না করাই ভাল। আপনি যদি কোন প্রকার ব্লাড থিনার (যেসব ওষুধের কারণে রক্ত জমাট বাধার প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্থ হয়) নিয়ে থাকেন অথবা অনেক বেশি কেটে গেলে বা প্রচুর রক্তপাত হলে আপনার ডাক্তারের সাহায্য লাগতে পারে।
অ্যাসপিরিন (Aspirin) আকস্মিক বুকে ব্যথা এবং পরবর্তীতে বাম হাত, চোয়াল বা গলার বাম দিকে ব্যথা হওয়া হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ। হার্ট অ্যাটাকের যেকোন লক্ষণ দেখা দিলে সাথে সাথে ২/৩ টি বেবি অ্যাসপিরিন খেয়ে নিন এবং যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে যাওয়ার চেষ্টা করুন। উল্লিখিত কোন ওষুধে আপনার অ্যালারজি থাকলে সেটি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় এবং গর্ভাবস্থার সময় অনেক ওষুধই খাওয়া যায় না, এ বিষয়ে আপনার ডাক্তারের পরামর্শ নিন...

যে ওষুধ সবসময় হাতের কাছে রাখবেন+ওষুধ সেবনে সতর্কতা ও পাশ্বপ্রতিক্রিয়া রোধের উপায়।





আসসালামু আলাইকুম
সকলকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আজকের টপিক।
বাংলাদেশ এ মৌসুমি বায়ুপ্রবাহ এর কারনে হঠাৎ শীতকালে আষাঢ়ে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। এসময় নানান রোগ দেখা দেয়। বিশেষ করে জ্বর সর্দি। বিপদ এড়াতে
যে ওষুধ সবসময় আপনার বাসায় বা হাতের কাছে
রাখবেন + ওষুধ সেবনে সতর্কতা ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রোধের উপায়…… ছোটখাটো সমস্যাগুলো যা
নিজেই জরুরি কিছু ওষুধের মাধ্যমে দূর করা সম্ভব!!!
💊💊এন্টিসেপটিক সল্যুশন (যেমন বিটাডিন/স্যাভলন/ডেটল ইত্যাদি)।
প্যারাসিটামল (Paracetamol)- ( নাপা, এইস,এক্সেল, প্যারাপাইরল, জেরিন প্যারাসেট,প্যানাডল…।) জ্বরের জন্য প্রথমে একটি প্যারাসিটামল খেতে পারেন। জ্বর বাড়লে (<১০৩F)বা ৩ দিনের বেশি জ্বর থাকলে ডাক্তার দেখান। তবে পেটে ব্যাথা, চোখের সাদা অংশ হলুদ হয়ে
যাওয়া বা জন্ডিসের অন্য কোন উপসর্গ দেখলে প্যারাসিটামল খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।… নোটঃঅধিক ব্যবহার যকৃতের জন্য ক্ষতিকর।দৈনিক সর্বোচ্চ
4000 mg (৪ গ্রাম) পর্যন্ত গ্রহণ করা যায় এর বেশি না।
💊💊ট্রামাডল (Tramadol) কোন প্রকার ঝুঁকি ছাড়াই ট্রামাডল পেইনকিলার হিসেবে নেয়া যায়; এমনকি অ্যাসমা রোগীরাও এটি নিতে পারবেন। সিল্ভার সালফাডিয়াযিন (Silver sulfadiazine)
হালকা পুড়ে গেলে প্রথমে পোড়া জায়গাটি কলের পানির নিচে ধরুন। পানি শুকিয়ে গেলে যত্ন সহকারে পোড়া জায়গায় সিলভার সালফাডিয়াযিন অয়ন্টমেন্ট দিন। ফোসকা পড়লে সেটা উঠানোরনচেষ্টা করবেন না। তবে বেশি পুড়ে গেলে অবশ্যই
ডাক্তার এর সাথে যোগাযোগ করুন।
💊💊 পভিডন-আয়োডিন মলম (Povidone-iodine ointment) হালকা রক্তপাত সহ ছোটখাটো কাটা-ছেড়ার ক্ষেত্রে ক্ষতটি শুকনা পরিষ্কার কাপড় দিয়ে চেপে ধরে রাখুন। রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে গেলে কাটা জায়গায় পভিডন-আয়োডিন অয়ন্টমেন্ট দিন। এসবক্ষেত্রে স্যাভলন দিয়ে পরিষ্কার না করাই ভাল। আপনি যদি কোন প্রকার ব্লাড থিনার (যেসব
ওষুধের কারণে রক্ত জমাট বাধার প্রক্রিয়া
বাধাগ্রস্থ হয়) নিয়ে থাকেন অথবা অনেক বেশি কেটে গেলে বা প্রচুর রক্তপাত হলে আপনার ডাক্তারের সাহায্য লাগতে পারে।
💊💊এন্টিবায়োটিক ওয়েস্টম্যান (যেমন
ব্যাকট্রোবেন)।
💊💊 স্যালাইন (ছোট বোতল)।
💊💊 সালফা ডায়াজিন (সিল্ক ক্রিম), পোড়া
বা ক্ষতের জন্য। হাইড্রোকর্টিসন ক্রিমপোকায় কামড়ের চিকিৎসায় কাজে লাগে।
