Showing posts with label বাংলা কৌতুক. Show all posts
Showing posts with label বাংলা কৌতুক. Show all posts

Friday, October 5, 2018

[১৮+ কৌতুক] জন্ম নিয়ন্ত্রন






জন্ম নিয়ন্ত্রন সম্পর্কে এক অবিবাহিতা তরুনী ডাক্তার গাঁয়ের বিবাহিতা মহিলাদের বোঝাচ্ছিলেন।

সব শোনার পর গাঁয়ের মহিলারা বললো,

”এসব আপনের দরকার কারণ আপনের বিয়ে হয় নি, কিন্তু আমাগো সোয়ামি আছে”

ক*ডম বানিয়ে ভারতে পাঠাই - [১৮+ কৌতুক]









এক বাংলাদেশী ভারতে গিয়া এক সকালে ব্রেড আর জেলি মাখায়া মনের সুখে খাচ্ছে,, তখন সেখানে এক ভারতিয় চুইংগাম চাবাইতে চাবাইতে তার কাছে এসে আজাইরা আলাপ শুরু করলো।

ভারতিয় ়ঃ তোমরা কি বাংলাদেশে ব্রেড এর সাথে জেলি খেয়ে মজা পাও??

বাংলাদেশীঃ অবশ্যই!!

ভারতিয় আবার চুইংগাম চাবাইতে চাবাইতে বললঃ “আমরা জেলি খাইনা,কারন আমরা ব্রেকফাস্ট এ ফল খাই আর ওই গুলার ছোকলা আর ঝুটা গুলা দিয়ে জেলি বানাইয়া বাংলাদেশে পাঠাইয়া দেই!!!”

এ বার বাংলাদেশী বললঃ তোমরা কি ভারতে সে**র সময় ক*ডম ব্যবহার কর??

ভারতিয়ঃ অবশ্যই করি!!

বাংলাদেশীঃ তাইলে ক*ডম ইউজ করার পর ঐটা কি কর??

ভারতিয়ঃ ফেলে দেই!!

বাংলাদেশীঃ আমরা ব্যবহারের পর ক*ডম ফালাই না!! অই গুলা দিয়া চুইংগাম বানাইয়া ভারতে পাঠাইয়া দেই

[18+ Jokes] তুমিতো চুমুর ডাক্তার




বল্টু সুন্দরি বউ পেয়ে আহ্লাদে
আটখানা।
সুন্দরি বউকে ট্রেনে করে বেড়াতে
যাচ্ছিল।
তখন সে কি চিন্তা করে বলে উঠলোঃ
"মাধূরি, আমার বুকের বাম পাশটাতে
ভিশন ব্যাথা পাচ্ছি।
তখন মাধূরি বুকে চুমু দিয়ে দিল,
আর সাথে সাথে ব্যাথা ভালো হয়ে
গেল।
একটু পর বল্টু আবার বলছে,
"আমার হাতে একটু একটু ব্যথা করছে।"
পূর্বের মতই মাধূরি হাতে চুমু দিল,
আর ব্যথা সেড়ে গেল।
একটু পর আবার বল্টু বলছে,
"মাধূরি, আমার কপালটা কেমন জানি
করছে, খুব অসহ্য লাগছে।"
এবারও পূর্বের মত কপালে চুমু দিতেই
ভালো হয়ে গেছে।
এই কাহিনি গুলো দেখে, ট্রেনের
ফ্লোরে শুয়ে থাকা এক বুড়ো বললঃ
"মা,তুমি তো দেখছি চুমুর ডাক্তার...!!!
চুমু দিলেই সব ভালো হয়ে যায়।
আমার তো ডায়রিয়ার সমস্যা, তুমি
একটা চুমু দিয়ে দাওনা মা।
তাহলে ডায়রিয়াটাও ভালো হয়ে
যাবে........!!!

