Showing posts with label Educational Tips. Show all posts
Showing posts with label Educational Tips. Show all posts

Friday, February 15, 2019

ইংরেজিতে অনুবাদ করতে হয় যেভাবে





আমার ছোট ভাই বাজার থেকে ১০ টাকা দিয়ে চমৎকার হালকা খেলনা কিনেছিল । এই বাক্যটিকে ইংরেজিতে অনুবাদ করতে হবে




১ম ধাপ ঃ বাক্যটিতে subject হল 'ভাই'--brother। verb হল 'কিনেছিল'--brought। object হল ' একটি খেলনা'--a toy । ** verb এর কাছে " কি বা কাকে " দ্বারা প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যাবে সেটা object **




২য় ধাপ ঃউপাদান ৩ টি কে sub+verb+object অনুসারে সাজালে Brother brought a toy




৩য় ধাপঃ** যে ওয়ার্ড অন্য কোন ওয়ার্ড এর অর্থকে আরও সিমাবদ্ধ করে দেয় সেটা হল modifier**




subject কে modify করতে আরও দুটি শব্দ my এবং younger(ছোট) । এই দুটি ওয়ার্ড brother এর আগে বসালে my younger brother brought a toy.




খেলনা(toy) কে modify করেছে আরও দুটি শব্দ যথাক্রমে চমৎকার (fine) এবং হালকা(light) ।এই দুটি ওয়ার্ড toy এর আগে বসালে my younger brother brought a fine light toy




এবার '১০ টাকা দিয়ে'--for ten taka । এটি কে toy এর পরে বসালে পাওয়া যায় my younger brother brought a toy for ten taka




এরপর ' বাজার থেকে ' --from the market । সুতরাং সম্পূর্ণ বাক্যটি হল My younger brother brought a toy for ten taka from the market.

Thursday, February 14, 2019

কবি -সাহিত্যিকদের প্রথম গ্রন্থ




রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
উপন্যাস — বউ ঠাকুরানী হাট — ১৮৭৭ সাল।
কবিতা — হিন্দু মেলার উপহার — ১২৮১ বঙ্গাব্দ।
কাব্য — বনফুল — ১২৮২ বঙ্গাব্দ।
ছোট গল্প — ভিখারিনী — ১৮৭৪ সাল। নাটক —
রুদ্রচন্ড — ১৮৮১ সাল।
.
কাজী নজরুল ইসলাম
উপন্যাস — বাধঁন হারা — ১৯২৭ সাল।
কবিতা — মুক্তি — ১৩২৬ বঙ্গাব্দ।
কাব্য — অগ্নিবীণা — ১৯২২ সাল।
নাটক — ঝিলিমিলি — ১৯৩০ সাল।
গল্প — হেনা — ১৩২৬ বঙ্গাব্দ।
.
প্যারীচাঁদ মিত্র
উপন্যাস — আলালের ঘরের দুলাল — ১৮৫৮ সাল।
.
আবদুল গাফফার চৌধুরী
ছোট গল্প — কৃষ্ণ পক্ষ — ১৯৫৯ সাল।
উপন্যাস — চন্দ্রদ্বীপের উপাখ্যান — ১৯৬০ সাল।
শিশু সাহিত্য — ডানপিটে শওকত — ১৯৫৩ সাল।
.
আবু ইসহাক
উপন্যাস — সূর্য দীঘল বাড়ি — ১৯৫৫ সাল।
.
আলাউদ্দিন আল আজাদ
কাব্য — মানচিত্র — ১৯৬১ সাল।
উপন্যাস — তেইশ নম্বর তৈলচিত্র — ১৯৬০ সাল।
নাটক — মনক্কোর যাদুঘর — ১৯৫৮ সাল।
গল্প — জেগে আছি — ১৯৫০ সাল।
প্রবন্ধ — শিল্পীর সাধনা — ১৯৫৮ সাল।
.
আহসান হাবীব
কাব্য — রাত্রি শেষ — ১৯৪৬ সাল।
.
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যবঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
উপন্যাস ইংরেজি — Rajmohan’s Wife — ১৮৬২ সাল
উপন্যাস বাংলা — দুর্গেশনন্দিনী — ১৮৬৫ সাল।
.
দীনবন্ধু মিত্র
নাটক — নীলদর্পন — ১৮৬০ সাল।
.
মীর মোশাররফ হোসেন
নাটক — বসন্তকুমারী — ১৮৭৩ সাল।
উপন্যাস — রত্নাবতী — ১৮৬৯ সাল।
.
শামসুর রহমান
কাব্য — প্রথম গান দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে — ১৯৫৯
সাল।
.
মোহাম্মদ রজিবর রহমান
উপন্যাস — আনোয়ারা — ১৯১৪ সাল।
.
জীবনান্দ দাশ
কাব্য — ঝরা পালক — ১৯২৮ সাল।
.
মুনীর চৌধুরী
নাটক — রক্তাক্ত প্রান্তর — ১৩৬৮ বঙ্গাব্দ।
.
জহির রায়হান
গল্প — সূর্য গ্রহন — ১৯৫৫ সাল।
.
মাইকেল মধুসূদন দত্ত
ইংরেজি রচনা — The Captive Ladie — ১৮৪৯ সাল ।
নাটক –শর্মিষ্ঠা — ১৮৫৯ সাল।
কাব্য — তিলত্তমা সম্ভব — ১৮৬০ সাল।
মহাকাব্য — মেঘনাদ বধ — ১৮৬১ স

কবিদের জন্ম-মৃত্যু সাল কৌশলে মনে রাখার টেকনিক







#কবিদের জন্ম-মৃত্যু সাল
কৌশলে মনে রাখার টেকনিক। প্রত্যেক সংখ্যার
সাথে ১৯০০ আছে মনে রাখতে হবে।
এ পর্বে ১৯০০ সালের গুলো দেওয়া হলো।
.
১৯০০ সালের প্রথম দিকে ২৯ জন শামসু বাহিনী ১১টি
মশা মারতে হাই স্কুলের ১৯ ও ৬৯ নং কক্ষে গেল।
সেখানে তারা ৮-৫৬ লক্ষ টাকার মানিক খুঁজে পেল।
মানিক পেয়ে সবাই ২৬-৪৭ সাইজের "সু" পায়ে দিয়ে
২৫-৭১ নং চৌধুরী বাড়ির সুফিয়াকে বিয়ে করতে
গেল।সুফিয়া ১১ থেকে ৯৯ বছরের সবাইকে
নিয়ে আক্রমন করে শামসু বাহিনীর জসীম ও
হাবীব কে ধরে ফেলল।শাস্তি হিসেবে জসীম
৩-৭৬ বার এবং হাবীব ১৭-৮৫ বার কানে ধরে উঠ-বস
করল। অন্যরা পালিয়ে গিয়ে ২২-৭১ নং সৈয়দ মঞ্জিলে
বসে ১৮-৭৪ বোতল মদ খেল। অবশেষে মান
হারিয়ে ১৭-৯৮ বছর বয়সী শামসু বাহিনীর সব সদস্য
চিরকুমার রইল।
:
:
ব্যাখ্যা:
.
শামসু -শামসুর রাহমান জন্ম ১৯২৯
.
মশা মারতে- মীর মশাররফ হোসেন মৃত্যু ১৯১১
.
হাই স্কুল- মুহম্মদ আবদুল হাই-১৯১৯-১৯৬৯
.
মানিক-মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯০৮-১৯৫৬
.
সু-সুকান্ত ১৯২৬-১৯৪৭
.
চৌধুরী বাড়ি-মুনীর চৌধুরী ১৯২৫-১৯৭১
.
সুফিয়া-সুফিয়া কামাল ১৯১১-১৯৯৯
.
জসীম- জসীম উদদীন ১৯০৩-১৯৭৬
.
হাবীব-আহসান হাবীব ১৯১৭-১৯৮৫
.
সৈয়দ মজ্ঞিল - সৈয়দ আলী আহসান ১৯২২-১৯৭১
.
মদ খেল- ফররুখ আহমদ ১৯১৮-১৯৭৪
.
মান হারিয়ে-শওকত ওসমান ১৯১৭-১৯৯৮।

অরবিটাল রহস্য






s,p,d & f অরবিটালের মূলকথা:
সহকারী কোয়ান্টাম সংখ্যা (l)
l=0 to (n-1)
n=1 হলে l=0 >> 1s
n=2 হলে l=0,1 >> 2s 2p
n=3 হলে l=0,1,2 >> 3s 3p 3d
n=4 হলে l=0,1,2,3 >> 4s 4p 4d 4f
# অরবিটালের_নামকরন :
# s_অরবিটাল
n এর মান যখন 1 হয় তখন ইলেকট্রন একটি
অরবিটালে গমন করে আর অরবিটালটি সূক্ষ (Sharp)
হয় এই Sharp এর প্রখম অক্ষর s এই জন্য এই
অরবিটালকে s অরবিটাল বলা হয়।
# p_অরবিটাল
n এর মান যখন 2 হয় তখন e- দুইটি অরবিটালে গমন
করে আর অরবিটালটি হয় প্রধান অক্ষ (Principal)
হয় এই principal এর প্রখম অক্ষর p এই জন্য এই
অরবিটালকে p অরবিটাল বলা হয়।
# d_অরবিটাল
n এর মান যখন 3 হয় তখন e- তিনটি অরবিটালে
গমন করে আর অরবিটালটি হয় ব্যাপ্ত (diffused) হয়
এই diffused এর প্রখম অক্ষর এই জন্য এই
অরবিটালকে d অরবিটাল বলা হয়।
# f_অরবিটাল
n এর মান যখন 4 হয় তখন e- চারটি অরবিটালে
গমন করে আর অরবিটালটি হয় মৌলিক
(fandamental) হয় এই fandamental এর প্রখম
অক্ষর f এই জন্য এই অরবিটালকে f অরবিটাল বলা
হয়।

কবিতাঃ নৈশব্দ




সেই দিনগুলো ছিল উচ্ছল,
ছিল পলাশীর মত উত্তাল,
ছিল আকাশের তেজী রোদ্দুর,
নগরীর বেপরোয়া কোলাহল।
সেখানে ঘড়ি মেনে আসে রাত্রি
যেমন জাহাজের কোন যাত্রী
মৃত ডাহুকের মত নিশ্চুপ
জোছনার ফুল ঝরে টুপ টুপ
বুকের পাঁজরে আহত আবেগ
প্রেমিকার চোখে ভাসে অভিযোগ।
যদি দিগন্ত বেয়ে চুপিসারে
কোন ভালবাসা এসে কড়া নাড়ে
তবে সঁপে দিও তাকে যৌবন,
দিও অপরাধমাখা চুম্বন
যেভাবে সকালের ফোটা পলাশে
বসন্তের রঙ মেশে সহাসে।

(অসমাপ্ত)

Wednesday, February 13, 2019

কীভাবে প্রোটিন তৈরি হয়?