জ্বর ও মাথাব্যথার জন্য_প্যারাসিটামল সিরাপ,ট্যাবলেট ও সাপোজিটরি।
এন্টিহিস্টামিন জাতীয় ওষুধ_ঠাণ্ডা,
💊💊অ্যালার্জির জন্য (যেমন অ্যালাট্রল/এভিল/লরাটিডিন)।
💊💊 ভাব বা বমি রোধের জন্য_ডমপেরিডন
ট্যাবলেট,সাপোজিটরি, সিরাপ।
💊💊ডায়রিয়ার জন্য মুখে খাবার স্যালাইন।
এসিডিটি রোধের জন্য এন্টাসিড ট্যাবলেট,
সিরাপ।এ ছাড়াও পরিবারের সদস্যদের প্রয়োজনভিত্তিক
কিছু ওষুধ যোগ করা যেতে পারে। যেমন তীব্র
ব্যথানাশক হিসাবে আইবুপ্রোফেন রাখা যেতে পারে।
💊💊টাইমোনিয়াম সালফেট (Tiemonium sulphate)
যেকোন প্রকার পেটে ব্যাথার ক্ষেত্রে বিশেষ
করে পিরিয়ডের প্রথম কয়েক দিনের ব্যাথার জন্য এটি অত্যন্ত কার্যকর একটি ওষুধ। (আরও জানতে দেখুন কষ্টকর ঋতুস্রাব ও বাড়িতে বসে কষ্টকর স্রাবের নিরাময়)
💊💊এসোমিপ্রাযল/ওমিপ্রাযল (Esomeprazole/ Omeprazole)
অধিকাংশ মানুষই কোন না কোন সময় বুক জ্বলা বা গ্যাসের সমস্যায় ভুগতে হয়; বিশেষ করে ভরপেট খাওয়ার পর। এসোমিপ্রাযল/ ওমিপ্রাযল পাকস্থলীতে অ্যাসিড গঠন কমিয়ে বুক জ্বলা কমাতে সাহায্য করে। অনেক সময় গ্যাসের জন্য অনেকটা হার্ট অ্যাটাকের মত বুকে ব্যাথা হয়, এজন্য ৩০ মিনিটের মধ্যে অবস্থার উন্নতি না হলে দ্রুত
নিকটস্থ হাসপাতালের জরুরী বিভাগে যোগাযোগ করুন।
💊💊অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রক্সাইড সাস্পেনশন
(Aluminum hydroxide suspension)
বুক জ্বলা এবং গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তির জন্য ২
চামচ করে অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রক্সাইড সাস্পেনশন খেতে পারেন। সাস্পেনশন্টি ফ্রিজে রাখতে পারবেন এবং ঠাণ্ডা খেলেই বেশি আরাম পাবেন। এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে কয়েকবার পাতলা পায়খানা হতে পারে, এতে চিন্তার কিছু নেই।
💊💊ওরস্যালাইন(Oral Rehydration Saline) ডায়রিয়ার সময় খুব সহজেই শরীর থেকে অনেক পানি বেরিয়ে যায়। প্রত্যেকবার পাতলা পায়খানা হওয়ার পর স্যালাইন খাওয়া উচিত। শরীরে পানিশূন্যতা
হলে নানারকম জটিলতা দেখা দিতে পারে।
অনতিবিলম্বে ডাক্তার দেখান যদি;আপনার
ডায়রিয়ার সাথে জ্বরও হয় ২ দিনের বেশি সময় ডায়রিয়া থাকে, মুখ শুকিয়ে
গিয়ে পিপাসা লাগে , খুব কম অথবা একেবারেই পেশাব না হলে ,প্রচণ্ড পেটে ব্যাথা হলে ,পায়খানার সাথে রক্ত গেলে
আপনার উচ্চ রক্তচাপ (hypertension) থাকলে ওরস্যালাইন খাওয়ার আগে রক্তচাপ মেপে নেয়া ভাল।
💊💊ফেক্সোফেনাডিন/রুপাটিডিন (Fexofenadine/Rupatadine)
এই অ্যান্টিহিস্টামিনগুলো তুলনামুলকভাবে কম ঝুঁকিপূর্ণ। যাদের অ্যালারজিক রাইনিটিস (ধুলা,পরাগ, তেলাপোকা ইত্যাদির সংস্পর্শে আসলে হাঁচি হওয়া) আছে তারা রাতে একবার
ফেক্সোফেনাডিন বা রুপাটিডিন নিলে হাঁচি ও
নাক থেকে পানি পড়ার উপশম হবে।
💊💊অ্যাসপিরিন (Aspirin)
আকস্মিক বুকে ব্যথা এবং পরবর্তীতে বাম হাত,চোয়াল বা গলার বাম দিকে ব্যথা হওয়া হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ। হার্ট অ্যাটাকের যেকোন লক্ষণ দেখা দিলে সাথে সাথে ২/৩ টি বেবি অ্যাসপিরিন খেয়ে নিন এবং যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে যাওয়ার চেষ্টা করুন।
হাঁপানির রোগীদের জন্য ইনহেলার, নেবুলাইজার, নাকের ওষুধ এখন থেকেই গুছিয়ে রাখা দরকার। ওষুধ সেবনে সতর্কতা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রোধ…
আপনার সামান্য একটু অসাবধানতা … অনেক বড় ঝুকি
নিয়ে আসতে পারে আপনার অজান্তেই … তাই জেনে নিন … ঔষধ কখন খাবেন …কিভাবে খাবেন এবং এর পরবর্তীতে কি কি খাওয়া উচিত আর কি উচিত না !