[১৮+ কৌতুক] আমি প্রেগনেন্ট হয়ে গেছি





১ম ছেলে : বাবা, আমার গার্লফ্রেন্ড প্রেগনেন্ট হয়ে গেছে। পাঁচ হাজার টাকা চাইছে মুখ বন্ধ করার জন্য।
বাবা : এই নে, চুপচাপ দিয়ে আয়।

দুই মাস পর-
দ্বিতীয় ছেলে : বাবা, আমার গার্লফ্রেন্ড প্রেগনেন্ট হয়ে গেছে। আট হাজার টাকা চাইছে মুখ বন্ধ করার জন্য।
বাবা : যা, চুপচাপ দিয়ে আয়।

ছয় মাস পর-
মেয়ে : বাবা, আমি প্রেগনেন্ট হয়ে গেছি।
বাবা : দারুণ খবর, এবার আমার টাকা নেওয়ার পালা।

মিসকলের ইতিকথা........!!



আমেরিকাঃ মোবাইল আমাদেরআবিষ্কার।
চায়নাঃ সিমকার্ড আমাদের আবিষ্কার।
জাপানঃ এস.এম.এস আমাদের আবিষ্কার।
বাংলাদেশঃ..............
!
!
!
!
!
!
!
!
!
!
!
!
!
!
মিসকল আমাদের দেশের মেয়েদের আবিষ্কার!!!

ইন্জিনিয়ারের ক্লিনিক [Most Wanted]





এক ইঞ্জিনিয়ার কিছুতেই চাকরি পেলনা। তখন সে একটা ক্লিনিক খুলল আর বাইরে লিখে দিল, “৩০০ টাকায় যে কোন রোগের চিকিৎসা করান। চিকিৎসা না হলে এক হাজার টাকা ফেরৎ।“

এক ডাক্তার ভাবল এক হাজার টাকা রোজকার করার একটা দারুণ সুযোগ

সে সেই ক্লিনিকে গেল আর বলল “আমার কোন জিনিষ খেতে গেলে তাতে কোন স্বাদ পাইনা।“ ইঞ্জিনিয়ার নিজের নার্সকে বলল, “২২ নাম্বার বক্স থেকে ওষুধ বার কর আর ৩ ফোটা খাইয়ে দাও।“ নার্স খাইয়ে দিল।
রুগী (ডাক্তার)– “আরে, এটা তো পেট্রোল।“

ইঞ্জিনিয়ার- “Congratulation দেখলেন তো আমাদের ক্লিনিকের কামাল। আপনি টেস্টটা জিভে পেয়ে গেছেন। এবার আমাকে আমার ৩০০ টাকা ফীটা দিয়ে দিন।“

কিন্তু ডাক্তার ভীষণ চতুর। ভাবল, একে টাইট করতে হবে, আর পয়সাটাও উসুল করতে হবে। তাই আবার কিছুদিন পর সে সেই ক্লিনিকে এল।

ডাক্তার- “সাহেব, আমার মেমরী কমে গেছে। কিছুই মনে থাকেনা।“

ইঞ্জিনিয়ার- “নার্স, এনাকে সেই ২২ নাম্বার বক্স থেকে ৩ ফোটা দাও।“

রূগী (ডাক্তার)- “কিন্তু স্যার, ওটা তো স্বাদ ফিরে পাওয়ার ওষুধ।“

ইঞ্জিনিয়ার- “দেখলেন তো ওষুধ খাওয়ার আগেই আপনার মেমরী ফিরে এসেছে। দিন, আমার ৩০০ টাকা।“ এবার ডাক্তার বেশ রেগেই বাড়ি গেল
আর আবার কিছুদিন পর ক্লিনিকে এসে বলল, “স্যার, আমার দৃষ্টিশক্তি একেবারেই কমে গেছে। সবই খুব ঝাপসা দেখছি।“

ইঞ্জিনিয়ার- “এর কোন ওষুধ আমার কাছে নেই। এই নিন, আপনার ১০০০ টাকা।“
রুগী (ডাক্তার)- “কিন্তু এটা তো ৫০০ টাকার নোট।“

ইঞ্জিনিয়ার- “দেখুন, আপনার দৃষ্টিও ফেরৎ এসে গেছে। দিন আমার ৩০০ টাকা।