প্রোটিন এবং এমিনো এসিড
জীবন নিয়ে আলোচনা শুরু করতে হয় এমিনো এসিড দিয়ে। এগুলো কোষের অসংখ্য ফাংশনর জন্য অপরিহার্য। এমিনো এসিড হচ্ছে কিছু জৈবিক অণু যাদের মাঝে একটি এমিন গ্রুপ (−NH2), একটি কার্বক্সিলিক এসিড গ্রুপ (−COOH) এবং একটি সাইড চেইন (−R) দেখতে পাওয়া যায়। যদিও প্রায় ৫০০ টির মত এমিনো এসিড এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়েছে, এদের মাঝে মাত্র ২০ টিকে জীবের জেনেটিক কোডে পাওয়া যায়।





এমিনো এসিডের চার্ট। (ছবির সোর্স: https://mindfulmedstudent.net/2017/04/19/three-acronym-mnemonics-for-remembering-the-amino-acids/)
এমিনো এসিডের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে পাশাপাশি দুইটি এমিনো এসিডের একটির এমিন গ্রুপ এবং অন্যটির কার্বক্সিলিক গ্রুপ থেকে এক অণু পানি অপসারিত হয়ে এরা পরস্পরের সাথে যুক্ত হতে পারে। এমন বন্ধনকে জীববিজ্ঞানে বলা হয় পেপটাইড বন্ধন । উপযুক্ত পরিবেশে একের পর এক এমিনো এসিড পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে বিশাল বড় এমিনো এসিডের শেকল তৈরি করতে পারে। এমন শেকলকে বলা হয় পলিপেপটাইড চেইন।




পেপটাইড বন্ধন। (ছবির সোর্স: http://www.assignmentpoint.com/science/chemistry/peptide-bond.html)

প্রোটিন হচ্ছে এমন এক বা একাধিক পলিপেপটাইড চেইনের সমন্বয়ে গঠিত বিশাল এক জৈবিক অণু। কোন পলিপেপ্টাইড চেইনের যেকোনো অবস্থানে বিশটি এমিনো এসিডের যেকোনোটি বসতে পারে। তাই মাত্র 30 টি পলিপেপ্টাইড চেইনের ভিন্ন ভিন্ন কম্বিনেশন হতে পারে 2030 টি! যেকোন অর্গানিজমের প্রোটিনে এর চেয়ে বড় পপিপেপ্টাইড চেইন অহরহই দেখা যায়। এজন্যই যেকোন অর্গানিজমে এত ভিন্ন ভিন্ন প্রোটিন পাওয়া সম্ভব। তবে মনে রাখতে হবে শুধু এমিনো এসিডের বৈচিত্র্য নয়, প্রোটিনের ত্রিমাত্রিক আকারও এর কার্যকারীতার পেছনে ভূমিকা পালন করে। এজন্যই অনেক প্রোটিন তাপ, pH প্রভৃতিতে সংবেদনশীল (sensitive) হয়ে থাকে। যেমন- তাপে অনেক প্রোটিনের পলিপেপ্টাইড চেইনগুলো বিমুক্ত হয়ে যায় এবং তাপ সরিয়ে নিলেও আবার সেগুলো পূর্বের অবস্থায় ফেরত আসে না। এজন্যই ডিম সেদ্ধ করলে জমাট বেঁধে যায়।
প্রতিটি প্রোটিন বানানোর রেসিপি লিখা থাকে জীবের ডিএনএ বা আরএনএতে। কিন্তু সব কোষে একই ডিএনএ থাকা সত্ত্বেও সব প্রোটিন সব কোষে তৈরি হয় না। তাই প্রোটিন বানানো বুঝতে হলে আমাদের ডিএনএ এবং আরএনএ সম্পর্কে কিছুটা জেনে নেওয়া প্রয়োজন।

ডিএনএ এবং আরএনএ আসলে কী

যেকোন অর্গানিজমকে আসলে কম্পিউটারের সাথে তুলনা করা যায়। কম্পিউটারে যখন কোন তথ্য সংরক্ষণ করে রাখার প্রয়োজন হয়, আমরা ব্যবহার করি হার্ডডিস্ক। তেমনি করে প্রতিটি জীবের সমস্ত জিনগত তথ্য প্রকৃতি সুরক্ষিত রাখে সেই জীবের ডিএনএতে। হার্ডডিস্কে তথ্য লিখে রাখা হয় 0 আর 1 দিয়ে। আর ডিএনএতে তথ্য লিখে রাখা হয় চারটি নাইট্রোজেনাস বেইস পেয়ার দিয়ে, যাদের নাম এডিনিন (A), থাইমিন (T), গুয়ানিন (G) এবং সাইটোসিন (C). খুব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য না হলে আমরা সাধারণত গাদা গাদা ব্যাকআপ রাখি না, কিন্তু ডিএনএর সকল তথ্যের ব্যাকআপ রাখা হয় জীবের প্রতিটি কোষে।




ডিএনএর গঠন। (ছবির সোর্স: https://www.easynotecards.com/notecard_set/59549)

ডিএনএর পূর্ণরূপ হল ডিঅক্সি রাইবোনিউক্লিয়িক এসিড। ডিএনএর তিনটি অংশ– নাইট্রোজেনাস বেইস, পাঁচ কার্বনের একটি বিশেষ চিনি (ডিঅক্সি রাইবোজ) এবং ফসফেট গ্রুপ। ডিএনএতে সাপের মতো দুইটি আঁকাবাঁকা সুতায় ফসফেট গ্রুপ আর চিনির ভিতের ওপর বেইসগুলো সারিবদ্ধভাবে সাজানো থাকে। দুইটি সুতার বিপরীত বেইসগুলো হাইড্রোজেন বন্ধনের কারণে পরস্পরের সাথে যুক্ত। ডিএনএর দুইটি সুতা কমপ্লিমেন্টারি, অর্থাৎ একে অন্যের ছাঁচের মত। এক সুতায় A-র বিপরীতে অন্য সুতায় সবসময় T, এবং C-এর বিপরীতে অন্য সুতায় সবসময় G বসে।
ডিঅক্সি রাইবোজের কার্বনগুলোকে জৈবযৌগের নামকরণের নিয়মে নাম্বার দেওয়া হলে ডিএনএর প্রত্যেকটি সুতার এক মাথায় 5′ বিশিষ্ট কার্বন এবং অন্য মাথায় 3′ বিশিষ্ট কার্বন পড়ে। এই অনুসারে  মাথা দুইটিকে 5′ মাথা এবং 3′ মাথা বলা হয়। তবে  দুইটি কমপ্লিমেন্টারি সুতার একই মাথা বিপরীত দিকে থাকে।
ডিএনএ ছাড়াও আরও এক রকমের নিউক্লিয়িক এসিড আছে, যার নাম রাইবোনিউক্লিয়িক এসিড। এতে ডিঅক্সি রাইবোজের পরিবর্তে চিনি হিসেবে থাকে রাইবোজ, এবং থাইমিনের (T) পরিবর্তে বসে ইউরাসিল (U). এই অল্প একটুখানি পরিবর্তনের জন্য ডিএনএ এবং আরএনএর চরিত্রে রাতদিন পার্থক্য হয়ে যায়। আরএনএর মোটেই ডিএনএর মত সুনির্দিষ্ট কোন গঠন নেই। এরা বিভিন্ন রকমের হতে পারে (যেমন- মেসেঞ্জার আরএনএ, ট্রান্সফার আরএনএ, রাইবোসোমাল আরএনএ প্রভৃতি) এবং কোষের ভিন্ন ভিন্ন কাজে এরা ব্যবহৃত হয়। আরএনএ ডিএনএর তুলনায় অনেক বেশি সক্রিয় হয় এবং স্থিতিশীলতাও অনেক কম। এজন্য বংশগত তথ্য সংরক্ষণে কোষ সাধারণত আরএনএ ব্যবহার করে না। তবে কিছু ক্ষেত্রে এই বৈশিষ্ট্যগুলো জীবের বেঁচে থাকার জন্য সহায়ক। যেমন- আরএনএ থাকার কারণে ফ্লু ভাইরাস খুব সহজে নিজের চেহারায় পরিবর্তন এনে আমাদের শরীরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে বার বার ফাঁকি দিতে পারে।

