Sunday, May 26, 2019

KLX 150F



33 mm telescopic suspension & 5 step adjustableKLX 15OF- this is a off road motorcycle. The bike carries a 145cc air cooled engine which pumps out 11.8BHP & 11.3 NM of Torque. The bike weighs 116 kg & the fuel carries 7 litres. Upfront there is arear mono suspensions. It has off roading tyres. Price of Kawasaki KLX 150F is KLX 150BF this carries almost the same engine & chassis as 150F above but gets front USD & different tyres. Price of Kawasaki KLX150 BF is D Tracker this is a 150 cc dual purpose motorcycle. The bikes are not for off roading. It has front USD suspensions. Price of Kawasaki X Tracker is.

Wednesday, March 13, 2019

মেসেঞ্জারে যেভাবে ডার্ক মোড ওপেন করবেন

প্রথমে আপনার মেসেঞ্জাজার এর ইমোজি তে গিয়ে চাঁঁঁদ এর ইমেজ সিলেক্ট করতে হবে!
ইমোজি সিলেক্ট হয়ে গেলে ইমোজি টা সেন্ড করে দিতে হবে
অতপর যেটা করতে হবে:
নিজের ছবিরউপর ক্লিক করলেই এই অপশনটা পাবেন মার্ক করে দেওয়া আছে

বিশেষ দ্রব্য: এটা শুধু আপডেট মেসেঞ্জার এর জন্য✌️

Sunday, February 17, 2019

জারণ-বিজারণ মনে রাখার টেকনিক





জারণ-বিজারণ মনে রাখার টেকনিক

টেকনিক ১ ::ছন্দঃ জাদা বিগ্রহ । জা দা → জারণ দান বি গ্রহ → বিজারণ গ্রহন।



এখানে ইলেক্ট্রন দান করলে জারন হয়। এবং ইলেক্ট্রন গ্রহন করলে বিজারণ হয় ।







টেকনিক ২ :



জারণ হয় :



মাইনাস মাইনাস হলেপ্লাস প্লাস হলে ।অর্থাৎ



ঋনাত্মক ইলেক্ট্রন ত্যাগ হলে বা মাইনাস হলে



জারণ হয় এবং ধনাত্মক প্রোটন সংযোগ হলে বা যোগ



হলে জারণ হয়।







বিজারণ হয় :মাইনাস প্লাস হলে প্লাস মাইনাস হলে ।



অর্থাৎ,ঋনাত্মক ইলেক্ট্রন সংযোগ হলে বা যোগ হলে



বিজারণ হয় এবং ধনাত্মক প্রোটন ত্যাগ বা



মাইনাস হলে বিজারণ হয় ।







টেকনিক ৩ :







জোবি জোরা



জো বি → যোজ্যতা বৃদ্ধি = জারণ



জো রা → যোজ্যতা হ্রাস = বিজারণ

২০১৯ সালের তেলুগু ইন্ডাস্ট্রির ১ম ১০০ কোটি ক্লাবে প্রবেশ করা একটি মুভি Fun And Frustration দেখুন। সাথে আমার রিভিউ ত থাকছেই। [full hd download]

সকলকে জানাই সালাম/নমষ্কার।
কেমন আছেন সকলে আসা করি ভালই আছেন। আমি ভাল নেই একটুও। প্রতিসপ্তাহের মত আবার ও চলে আসলাম আপনাদের মাঝে ব্লকবাস্টার একটা মুভির রিভিউ নিয়ে। ২য় বার প্রকাশিত হবে এই রিভিউ টি trickbd সাইটে।

Movie Name : Fun And Frustration
Film Stars: Tamannaah Bhatia, Varun Tej, Prakash Raj
Directed: Anil Ravipudi
Released Date: 12 January 2019 (India)
Genres: Comedy
Languages: Telugu+Esub
IMDB Ratings: 8.4/10
Personal Rating: 8/10
Movie Quality: 720p HDRip
File Size: 700MB
…….মুভি নিয়ে আমার কিছু কথা….
★২০১৯ সালের তেলুগু ইন্ডাস্ট্রির ১ম ১০০ কোটি ক্লাবে প্রবেশ করা মুভি এটা।
★অবশেষে অনলাইনে ইংলিশ সাব সহ চলে এলো ২০১৯ সালের ১ম তেলুগু ব্লকবাস্টার মুভি “F2 – Fun and Frustration” । মাল্টিস্টারার মুভি
★দেখে নিলাম বছরের প্রথম ব্লকবাস্টার সিনেমা Fun And Frustration । মুক্তির আগে সিনেমাটি নিয়ে খুব একটা আগ্রহ না থাকলেও মুক্তির পরপরই এই কয়দিনে সিনেমাটির অবিশ্বাস্য বক্স অফিস সাফল্য যে কারো মনেই আগ্রহ সৃষ্টি করার জন্য যথেষ্ট। তাই আর সময় নষ্ট না করে আমিও দেখেনিলাম আলোচিত এই সিনেমাটি।
★ প্রকাশ, প্রভিভী, ভেনিলা কিশোর এবং অন্যান্যদের মতো অনেক অভিনেতাদের প্রবেশের সাথে ভেনকি,বরুণ,তামান্না,মেহরীনের রসিকতা ভালই ছিল।
★ অনুমান লাগাতে পারি যে খুব একটা ভালো কাটবে আপনার অসাধারন সব কমেডি, ভালো মানের পরিচালনা, নতুন কাহিনী এবং কাহিনীটির সুন্দর উপস্থাপন এবং মুভিতে সবার পারফরমেন্স (বিশেষ করে ভেঙ্কি ) সবকিছু মিলিয়ে বেশ।
★ সিনেমাটি ভালো লাগা খারাপ লাগা সব আপনাদের ইচ্ছার উপর। আমার মতো এটাকে আরও আট- দশটা সাউথ এন্টারটেইনিং সিনেমা ভেবে দেখতে বসলে আমি নিশ্চিত আপনার পুরোটা
সময় খুব আনন্দেই কাটবে
★সিনেমাতে তিনটি জিনিস খুবই বেশি পরিমানে রয়েছে আর তা হলো
১. এন্টারটেইনমেন্ট
২. এন্টারটেইনমেন্ট এবং
৩. এন্টারটেইনমেন্ট
★ আর যদি মুভির বক্স অফিস এবং মুভিটা নিয়ে এতসব আলোচনা দেখে এটাকে মাস্টারপিস ভেবে বসেন তাহলে আপনার সময়টা কেমন কাটবে আমার সঠিক জানা নেই।
★ভালো একটা সিনেমা। প্রথম হাফ – সুপার
দ্বিতীয় হাফ – ভালো চাইলে আপনিও দেখে নিতে পারেন। আশাকরি অসাধারন একটা সময় পার করবেন।
বাংলা সাবটাইটেল দিয়ে দেখতে চান তাহলে সাবমেকার জয় কিষান ভাইয়ের ঘোষণা অনুযায়ী আরও এক সপ্তাহ অপেক্ষা করতে হবে।
Bangla Subtitle Coming Soon