রোগ সারাতে ওষুধ খেতেই হয়।ওষুধ সেবনের জন্য আমাদের মনে বেশ কিছু প্রশ্ন ঘুরপাক খায়। কোন ওষুধ কখন সেবন করতে হবে? খাবারের আগে না পরে?
নোটঃ
✮ কিছু কিছু ওষুধ আছে, যেগুলো খাবারের আগে
সেবন করা একেবারেই মানা। এমন ওষুধের মধ্যে ব্যথানাশক ওষুধ অন্যতম। ব্যথানাশক ওষুধ,যেমনঃ—ডাইক্লোফেনাক সোডিয়াম,
ন্যাপ্রোক্সেন, আইবুপ্রোফেন, অ্যাসপিরিন,
কিটোরোলাক।কিটোরোলাক খালি পেটে গ্রহণ করলে অন্ত্র ফুটো হয়ে যেতে পারে।
এ ওষুধগুলো তাই খাবারের পর গ্রহণ করাই শ্রেয়।
✮ আবার ব্যথানাশক ওষুধের সঙ্গে সেবন করতে হবে
প্রোটন পাম্প ইনহেবিটরজাতীয় ওষুধ।
যেমনঃ- ওমিপ্রাজল, প্যান্টোপ্রাজল,
ইসোমেপ্রাজল।
তবে এসব ওষুধ সেবন করতে হবে খাবারের আগে।
✮ আবার ঠান্ডা-সর্দি বা অ্যালার্জিজনিত রোগে
নির্দেশিত ব্যবস্থাপত্র অ্যান্টিহিস্টামিন খেতে
হয়।
যেমন : লোরাটাডিন, সেটিরিজিন,
ফেক্সোফেনাডিন এগুলো খালি পেটে গ্রহণ করলে
এর কার্যকারিতা বেশি হয়।
✮ অ্যান্টাসিড খাবারের পরপরই না খেয়ে ৩০ মিনিট
পর খেলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
✮ সিপ্রোফ্লোক্সাসিন সেবন করেননি এমন লোকের সংখ্যা কম। এটি খাওয়ার দুই ঘণ্টা পরে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি দিয়ে সেবন করাই ভালো। সিপ্রোফ্লোক্সাসিন গ্রহণের দুই ঘণ্টার মধ্যে দুগ্ধজাত খাবার বা ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, অ্যালুমিনিয়াম, আয়রন বা জিংকযুক্ত খাবার না খাওয়াই ভালো।
কারণ, এসব উপাদানের সঙ্গে আন্তক্রিয়ার কারণে রক্তে ওষুধের মাত্রা কমে যায়। ফলে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া যায় না। এ কারণে ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট, আয়রন ট্যাবলেট, মাল্টিভিটামিন সিপ্রোফ্লোক্সাসিন সেবনের বেশ কয়েক ঘণ্টা আগে বা পরে সেবন করতে পারেন।
✮ আবার পেনিসিলিন খালি পেটে সেবন করাই
ভালো। অতিরিক্ত প্রোটিনযুক্ত খাবার রক্তে
প্রোপ্রানোললের শোষণ ও মাত্রা বাড়িয়ে দেয়।
তাই কাঙ্ক্ষিত মাত্রার চেয়ে বেশি শোষণের ফলে
বিরূপ প্রতিক্রিয়া হতে পারে। আবার
গ্রাইসিওফালভিন (একটি অ্যান্টিফাঙ্গাল ওষুধ)
উচ্চ চর্বিজাতীয় খাবারের সঙ্গে গ্রহণ করলে এর শোষণমাত্রা বহুলাংশে বেড়ে যায়। তাই
চর্বিজাতীয় খাবারের সঙ্গে এটি গ্রহণ করলে বেশি কাজে আসে।