ডিএনএ এবং জিন

ডিএনএ একটি জীবের বংশগত সকল তথ্য সংরক্ষণ করে। কিন্তু বেঁচে থাকার জন্য তথ্য শুধু সংরক্ষণ করে রাখাই যথেষ্ট নয়। এই তথ্য ব্যবহারও করতে পারা প্রয়োজন। সেটা কীভাবে করা যায়? উত্তরটা হচ্ছে প্রোটিন বানিয়ে!
একটা অর্গানিজমের সম্পূর্ণ ডিএনএ অনেক লম্বা। যেমন- মানুষের পূর্ণাঙ্গ ডিএনএর দৈর্ঘ্য প্রায় ছয় ফুট! এই সবটুকু ডিএনএতে কিন্তু প্রোটিন বানানোর রেসিপি লিখা থাকে না, বরং কিছু কিছু অংশে থাকে। এগুলোই হচ্ছে জিন (Gene). আরেকটু একাডেমিক ভাষায় জিন হচ্ছে ডিএনএর এমন কোন খন্ড যা ফাংশনাল কোন অণুর কোড ধারণ করে। একটি জিনের বেশ কয়েকটি অংশ:
  1. প্রোমোটার (Promoter)
  2. আন্ট্রান্সলেটেড রিজিয়ন (Untranslated Region or UTR)
  3. ওপেন রিডিং ফ্রেম
  4. টার্মিনেটর




জিনের স্ট্রাকচার। (ছবির সোর্স: https://en.wikipedia.org/wiki/Gene_structure)

এছাড়া ট্রানস্ক্রিপশন ফ্যাক্টর নামের কিছু প্রোটিন কোন জিনের প্রকাশের (expression) জন্য অপরিহার্য। যখন কোষের কোন জিন থেকে প্রোটিন বানানোর প্রয়োজন হয়, অনেকগুলো ভিন্ন ভিন্ন  ট্রান্সক্রিপশন ফ্যাক্টর জিনটির প্রোমোটার অংশে যুক্ত হয়। সব ট্রানস্ক্রিপশন ফ্যাক্টর সব কোষে থাকে না। তাই সব জিন সব কোষে প্রকাশিত হয় না।

প্রোটিন সিন্থেসিস

প্রায় পঞ্চাশটির মত ট্রান্সক্রিপশন ফ্যাক্টর প্রোমোটার অংশে যুক্ত হলে আরএনএ পলিমারেজ (RNA Polymerase) নামের একটি এনজাইম ডিএনএ থেকে সেই জিনের কোড কপি করে মেসেঞ্জার আরএনএ তৈরি করা শুরু করে। তবে ডিএনএতে একটি বিশেষ সিকুয়েন্স পাওয়ার আগে এই কপি করা শুরু হয় না। এই স্থানটির নাম স্টার্ট কোডন (Start Codon). অধিকাংশ অর্গানিজমে এটি হচ্ছে ATG. প্রোমোটার এবং স্টার্ট কোডনের মাঝের অংশটি মেসেঞ্জার আরএনএতে কপি করা হয় না। একে বলে আনট্রান্সলেটেড রিজিয়ন বা ইউটিআর। আরএনএ পলিমারেজ স্টার্ট কোডন থেকে পরের বেইসগুলো একটির পর একটি করে মেসেঞ্জার আরএনএতে কপি করতে থাকে। পরবর্তীতে এনজাইমটি ডিএনএতে একটি বিশেষ স্থানে গেলে কপি করা সমাপ্ত হয়, এবং মেসেঞ্জার আরএনএটি মুক্ত হয়। এই স্থানটির নাম টার্মিনেটর। ইউটিআর এবং টার্মিনেটরের মধ্যবর্তী অংশটির নাম ওপেন রিডিং ফ্রেম।
ওপেন রিডিং ফ্রেমে কিছু স্থান থাকে যেগুলো প্রোটিনের কোন অংশের কোড করে না। এদের বলে ইন্ট্রন (Intron). বাকি অংশগুলোকে বলে এক্সন (Exon). সদ্য সৃষ্ট মেসেঞ্জার আরএনএ থেকে ইন্ট্রনগুলোকে কেটে বাদ দেওয়া হয়, এবং অবশিষ্ট অংশগুলোকে জোড়া লাগানো হয়। মধ্যবর্তী এক বা একাধিক এক্সনও বাদ যেতে পারে। এভাবে একই জিন থেকে কোষ একাধিক প্রোটিন তৈরি করতে পারে। এরপরে মেসেঞ্জার আরএনএগুলোকে বিকৃতির হাত থেকে রক্ষার জন্য 5′ মাথায় একটি ক্যাপ এবং 3′ মাথায় অনেকগুলো A দিয়ে তৈরি একটি লেজ জুড়ে দেওয়া হয়।
এরপর এই পরিপক্ক (mature) মেসেঞ্জার আরএনএগুলো কোষের নিউক্লিয়াস ছেড়ে বাইরে বেরিয়ে আসে। কোষের রাইবোজোম তখন সেই মেসেঞ্জার আরএনএর কোড পড়ে পর পর তিন বেইসের প্রতিটি কম্বিনেশনের  জন্য একটি নির্দিষ্ট এমিনো এসিড সংযুক্ত করে এমিনো এসিডের একটি শেকল  বা পলিপেপ্টাইড চেইন তৈরি করে। এই প্রক্রিয়াটির নাম ট্রান্সলেশন বা অনুবাদ।






এমিনো এসিড কোডন চার্ট। (ছবির সোর্স: https://sites.google.com/a/providenceday.org/apbiology/codon-charts-periodic-table)

মেসেঞ্জার আরএনএতে কিছু বিশেষ তিন বেইসের কোড থাকে যারা পলিপেপ্টাইড চেইনের সূচনা ও সমাপ্তি নির্দেশ করে। সূচনা কোড পেলে রাইবোজোম পলিপেপ্টাইড চেইন তৈরি করা শুরু করে, এবং সমাপ্তি কোড পেলে পলিপেপ্টাইড চেইনটিকে রাইবোজোম মুক্ত করে দেয়। পরবর্তীতে এক বা একাধিক পলিপেপ্টাইড চেইনকে বিশেষভাবে ভাঁজ (folding) করে কাঙ্ক্ষিত প্রোটিনের একটি অণু তৈরি হয়। এই প্রোটিনকে প্লাজমা মেমব্রেন বা কোষের বাইরে পাঠানোর প্রয়োজন পড়লে বিভিন্ন পলিপেপ্টাইডের সিগনাল সিকুয়েন্স যুক্ত হয়। কোষে কিছু সিগনাল রিকগনিশন পার্টিকেল (এসআরপি) থাকে যারা এই বিশেষ বিশেষ সিগনাল সিকুয়েন্সের সাথে যুক্ত হয়ে ঠিক ঠিক স্থানে প্রোটিনকে প্রেরণ করতে সাহায্য করে।
এভাবেই তৈরি হয় একেকটি প্রোটিন!

হাকেল নিয়মের পরিবর্তে অ্যারোমেটিক যৌগ বের করার একটা সুন্দর নিয়ম






হাকেল নিয়মের পরিবর্তে অ্যারোমেটিক যৌগ বের
করার একটা সুন্দর নিয়ম |
আশা করি কাজে লাগবে |
n=(x-1)/2
এখানে,x=পাইবন্ধনের সংখ্যা বা দ্বি বন্ধনের
সংখ্যা |
n এর মান=পূর্ণ সংখ্যা হলে,অ্যারোমেটিক যৌগ |
n এর মান =ভগ্নাংশ হলে অ্যারোমেটিক যৌগ নয় |
Example-- বেনজিনে পাই বন্ধন তিনটি |
n=(3-1)/2=1
n এর মান একটি পূর্ণ সংখ্যা তাই বেনজিন
অ্যারোমেটিক যৌগ।
Credit:- নেটপ্রিয়

বন্ধন ক্রম নির্ণয় করার Shortcut techniques:-





অনেকের মনে রসায়নের একটা ques .বন্ধনী ক্রম নির্ণয় করার shortcut আছে কি না।

প্রথম কথা হল,যারা পরীক্ষার্থী,তারা এখুনি জেনে নাও,বন্ধনী ক্রম কি।রসায়নের written প্রশ্নে আসতে পারে।বন্ধনী ক্রম হল,একটি অণুর দুটি পরমাণুর মধ্যে বিদ্যমান সমযোজী বন্ধনের সংখা।এটি মুলত পরমাণু দুটির electronic orbitalic বিন্যাস হতে নির্ণয় করা সম্ভব,অর্থাৎ যৌগটির গঠন কিরূপ,সেটা থেকে নির্ণয় করতে হয়।সবার কাছে DU প্রশ্ন অবশ্যই আছে।এই মূহুর্তে দেখতে পারো নিচের প্রশ্নের সলভ।অনুর Electronic গঠন থেকে এটা নির্ণয় করার কথা।

*CO অনুর বন্ধনক্রম কত??(DU 2011-12)

(A)2 (B)3 (C)1 (D)2.5

কিন্তু মজার বিষয় হচ্ছে,এটাও আমরা এখন থেকে shortcut দিয়ে করবো,ঠিক এখন থেকে,চল।

কোনো যৌগ তে বিদ্যমান পরমাণু দুটি X & Y হলে,বন্ধনী ক্রম হবে

= [X(8-a) + Y(8-a)]/2

X=1st মৌল,Y=2nd মৌল,a=মৌলের শেষ কক্ষপথে electron সংখা

So,Bond order of CO=[C(8-4)+O(8-6)]/2=(4+2)/2=3

C & O কিন্তু কোনো সংখা না,এটা শুধু X & Y নির্দেশ করছে।তাহলে এবার Shortcut দিয়ে DU 2008-09 করে ফেল।(NO এর বন্ধনক্রম)

এবার একটা ভিন্নরকম বন্ধনিক্রম দেখ।তোমাদের আর কয়েকদিন পর RU এর পরীক্ষা।তাহলে RU এর প্রশ্ন থেকেই দেখিয়ে দেই।সলভ বের করে মিলাও এখনি।(RU 2011-12)

O2- এর বন্ধনক্রম-
2

(A)দুই (B)তিন (C)এক (D)কোনটিই নয়

এবার কি হবেনা shortcut দিয়ে?না,এবারও হবে।

X হবে O আর Y হবে O2-

So,bond order=[X(8-6)+Y(8-8)]/2 =(2+0)/2 =1

কোন ফলে কোন এসিড থাকে...???






1) পাকা কলায় কি থাকে ? ➟ এমাইল এসিটেট
2) পাকা আনারসে কি থাকে ? ➟ ইথাইল এসিটেট
3) পাকা কমলায় কি থাকে ? ➟ অকটাইল এসিটেট
4) টমেটোতে কোন এসিড থাকে ? ➟ ম্যালিক এসিড
5) লেবুর রসে কোন এসিড থাকে ? ➟ সাইট্রিক এসিড
6) আপেলে কোন এসিড থাকে ? ➟ ম্যালিক এসিড
7) তেঁতুলে কোন এসিড থাকে ? ➟ টারটারিক এসিড
8) আমলকিতে কোন এসিড থাকে ? ➟ অক্সালিক এসিড
9) আঙ্গুরে কোন এসিড থাকে ? ➟ টারটারিক এসিড
10) কমলালেবুতে কোন এসিড থাকে ? ➟ এসকরবিক এসিড
11) দুধে কোন এসিড থাকে ? ➟ ল্যাকটিক এসিড
12) কচু খেলে গলা চুলকায় কেন ? ➟ কারণ কচুতে ক্যালসিয়াম অক্সালেট থাকে ।
13) রেকটিফাইড স্পিরিট কি ? ➟ 95.6% ইথাইল এলকোহল এবং 4.4% পানির মিশ্রণকে রেকটিফাইড স্পিরিট বলে ।
14) ডিডিটির পূর্ণরূপ কি ? ➟ প্যারা প্যারা ডাই-ক্লোরো-ডাই-ফিনাইল-ট্রাই-ক্লোরো-ইথেন
15) টিএনটির পূর্ণরুপ কি ? ➟ ট্রাই নাইট্রো টলুইন
16) সাবানের রাসায়নিক নাম কি ? ➟ সোডিয়াম স্টিয়ারেট
17) টেস্টিং সল্ট এর রাসায়নিক নাম কি ? ➟ সোডিয়াম মনোগ্লুটামেট
18) পেট্রোলের অপর নাম কি ? ➟ গ্যাসোলিন
19) সিরকায় কোন এসিড থাকে ? ➟ এসিটিক এসিড
20) একোয়া রেজিয়া বা রাজঅম্ল কি ? ➟ এক মোল গাঢ় নাইট্রিক এসিড এবং তিন মোল গাঢ় হাইড্রোক্লোরিক এসিডের মিশ্রণকে রাজ অম্ল বলে ।
21) বেকিং পাউডার কি ? ➟ সোডিয়াম বাই কার্বনেট , এলুমিনিয়াম সালফেট ও পটাসিয়াম হাইড্রোজেন টারটারেটের মিশ্রণকে বেকিং পাউডার বলে ।
22) লাফিং গ্যাস কি ? ➟ নাইট্রাস অক্সাইডকে লাফিং গ্যাস বলে । এটি হাস্য উদ্দীপক ।
23) দার্শনিকের উল কি ? ➟ জিঙ্ক অক্সাইড দার্শনিকের উল নামে পরিচিত ।
24) সাপের বিষে কোন ধাতুর অনু থাকে ? ➟ জিংক
25) কোন ধাতুর উপর আঘাত করলে শব্দ হয় না ? ➟ এন্টিমনি
26) বিজারক হিসেবে ক্রিয়া করে এমন একমাত্র অধাতু কোনটি ? ➟ কার্বন
27) নির্বোধের সোনা কী ? ➟ আয়রণ ডি সালফাইড
28) সবচেয়ে সক্রিয় ধাতু কি ? ➟ পটাসিয়াম
29)চায়ের পাতায় কোন উপাদান থাকে ?- থিন
30)কফিতে কোন উপাদান থাকে ?-ক্যাফেইন
31) মানুষ যে খনিজ পদার্থ বেশী খায়?
=ক্যালসিয়াম ।
32)৷স্বর্ণের বিশুদ্ধতা প্রকাশ করা হয়?
=ক্যারেট দিয়ে ।
33৷ কাগজে ঘষলে দাগ কাটে? =লেড ।
34৷ প্রকৃতিতে মুক্ত অবস্থায় পাওয়া যায়?
=অ্যালুমিনিয়াম ।
35৷ একমাত্র অধাতু যা বিদ্যুৎ পরিবাহী?
=গ্রাফাইট ।
36৷ ছুরি দ্বারা সহজে কাটা যায়?
=সোডিয়াম ।
37৷ সাধারণ অবস্থায় অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়ায় জ্বলে ওঠে?
=সোডিয়াম
.38)
সবচেয়ে হালকা ধাতু: লিথিয়াম (Li)
সবচেয়ে হালকা মৌল: হাইড্রোজেন (H)
সবচেয়ে ভারী ধাতু: অসমিয়াম (Os)
সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু: ক্যালিফোর্নিয়াম (Cf)
সবচেয়ে ঘাতসহ ধাতু: সোনা (Au)
সবচেয়ে নমনীয় ধাতু: প্লাটিনাম (Pt)
সবচেয়ে উচ্চ গলনাংক বিশিষ্ট ধাতু: টাংস্টেন (W)
সবচেয়ে নিম্ন গলনাংক বিশিষ্ট ধাতু: লেড (Pb)
সাধারণ তাপমাত্রায় তরল ধাতু: Fr, Ga,HG,Cs ( ধাতুরা সাধারণত কঠিন হয় )
সাধারণ তাপমাত্রায় তরল অধাতু: Br
সবচেয়ে ভারী তরল: Hg
তেজস্ক্রিয় ধাতু: Ba
সবচেয়ে ঘন ধাতু=ওসমিয়াম
৩৯)মাটির রং লালচে হলে তাতে কীসের পরিমাণ
বেশি হয়?
= আয়রনের পরিমাণ।
.
৪০) কালোসোনা কাকে বলে?
=ম্যাগনেটাইট, জিরকন, মোহনাজইট প্রভৃতির সমন্বয়ে তৈরি সোনার ন্যায় মূল্যবান খনিজকে।
৪১। সবচেয়ে তাড়াতাড়ি কী ক্ষয়প্রাপ্ত হয়?
= দস্তা।
.
42. আয়নার পশ্চাতে কী ব্যবহৃত হয়?
উত্তর : পারদ।পারদের রাসায়নিক নাম মার্কারি । সংকেত Hg
43. সর্বাধিক বিদ্যুৎ পরিবাহী ধাতু কী?
=কপার বা তামা।
44. ১৪ ক্যারেট স্বর্ণকে কী বলা হয়।
=বিশুদ্ধ স্বর্ণ।
.
45. পৃথিবী তৈরির প্রধান উপাদান কী?
= সিলিকন।
46.কোন ধাতু আঘাত করলে শব্দ হয় না?
উত্তর : এন্টিমনি আঘাত করলে।
.
৪৭. লাইম ওয়াটার বা চুনের পানি কাকে বলে?
= ক্যালসিয়াম হাইড্রোঅক্সাইডের পরিষ্কার
পানির দ্রবণকে।
.
৪৮.: এসবেসটস কী?
উত্তর : অগ্নিনিরোধক খনিজ পদার্থ।
.
৫০: সীসার গলনাঙ্ক কেমন?
= সবচেয়ে কম।
.
৫১. : পানি অপেক্ষা সোনা কত গুণ ভারি?
= ১৯ গুণ ভারি।
৫২. ল্যাকটিক এসিড পাওয়া যায় দুধে
৫৩.সাধরণ বৈদ্যুতিক বালবের স্থায়িত্ব বৃদ্ধির জন্য নাইট্রোজেন গ্যাস ব্যবহৃত হয়।
৫৪.পাস্তরায়ন হলো দুধকে জীবাণুমুক্ত করার প্রক্রিয়া
৫৫. আর্সেনিকের পারমাণবিক সংখ্যা ৩৩
৫৬.প্রাকৃতিক উৎস হতে প্রাপ্ত সবেচেয়ে মৃদু পানি হলো বৃষ্টির পানি
৫৭.সবচেয়ে সক্রিয় অধাতু - ফ্লোরিন
৫৮.কোন গ্যাস বায়ুমন্ডলের ওজন স্তর ক্ষয়ের জন্য দায়ী ?
=ক্লোরোফ্লোরো কার্বন
৫৯.শৈবালে পাওয়া যায় -আয়োডিন
৬০. অগ্নি নির্বাপক গ্যাস - কার্বন -ডাই-অক্সাইড
৬১.কীটনাশক তৈরিতে ব্যবহৃত হয় - ফসফরাস
৬২. King of Chemicals' বলা হয় - সালফিউরিক এসিডকে
৬৩. ঝালাইয়ের কাজে ব্যবহৃত হয় -জিংক অক্সাইড
৬৪. ভূত্বকে বেশি পাওয়া যায় - এলুমিনিয়াম
৬৫. তরল সোনা বলা হয় - প্রাকৃতিক গ্যাসকে
.
৬৬.অজৈব এসিডঃ HCl, HBr, HI,HCN ইত্যাদি।
জৈব এসিডঃ অ্যাসিটিক এসিড (CH3-COOH), সাইট্রিক এসিড (C6H8O7), অকজালিক এসিড (HOOC-COOH), ফরমিক এসিড (H-COOH)
.
৬৭.তীব্র এসিড (Strong Acids): যে সমস্ত এসিড পানিতে সম্পূর্ণরূপে বিয়োজিত হয়ে প্রচুর পরিমাণে হাইড্রোজেন আয়ন (H+) দেয় তাকে তীব্র এসিড (Strong Acids) বলে। যেমনঃ HNO3, H2SO4 ইত্যাদি।
মৃদু এসিড (Weak Acids): যে সমস্ত এসিড পানিতে সামান্য পরিমাণে বিয়োজিত হয়ে হাইড্রোজেন আয়ন (H+) দেয় তাকে মৃদু এসিড (Weak Acids) বলে। যেমনঃ অ্যাসিটিক এসিড (CH3-COOH), সাইট্রিক এসিড (C6H8O7), অকজালিক এসিড (HOOC-COOH), ফরমিক এসিড (H-COOH) ইত্যাদি।

মানবদেহ নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ যা সবার জেনে রাখা উচিত। সবাই বেশি বেশি শেয়ার করুন।


১। রক্তে হিমোগ্লোবিন এর কাজ কি?
উত্তরঃ-অক্সিজেন পরিবহন করা।

২। শ্রবণ ছাড়া কানের অন্যতম কাজ কি?
উত্তরঃ-দেহের ভারসাম্য রক্ষা করা।

৩।মানবদেহ গঠনে কিসের প্রয়োজন বেশি?
উত্তরঃ-আমিষ।

৪। একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দেহে কি পরিমাণ রক্ত থাকে?
উত্তরঃ-৫-৬ লিটার।
৫। মানবদেহে সবচেয়ে লম্বা অস্থির নাম কি?
উত্তরঃ-ফিমার।

৬। রক্তে হিমোগ্লোবিন সাহায্য করে কে?
উত্তরঃ-আমিষ।

৭।মানুষের মেরুদন্ডে অস্থি কয়টি?
উত্তরঃ-৩৩ টি।

৮। মানবদেহে রাসায়নিক দূত হিসেবে কাজ করে কোনটি?
উত্তরঃ-হরমোন।

৯। কোন গ্রুপ সব গ্রুপ কে রক্ত দিতে পারে?
উত্তরঃ-O+

১০। মানবদেহে খণিজ লবণের পরিমাণ কত?
উত্তরঃ-4%
Extra


১। হাড় সংখ্যা – ২০৬
২। পেশী সংখ্যা – ৬৩৯
৩। কিডনি সংখ্যা – ২
৪। দুধ দাঁতের সংখ্যা – ২০
৫। পাঁজড় সংখ্যা – ২৪ (১২ জোড়া)
৬। হৃদয়ের চেম্বার সংখ্যা – ৪
৭। স্বাভাবিক রক্তচাপ – ১২০/৮০
৮। রক্তের PH – ৭.৪
৯। মেরুদন্ড মেরুদন্ডের সংখ্যা – ৩৩
১০। নেক মধ্যে #Vertebrae সংখ্যা – ৭ টি
১১। মাঝারি কানের হাড়ের সংখ্যা – ৬
১২। মুখে হাড় #সংখ্যা – ১৪
১৩। স্কাল মধ্যে হাড় সংখ্যা – ২২
১৪। বুকে হাড় সংখ্যা – ২৫
১৫। অস্ত্র হাড় সংখ্যা – ৬
১৬। মানুষের প্রতিটি কানের ভিতরে ৩টি করে হাড় থাকে। এগুলোর নাম হলঃ ম্যালিয়াস, ইনকাস, স্টেপিস (কানের বাহির থেকে ভিতরের দিকে সিরিয়াল অনুযায়ী। মনে রাখার সূত্র: MIS।) ২ কানে মোট ৬ টি হাড় থাকে। এগুলোর মধ্যে স্টেপিস হল মানব দেহের ক্ষুদ্রতম হাড়।
১৭। মানুষের বাহুতে পেশীর সংখ্যা – ৭২
১৮। হৃদয়ের পাম্প সংখ্যা – ২
১৯। বৃহত্তম #অঙ্গ – চামড়া
২০। বৃহত্তম গ্রান্তি – লিভার
২১। ছোট কোষ – রক্তের কোষ
২২। বৃহত্তম #কোষ – ডিম সেল (ডিম্ব)
২৩। ছোট হাড় – স্ট্যাপ
২৪। সর্বাধিক #ধমনী – বারোটাবারোটা
২৫। আমাদের দেহের রক্তে একটি সমুদ্রের সম পরিমাণ লবন রয়েছে।
২৬। দৈনিক আমাদের হৃদপিণ্ড ১০০বার করে আমাদের দেহে রক্ত ঘুরিয়ে ফিরিয়ে প্রবাহিত করে।
২৭। আমাদের চোখের একটি পাপড়ি ১৫০ দিন বেঁচে থাকে। এর পর নিজে থেকেই ঝড়ে পড়ে।
২৮। আমাদের চোখের ওপর ভ্রুতে তে ৫০০ টি লোম আছে।
২৯। ১০০ বিলিয়ন এর অদিক নার্ভ সেল নিয়ে আমাদের দেহ গঠিত।
৩০। মানুষ চোখ খুলে হাঁচি দিতে পারেনা।
৩১। পাথর থেকে মানুষের দেহের হাড় ৪ গুণ বেশি শক্তিশালী।
৩২। আমরা যখন খাবার খাই আমাদের মুখে সে খাবারের স্বাদ ১০ দিন পর্যন্ত থাকে।
৩৩। মানুষ হাঁটুর ক্যাপ ছাড়া জন্মগ্রহণ করে এবং তা ২ থেকে ৬ বছর পর্যন্ত দেখা যায়না।
৩৪। মানব শিশু বসন্ত কালে দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
৩৫। আমাদের চোখ সবসময় একই রকম থাকে কিন্তু কান ও নাক বৃদ্ধি পাওয়া কখনোই থেমে থাকেনা।
৩৬। আমরা জন্মগ্রহণ করি ৩০০ হাড় নিয়ে কিন্তু প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার পর আমাদের দেহে ২০৬ টি হাড় থাকে।
৩৬। আমাদের মাথার খুলি ২৬ ধরণের ভিন্ন ভিন্ন হাড় দিয়ে তৈরি।
৩৮। আমাদের হাতের নখে যেই পদার্থ আছে ঠিক সেই পদার্থ দিয়ে আমাদের চুল তৈরি হয়ে থাকে, ফলে হাত এবং চুল উভয়ই একই জিনিস তবে দুইটির ঘনত্ব আলাদা।
৩৯। অবাক হবেন না, আমরা যখন হাঁচি দেই তখন আমাদের শরীরের ভিতর সমস্ত ধরণের কাজ বন্ধ হয়ে যায় এমনকি হার্টবীটও থেমে যায়।
৪০। মানুষের দেহের সবচেয়ে শক্তিশালী পেশি হচ্ছে জিহ্বা।
৪১। একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ প্রতিদিন ৬ বার বাথরুমে যায়।
৪২। আমাদের মুখ থেকে পেটে খাদ্য পৌছাতে মাত্র ৭ সেকেন্ড সময় লাগে।
৪৩। প্রাপ্তবয়স্কদের থেকে শিশুদের মুখে যেকোন খাবারের স্বাদ থাকে বেশি।
৪৪। মানুষ হাঁচি দিলে যে বাতাস বের হয় তা প্রতি ঘণ্টায় ১০০ মাইল গতিতে বাহির হয়।
৪৫।মানব দেহের সবচেয়ে বড় হাড় হল উরুর হাড় (Thighbone)। এর নাম হল ফিমার।
৪৬। আমাদের শরীরের ক্ষুদ্রতম হাড় হল কানের হাড়।
৪৭। রাতের তুলনায় সকালে আমাদের দেহ লম্বা হয় দ্রুত।
৪৮।মুত্র প্রস্তুত হয় কিডনীতে। মুত্র হলুদ দেখায় বিলিরুবিনের জন্য।
৪৯। নার্ভের মাধ্যমে প্রবাহিত আবেগের গতি প্রতি সেকেন্ডে ১২৫ মিটার।
৫০। একজন সুস্থ মানুষের একটি হৃদ কম্পন সম্পূর্ণ হতে কত সময় ০.৪ সেকেন্ড।

Saturday, February 9, 2019

কবিতা : ব্যাথাতুর হৃদয়ের স্পন্দন










আকাশে বাতাসে আজি কানাকানি,
জাগে বনে বনে নব
যাতনার বাণী
কাঁদিছে তব আমাদের স্কুল প্রাংগনালয়,,
জোছনার লাগি যেমনি কাঁদে চাঁদের হৃদয়।
করুণ সুরে মুখরিত কুঞ্জে বাজিছে আজ বেণু
বিদায়ের আমেজে সজল যেনো সহস্র ফুলের রেণু…

প্রষ্ফুটিত ফুল গুঞ্জনরত অলিকুলেরা
বিদায়েরি সুরে প্রিয়জনের অংগনে মোরা
আজি বিদায় জাগ্রত দ্বারে
তব অব কুঞ্চিত কুন্ঠিত জীবনে করিয়োনা হেলা তারে,,
আজি খুলিও হৃদয়দল খুলিও
আজি ভুলিয়ো,
বিষাদ বেদনা ভুলিয়ো।

যদি সেদিন চোখে আসে জল
লুকাতে সে জল করিয়োনা ছল
হৃদয়ের বেদনামথিত সুর বাজে মনে প্রাণে,
ব্যাথাতুর মনে তোলে চলে যাও দীর্ঘশ্বাসের ঝড়
যে নামে ডাকিতে মোদের
সে নামে বারেক ডাকিয়ো
চাহিতে যামন আগেরো দিনে
তেমনি মোদের চোখে চাহিও
অনন্ত বেদনা বাজে
তব হও রে আগুয়ান
ডাকছে আগামী তব শুনরে পাতিয়া কান
বাজুক তব তোমার জীবনে সুন্দর যতো গান

একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির ইংরেজি ২য় পত্র




প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুগণ, গত পর্বগুলোতে আমরা ইংরেজি দ্বিতীয় পত্রের fill in the blanks with articles (Question No ১) –এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার নিয়ে ধারাবাহিকভাবে আলোচনা করেছি। আজ আমরা উদাহরণ অনুশীলন করব। আশা করি পূর্বে আলোচিত নিয়মের সঙ্গে মিলিয়ে সহজেই বুঝতে পারবে।

Example-1:

My brother is (a) — army officer. He is working in (b) —UN mission in (c) —African Country. He is (d) —physician. He is not only (e) —MBBS but also. (f) —FRCS. We (g) —family members are looking for (h) —suitable bride for him. Primarily, we have chosen two girls. Now we will finalize of (i) —two, who is (j) —better.

Example-2:

It was (a) —unlikely friendship, for (b) —two boys should have been enemies. Amyntas, was from (c) —ancient Greek city-state of Athens, while Leon was (d) —son of Sparta, and Athens and Sparta were old enemies. Only last year, after a brief, (e) —uneasy peace, (f) —long, weary war had broken out again. But now it was time for (g) —Great games at Olympus. (h) —Olympics and the Truce of the games had been proclaimed throughout (i) —Greece: safe conduct through all lands and all seas. From Greek state and colony of (j) —Mediterranean Sea the athletes came to compete.

Example-3:

There was (a) —time when (b) —people of Arabia forgot (c) —Almighty Allah. They use to commit (d) —sins. They did not like (e) —female issues. If ever (f) —girl child born to them, they used to bury her to death. In such (g) —condition Hazrat Muhammad (sm), (h) —great prophet came with (i) —message of peace for mankind and reestablished (j) —order and discipline in the society.

Example-4:

I recently discovered that (a) —money doesn’t buy as much as it used to. I’d been living in

(b) —dormitory for two years and hadn’t had to buy my own food for (c) —whole time. Then, I moved into (d) —apartment where I needed to buy (e) —food for myself. The first day I wanted to get juice, meat and bread. I went to (f) —grocery store and put everything into (g) —cart. When I went to pay, I found that the things I had chosen were costly.

(h) —money I had brought with me was not enough, and I had to replace the juice on (i) —shelf where I got it. Now, when I go (j) —shopping, I take more money.

এবার তোমার উত্তরের সঙ্গে নিচের উত্তরগুলো মিলিয়ে নাও।

Answer: Example-1: (a) an; (b) the; (c) an; (d) a; (e) an; (f) an; (g) the; (h) a; (i) the; (j) the

Answer: Example-2: (a) x; (b) the; (c) the; (d) the; (e) x; (f) a; (g) the; (h) x; (i) x; (j) the

Answer: Example-3: (a) a; (b) the; (c) the; (d) x; (e) the; (f) a; (g) a; (h) a; (i) the; (j) x

Answer: Example-4: (a) x; (b) the; (c) the; (d) an; (e) x; (f) a; (g) the; (h) the; (i) the; (j) x

বিঃদ্রঃ x’ চিহ্নিত স্থানে কোনো Article বসবে না

এইচএসসি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ৩য় অধ্যায়। বিষয়ঃ লজিক গেট



লজিক গেটের সজ্ঞাঃ

লজিক গেট বিশেষ ধরণের ইলেকট্রনিক সার্কিট যার এক বা একাধিক ইনপুট থাকে ও কেলমাত্র একটি আউটপুট থাকে এবং ইনপুটসমূহের লজিক অবস্থার উপর ভিত্তি করে আউটপুট প্রদান করে। লজিক গেটসমূহ লজিক হাই ‘1’ এবং লজিক লো ‘0’ এই দুটি বাইনারী লজিক নিয়ে কাজ করে।

প্রকারভেদঃ

লজিক গেটসমূহ মূলতঃ দুই ধরণের হয় যেমনঃ (১) মৌলিক গেট এবং (২) যৌগিক গেট।

মৌলিক গেটঃ

যে লজিক গেট একক এবং যাকে বিশ্লেষণ করলে অন্য কোন গেট পাওয়া যায় না তাকে মৌলিক গেট বলা হয়। উল্লেখ্য যে, মৌলিক গেটসমূহ ব্যবহার করে অন্য সকল যৌগিক গেটসমূহ তৈরী করা সম্ভব। মৌলিক গেট তিনটি। যেমনঃ

(১) অর গেট (OR Gate)
(২) এন্ড গেট (AND Gate)
(৩) নট গেট বা ইনভার্টার (NOT Gate)

নট গেটকে কখনো কখনো ইনভার্টার বলা হয়।

যৌগিক গেটঃ

যে গেট একক নয় এবং যাকে বিশ্লেষণ করলে এক বা একাধিক মৌলিক গেট পাওয়া যায় তাকে যৌগিক গেট বলা হয়। যেমনঃ

(১) নর গেট (NOR Gate)
(২) ন্যান্ড গেট (NAND Gate)
(৩) এক্স-অর গেট (X-OR Gate)
(৪) এক্স-নর গেট (X-NOR Gate)

ছবিসহ বিস্তারিত আসছে পরবর্তী টিওটোরিয়ালে…।।

Thursday, February 7, 2019

ইংরেজি উচ্চারণ শেখার ৫০টি গুরুত্বপূর্ণ রুল




ইংরেজি উচ্চারণ শেখার ৫০টি গুরুত্বপূর্ণ রুল
➤Rule-1
⇨শব্দের শুরুতে KN থাকলে তার উচ্চারণ হবে “ন” এক্ষেত্রে K অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Knowledge (নলেজ) – জ্ঞান
☞Knight (নাইট) – অশ্ব।
☞Knee (নী) – হাটু।
➤Rule-2
⇨W এর পরে h/r থাকলে w উচ্চারণ হয় না।
উদাহরণ:
☞Write (রাইট) – লেখা।
☞Wrong (রং) – ভুল।
☞Who (হু) – কে।
☞Wrestling (রেস্টলিং) – কুস্তি।
➤Rule-3
⇨শব্দের শেষে “e” থাকলে “e” এর উচ্চারণ হয়না।
উদাহরণ:
☞Name (নেইম) – নাম।
☞Come (কাম) – আসা।
☞Take (ঠেইক) – নেওয়া।
☞Fake (ফেইক) – ভূয়া।
➤Rule-4
⇨M+B পর পর থাকলে এবং B এর পর কোন Vowel না থাকলে B উচ্চারিত হয় না।
উদাহরণ:
☞Bomb (বম) – বোমা।
☞Comb (কৌম) – চিরুনি।
☞Thumb (থাম) – হাতের বুড়ো আঙ্গুল।
☞Thumbnail (থামনেল) – ছোট।
➤Rule-5
⇨Word এর শেষে I G N থাকলে তার উচ্চারণ “আইন” হয়। এ ক্ষেত্রে G অনুচ্চারিত থাকে।
☞Design (ডিজাইন) – আকা।
☞Resign (রিজাইন) – পদত্যাগ করা।
☞Reign (রেইন) – রাজত্ব।
☞Feign (ফেইন) – উদ্ভাবন করা।
➤Rule- 6
⇨L+ M পর পর থাকলে এবং পরে vowel না থাকলে L অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Calm (কাম) – শান্ত।
☞Alms (আমজ) – ভিক্ষা।
☞Palm (পাম) – তালগাছ।
➤Rule- 7
⇨শব্দে T থাকলে T এর পরে U থাকলে T এর উচ্চারণ “চ” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Lecture (লেকচার) – বক্তৃতা।
☞Century (সেঞ্চুরী) – শতক।
☞Furniture (ফার্নিচার) – আসবাবপত্র।
☞Structure (স্ট্রাকচার) – গঠন।
➤Rule-8
⇨Consonant+ I A+ Consonant এভাবে Word গঠিত হলে, I A এর উচ্চারণ (আইঅ্যা) মত হয়।
উদাহরণ:
☞Dialogue (ডায়ালগ) – কথোপকথন।
☞Diamond (ডায়ামন্ড) – হীরক।
☞Liar (লায়ার) – মিথ্যাবাদী।
☞Liability (লাইয়াবিলিটি) – দায়।
➤Rule-9
⇨I+ R+ Consonant এভাবে Word গঠিত হলে “I” এর উচ্চারণ “আই” না হয়ে “অ্যা” হয়।
উদাহরণ:
☞First (ফার্স্ট) – প্রথম।
☞Birth (র্বাথ) – জন্ম।
☞Bird (বার্ড) – পাখি।
☞Circle (সার্কেল) – বৃত্ত।
➤Rule-10
⇨৩ বর্ণ বিশিষ্ট Word এ Consonant+ I+ E এভাবে ব্যবহৃত হলে তার উচ্চারণ “আই” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Mice (মাইস) – ইদুর।
☞Rice (রাইস) – চাউল।
☞Wise (ওয়াইস) – বিজ্ঞ
☞Size (সাইজ) – আয়তন।
➤Rule-11
⇨Consonant+ U+ Consonant এভাবে word গঠিত হলে U এর উচ্চারণ “আ” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Null (নাল) – বাতিল
☞But (বাট) – কিন্তু।
☞Nut (নাট) – বাদাম
☞Cut (কাট) – কাটা।
➤Rule-12
⇨I G H এর উচ্চারণে G উচ্চারিত হয় না। সেই অংশটুকুর উচ্চারণ “আই” হবে।
উদাহরণ:
☞Night (নাইট) – রাত্র।
☞Sight (সাইট) – দৃশ্য।
☞Might (মাইট) – হতে পারে।
➤Rule-13
⇨“I O” এর উচ্চারণ সাধারণত “আইয়” হয়।
উদাহরণ:
☞Violet (ভাইয়লেইট) – বেগুনী রঙ।
☞Biology (বাইয়োলজি) – জীব বিদ্যা।
☞Biography (বাইয়োগ্রাফি) – জীবনী।
☞Violation (ভাইয়লেশন) – ভঙ্গ।
➤Rule-14
⇨Consonant এর পর “AI” এর উচ্চারণ সবসময় “এই” বা “এয়্যা” হয়।
উদাহরণ:
☞Rail (রেইল) – রেলের লাইন।
☞Nail (নেইল) – পেরেক
☞Straight (স্ট্রেইট) – সোজা।
➤Rule-15
⇨O+ consonant+ U+ consonant+ A/E/I এভাবে word গঠিত হলে, U এর উচ্চারণ “ইউ” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Document (ডকিউমেন্ট) – দলিল।
☞Procurement (প্রকিউরমেন্ট) – চেষ্টা দ্বারা পাওয়া।
➤Rule-16
⇨I+ R+ E এর ক্ষেত্রে যদি বর্ণ তিনটি word এর শেষে থাকে তবে এর উচ্চারণ “আয়্যা” হয়।
উদাহরণ:
☞Dire (ডায়্যার) – ভয়ংকর।
☞Mire (মায়্যার) – কাদা।
☞Admire (এ্যাডমায়্যার) – তারিফ করা।
➤Rule-17
⇨U I + consonant এরপর vowel না থাকলে U I এর উচ্চারণ “ই” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Guilty (গিল্টি) – দোষী।
☞Guilt (গিল্ট) – দোষ।
☞Build (বিল্ড) – নির্মাণ করা।
➤Rule-18
⇨E A+ R এভাবে ব্যবহৃত হলে এবং R যদি word এর শেষ বর্ণ হয় তাহলে E A এর উচ্চারণ “ঈঅ্যা” হবে।
☞Dear (ডিয়্যার) – প্রিয়।
☞Fear (ফিয়্যার) – ভয়।
☞Bear (বিয়্যার) – বহন করা।
➤Rule-19
⇨EA+ R+ consonant এভাবে word গঠিত হলে, EA এর উচ্চারণ “অ্যা” হবে।
উদাহরণ:
☞Heart (হার্ট) – হৃদয়।
☞Earth (আর্থ) – পৃথিবী।
☞Earn (আর্ন) – আয় করা।
➤Rule-20
⇨Consonant+ EA+ consonant (R ছাড়া) এভাবে ব্যবহৃত হলে EA এর উচ্চারণ ঈ হবে।
☞Feather (ফেদার) – পালক।
☞Tread (ট্রেড) – পদদলিত করা।
☞Leader (লিডার) – সর্দার।
➤Rule-21
⇨শব্দস্থিত EE+ R এভাবে ব্যবহৃত হলে R যদি word শেষ অক্ষর হয় তাহলে EE এর উচ্চারণ “ইঅ্যা” হবে।
উদাহরণ:
☞Peer (পিয়্যার) – সমকক্ষ।
☞Steer (স্টিয়্যার) – হাল ধরা।
☞Deer (ডিয়্যার) – হরিণ।
➤Rule-22
⇨P+ S পরপর থাকলে এবং P এর আগে কোন vowel না থাকলে P অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Psyche (সাইকি) – আত্মা
☞Psycho (সাইকো) – মন।
☞Psora (সৌরা) – খোসপাচঁড়া।
➤Rule-23
⇨শব্দস্থিত STL এর উচ্চারণ হয় “সল্” এখানে T অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Bustle (বাসল্) – অতিশয় কর্ম ব্যস্ততা।
☞Rustle (রাসল) – খসখস শব্দ।
☞Nestle (নেসলে) – বাসা বাঁধা
➤Rule-24
⇨ইংরেজি শব্দের শেষে TCH থাকলে এর উচ্চারণ হয় “চ”।
উদাহরণ:
☞Batch (ব্যাচ) – ক্ষুদ্রদল।
☞Match (ম্যাচ) – ক্রীড়া প্রতিযোগিতা।
☞Scratch (স্ক্র্যাচ) – আচঁড়ের দাগ।
➤Rule-25
⇨শব্দস্থিত OA+ R থাকলে, OA এর উচ্চারণ হবে “অ্য”।
উদাহরণ:
☞Board (বোর্ড) – মোটা শক্ত কাগজ।
☞Boar (বোর) – শূকর।
☞Boat (বোট) – নৌকা।
☞Road (রোড) – রাস্তা।
➤Rule-26
⇨E+ consonant (R ছাড়া) + E এভাবে ব্যবহৃত হলে এবং তার পর আর কিছু না থাকলে প্রথম E এর উচ্চারণ হয় “ঈ” এবং দ্বিতীয় E অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Complete (কমপ্লীট) – সম্পূর্ণ।
☞Mete (মীট) – অংশ ভাগ করে দেয়া।
➤Rule-27
⇨শব্দস্থিত OE এর উচ্চারণ হয় “ঈ”।
উদাহরণ
☞Phoenix (ফীনিক্স) – রুপ কথার পাখি বিশেষ।
☞Amoeba (এ্যামিবা) – ক্ষুদ্র এক কোষী প্রাণী।
➤Rule-28
⇨Consonant এরপর OI এর উচ্চারণ হয় “অই”।
উদাহরণ:
☞Coin (কইন) – মুদ্রা।
☞Foil (ফইল) – পাত।
☞Join (জইন) – যোগদান করা।
➤Rule-29
⇨শব্দস্থিত OA+ Consonant এভাবে ব্যবহৃত হলে OA এর উচ্চারণ হয় “ঔ”।
উদাহরণ:
☞Road (রৌড) – রাস্তা।
☞Loan (লৌন) – ঋণ।
☞Toad (টৌড) – ব্যাঙ।
➤Rule-30
⇨UI+ consonant+ A/E/O এভাবে word গঠিত হলে সচরাচর UI এর উচ্চারণ হয় ইংরেজি “আই” এর মত।
উদাহরণ:
☞Guide (গাইড) – পথ প্রদর্শক।
☞Guile (গাইল) – ছলনা, ফাঁকি।
☞Misguidance (মিসগাইড্যান্স) – বিপথগামীতা।
➤Rule-31
⇨শব্দের মাঝে E+ R ছাড়া অন্য consonant এভাবে ব্যবহৃত হলে E এর উচ্চারণ সাধারণত “এ” বা “ই” হয়।
উদাহরণ:
☞Rent (রেন্ট) – ভাড়া।
☞Comet (কমিট) – ধূমকেতু।
☞Comment (কমেন্ট) – মন্তব্য।
➤Rule-32
⇨EE+ consonant (R ছাড়া) এভাবে ব্যবহৃত হলে, EE এর উচ্চরণ “ঈ” হয়।
উদাহরণ:
☞Need (নীড) – প্রয়োজন।
☞Feel (ফীল) – অনুভব করা।
☞Steel (স্টীল) – ইস্পাত।
☞Meek (মীক) – বিনম্র
➤Rule-33
⇨R+ vowel+ CH এভাবে ব্যবহৃত হলে CH এর উচ্চারণ হবে “চ”।
উদাহরণ:
☞Approach (অ্যাপ্রোচ) – অভিগমন।
☞Branch (ব্রাঞ্চ) – শাখা।
☞Crunch (ক্র্যাঞ্চ) – গুড়ানো।
➤Rule- 34
⇨C এর পরে যদি I, E, Y থাকে তাহলে তার উচ্চারণ “স” হবে।
উদাহরণ:
☞Center (সেন্টার) – কেন্দ্র।
☞Cyclone (সাইক্লোন) – ঘূর্ণিঝড় ।
☞Cell (সেল) – কোষ।
☞Circle (সার্কেল) – বৃত্ত।
➤Rule- 35
⇨Y সাধারণত One-syllable এর শব্দে Y, (আই) হিসেবে উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ:
☞Fly (ফ্লাই) – উড়া।
☞Shy (শাই) – লজ্জা।
☞Buy (বাই) – ক্রয় করা।
☞Toy (টই) – খেলনা।
☞Joy (জয়) – আনন্দ।
⇨Two-syllable এর শব্দে Y (ই) হিসেবে উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ
☞City (সিটি) – শহর।
☞Funny (ফানি) – আনন্দ করা।
☞Happy (হ্যাপি) – খুশি।
☞Policy (পলিসি) – নীতিমালা।
➤Rule-36
⇨শব্দের শেষে MN এর পরে কোন vowel না থাকলে এবং MN পরপর থাকলে N অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Solemn (সলেম) – গুরুগম্ভীর।
☞Condemn (কনডেম) – দোষারোপ করা।
☞Damn (ড্যাম) – অভিশাপ দেয়া ।
➤Rule-37
⇨ইংরেজি শব্দের শেষে gh থাকলে তার উচ্চারণ হয় “ফ” অথবা কখনো তা অনুচ্চারিত থাকে । কিন্তু এরপর T, N বা M থাকলে gh উচ্চারিত হয় না।
উদাহরণ:
☞Tough (টাফ) – কঠিন।
☞Enough (ইনাফ) – যথেষ্ট।
☞Mighty (মাইটি) – বলশালী।
☞High (হাই) – উচ্চ।
➤Rule-38
⇨IGH এর উচ্চারণ “আই”। “augh” এবং “ough” এর উচ্চারণ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই “অ” বা “আ” তাছাড়া eigh এর উচ্চারণ হয় এই কিন্তু Height এর উচ্চারণ ব্যতিক্রম।
উদাহরণ:
☞Night (নাইট) – রাত্র।
☞Dight (ডাইট) – সাজানো।
☞Fight (ফাইট) – লড়াই।
☞Tight (টাইট) – টানটান।
➤Rule-39
⇨Consonant এরপর BT এর উচ্চারণ “ট” এক্ষেত্রে “B” অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Doubt (ডাউট) – সন্দেহ।
☞Debt (ডেট) – ঋণ।
☞Doubtful (ডাউটফুল) – সন্দিহান।
➤Rule-40
⇨শব্দের শেষে que এর উচ্চারণ “ক”।
উদাহরণ:
☞Cheque (চেক) – কিস্তি, হুন্ডি।
☞Baroque (ব্যারক) – বলিষ্ঠ।
☞Clique (ক্লীক) – ক্ষুদ্রদল।
➤Rule-41
⇨LK এর আগে E বা U না থাকলে LK এর উচ্চারণ হবে “ক” এবং “L” অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Talk (টক) – আলাপ।
☞Walk (ওয়াক) – হাটা।
☞Chalk (চক) – খড়ি।
➤Rule-42
⇨KN বা GN এর আগে vowel থাকলে K ও G উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ:
☞Agnostic (এ্যাগনষ্টিক) – অজ্ঞেয়
☞Acknowledge (এ্যাকনলেজ) – স্বীকার করা
☞Acknowledgement (এ্যাকনলেজমেন্ট) – স্বীকৃতি।
➤Rule- 43
⇨কোন শব্দে CC+ OU/ consonant থাকলে CC এর উচ্চারণ হবে “ক”।
উদাহরণ:
☞Accuse (এ্যাকিউজ) – অভিযুক্ত করা।
☞According (এ্যাকর্ডিং) – অনুযায়ী।
☞Accurate (এ্যাকিউরেট) – যথার্থ।
➤Rule- 44
⇨কোন শব্দে U এরপর consonant+ vowel+….. থাকলে U এর উচ্চারণ সাধারণত “ইউ” হয়।
উদাহরণ:
☞Mute (মিউট) – স্তব্ধ, নির্বাক।
☞Tube (টিউব) – নল।
☞Duteous (ডিউটিয়াস) – অনুগত , বাধ্য।
➤Rule- 45
⇨কোন শব্দে U এর পূর্বে consonant+ R/L+…… থাকলে U এর উচ্চারণ সাধারণত “উ” হয়।
উদাহরণ:
☞Blue (ব্লু) – নীল।
☞Glue (গ্লু) – শিরিসের আঠা।
☞True (ট্রু) – সত্য।
➤Rule- 46
⇨কোন শব্দে U+E এর পূর্বে consonant + R বা L না থাকলে U এর উচ্চারণ সাধারণত “ইউ” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Sue (স্যু) – আদালতে অভিযুক্ত করা।
☞Hue (হিউ) – রং।
☞Imbue (ইমবিউ) – অনুপ্রানিত করা।
➤Rule-47
⇨কোন শব্দে U এর পূর্বে R বা L একক ভাবে থাকলে তার পরে E বা consonant+ E/L থাকা স্বত্তেও তার উচ্চারণ সাধারণত “উ” হয়।
উদাহরণ:
☞Nude (নুড) – নগ্ন, ন্যাংটা।
☞Lunacy (লুনাসি) – পাগলামি, বকা আচরণ।
☞Lutanist (লূটানিস্ট) – বীণা-বাদক।
➤Rule- 48
⇨U এর পর যদি এমন দুটি Consonant থাকে যাদেরকে আলাদাভাবে উচ্চারণ করতে হয় (ফলে প্রথমটিতে একটি syllable শেষ হয় এবং পরেরটিতে আরেকটি syllable শুরু হয়) তাহলে ঐ দুটি consonant এর পর E/I/A থাকা স্বত্তেও U এর উচ্চারণ বাংলা “আ”- এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Incumbent (ইনকামবেন্ট) – বাধ্যতামূলক।
☞Number (নাম্বার) – সংখ্যা।
☞Constructive (কনস্ট্রাকটিভ) – গঠনমূলক।
☞Nudge (নাজ) – কনুয়ের মৃদু ঠেলা দেয়া।
➤Rule- 49
⇨LM এর আগে কোন vowel অর্থাৎ “ই”, “ঈ” বা “এ” ধ্বনি থাকলে L উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ:
☞Film (ফিল্ম) – চলচ্চিত্র।
☞Elm (এল্ম) – দেবদারু জাতীয় গাছ।
☞Filmy (ফিল্মি) – মেঘাচ্ছন্ন।
➤Rule- 50
⇨UI+ consonant+ I কিংবা consonant+ L/R+ UI এভাবে গঠিত হলে UI এর উচ্চারণ “ইউই” বা “উই” হয়।
উদাহরণ:
☞Perpetuity (প্যারপিচিউইটি) – চিরস্থায়ীত্ব।
☞Ingenuity (ইনজিনিউইটি) – অকপটতা।
☞Liquidity (লিকুইডিটি) – তারল্য, তরল অবস্থা।
.................... .................

Saturday, February 2, 2019

Paragraph on How to use Internet





How To Use Internet



The Internet is a complex space. It is a chic set of helpful options and functions. When we square measure on the web, our laptop is connected to others by a combination of phonephone wires cables and satellites. This allows folks to exchange massive amounts of data, pictures, video and audio quickly. The Inter-net is easy to use. An important a part of the web is that the World Wide internet (WWW). This comprises millions of pages containing information on almost any subject we can think of. A group of interlinked pages is understood as a website'. To get to a website we either need to know its address or loók for it using a 'se ARCHITECTURE engine'. It is very important to observe the placing of the full stops and forward slashes in these addresses. Search engines are websites which find things for us when we give them a 'key word or words to look for. An example of a search engine is Google. We enter key words-such as .dhaka board, _ and press·Enter' or"Google Search. we will soon find out that a site may come up on our search just because the words 'dhaka' and board appear in the same sentence somewhere on that site. However, search engines do provide information on how to 'refine' our search. As with most things, practice improves our skills.

★ General Knowledge ★

# নিউইয়র্ক কোন নদীর তীরে অবস্থিত ?

- হাডসন নদী

- # লন্ডন কোন নদীর তীরে অবস্থিত ?

- টেমস্ নদী

- # প্যারিস কোন নদীর তীরে অবস্থিত ?

- সীন নদী

- # আগ্রা কোন নদীর তীরে অবস্থিত ?

- যমুনা নদী

- # মস্কো কোন নদীর তীরে অবস্থিত ?

- মস্কোভা নদী

- # কলকাতা কোন নদীর তীরে অবস্থিত ?

- হুগলী নদী

- # করাচি কোন নদীর তীরে অবস্থিত ?

- সিন্ধু নদী

- # বেইজিং কোন নদীর তীরে অবস্থিত ?

- হোয়াংহো নদী

- # বাগদাদ কোন নদীর তীরে অবস্থিত ?

- টাইগ্রীস নদী

> বাংলাদেশের প্রথম সবাক চলচিত্র - মুখ ও মুখোশ ।

> উপমহাদেশের প্রথম সবাক চলচ্চিত্র - জামাই ষষ্ঠী ।

> সর্ব প্রথম চলচ্চিত্র নির্মান করা হয় - ১৮৯৫ সালে ।

> উপমহাদেশের চলচ্চিত্রের জনক - হীরালাল সেন ।

> বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের জনক - আব্দুল জব্বার খান ।

> বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রকার -জহির রায়হান ।
■■■■■■■■■■■■■■■■■




Friday, January 18, 2019

Paragraph on : Traffic Jam




Traffic Jam
Traffic jam means blockade of vehicles on roads and streets. It is great problem of the urban areas. Usually it happens at crossing points. There are a number of reasons for traffic jam. Violation of traffic rules, unplanned roads and streets, huge number of rickshaws on the roads and unskilled traffic police are the main causes of traffic jam. Illegal parking, narrowness of roads and lanes, unauthorised shops and markts on the sides of the roads also cause traffic jam. Traffic jam are mainly seen at the intersection of streets. And it occurs mostly at the pic hour of the day. Traffic jam kills our valuable time. Students, patients, workers, employees cannot reach their destination in time. In our everybody activities we can not become fast and punctual. Some measures should be taken to get rid of this problem. Shop and markets of the road sides should be removed. Unauthorised rickshaw should be removed from the roads. Traffic rules should be maintained strictly. Traffic police should be skilled. If the government takes effective initiatives this problem can be sloved.

Paragraph On: A Tea Stall






A Tea Stall

A tea stalls is a very familiar sight either in a town or in a village hat. In towns, tea stall are innumerable. It is found at the side of road, bus stand, rickshaw stop or any place of local gathering. Tea has now become most popular drink. A tea stall opens early in the morning. It remains open till midnight. So, one can have tea at any time from morning till midnight. Secondly, a tea stall is place where common people raise a strom over a cup of tea about politics, current issues or interest. So, it is also called mini sangsad. A well-kept tea stall is of great service but an ill-kept one many cause ill health by spreading diseases

Paragraph on : A Winter Morning






A Winter Morning
Winter is the coldest season of the year. A morning in winter is misty and cold. There is dense fog everywhere. Things even at a little distance can hardly be seen. Everythıng looks hazy. This causes disruption to the communication system. Dew drops fall at night. Sometimes cold waves blow. It causes much sufferings to the children and people. Village people gather straw and dry leaves to make fire to warm themselves. The old and children bask in the sun. Usually people get up late. In a winter moming people in Bangladesh enjoy different kinds of 'pithas'. Delicious sweetmeats are also prepared with date juice. But a winter morning is a cures for the poor. They suffer much for want of warm clothes. The scene of a winter morning disappears as the day advances. A winter morning is a pleasant for someone and unpleasant for the other.

Paragraph on : A School Library| Our School Library





A School Library

Library is a storehouse of knowledge. In a library various kinds of books,magazines, newspapers,etc. are stored. Students can read different kinds of books in a ibrary. They can borrow books from there to read in there house. Our school has a library. It is an ideal library. It is located in the second floor at the main building. I use library everyday for about two hours. Librarian sits in the library.He keeps the recoards of books lends and receives books. Every library has some rules and regulations.A librarian guides us to choose books. There are about three thousand books in our library. It is useful for students.