……..মুভি রিভিউ…..
প্রথমেই বলতে হয় এটা একটা মাল্টিস্টার অভিনীত কমেডি নির্ভর ফ্যামিলি ড্রামা মুভি।
ভেঙ্কটশ সুখী বিবাহিত জীবনের উচ্চ আশা নিয়ে তামান্নাকে বিয়ে করেন। তামান্নার বোন মেহরিন পিরিজাদার সাথে বরুণ তেজ একই ভাবে বিয়ের প্রস্তুতি নিতে থাকে। কিন্তু যখন বুঝতে পারেন ভেঙ্কটেশ ও বরুণ যে তারা ব্যাচেলর হিসাবে থাকলেই ভাল হয়? তখনই শুরু আসল কমেডি।
সেই কমেডি গুলো দেখতেই এক্ষনি মুভি টি দেখতে বসে পড়ুন।
ইংলিশ সাবটাইটেল দিয়ে দেখতে চাইলে এখনই মুভিটি ডাওনলোড করুন। অনেক বক বক করেছি এখন ডাইরেক্ট ডাওনলোড করে নিন।








360p 350MB link 9xuplod
360p 350MB link zippyshare
720p 1.2GB Link 9xupload
বিঃ দ্রঃ আপনাদের কে অনেক তথ্য দেওয়ার জন্য কিছু অংশ কপি করা হয়েছে।

Friday, February 15, 2019

ইংরেজিতে অনুবাদ করতে হয় যেভাবে





আমার ছোট ভাই বাজার থেকে ১০ টাকা দিয়ে চমৎকার হালকা খেলনা কিনেছিল । এই বাক্যটিকে ইংরেজিতে অনুবাদ করতে হবে




১ম ধাপ ঃ বাক্যটিতে subject হল 'ভাই'--brother। verb হল 'কিনেছিল'--brought। object হল ' একটি খেলনা'--a toy । ** verb এর কাছে " কি বা কাকে " দ্বারা প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যাবে সেটা object **




২য় ধাপ ঃউপাদান ৩ টি কে sub+verb+object অনুসারে সাজালে Brother brought a toy




৩য় ধাপঃ** যে ওয়ার্ড অন্য কোন ওয়ার্ড এর অর্থকে আরও সিমাবদ্ধ করে দেয় সেটা হল modifier**




subject কে modify করতে আরও দুটি শব্দ my এবং younger(ছোট) । এই দুটি ওয়ার্ড brother এর আগে বসালে my younger brother brought a toy.




খেলনা(toy) কে modify করেছে আরও দুটি শব্দ যথাক্রমে চমৎকার (fine) এবং হালকা(light) ।এই দুটি ওয়ার্ড toy এর আগে বসালে my younger brother brought a fine light toy




এবার '১০ টাকা দিয়ে'--for ten taka । এটি কে toy এর পরে বসালে পাওয়া যায় my younger brother brought a toy for ten taka




এরপর ' বাজার থেকে ' --from the market । সুতরাং সম্পূর্ণ বাক্যটি হল My younger brother brought a toy for ten taka from the market.

‘দেবী’ মুভির HD প্রিন্ট চলে এসেছে। জলদি ডাউনলোড করে নিন।


সিনেমার নাম: দেবী 
পরিচালক : Anam Biswas

Stars: Chanchal Chowdhury,Jaya Ahsan, Animesh Aich,Labonno Chowdhury,Shabnam Faria,Iresh Zaker
Genres : Drama, Mystery
Imdb rating: 8.5/10 
www.NetPriyo.Blogspot.com
আসুন এক নজরে মুভির চরিত্র গুলির সাথে পরিচিত হয়ে আসি।
মিসির আলি (চঞ্চল চৌধুরী) বড়পর্দায় প্রথমবারের মতো দেখা যাবে মিসির আলিকে। এই আকর্ষণটাই অধিকাংশ দর্শককে হলে নিয়ে যাবে সিনেমাটা দেখতে এটা যেমন সত্য, একইভাবে বইতে পড়া মিসির আলির সাথে পর্দায় দেখা মিসির আলির কতটা সাদৃশ্য খুঁজে পাবে দর্শক আর কিভাবে নিবে এই বিষয়টা বেশ চ্যালেঞ্জিং করে তুলেছিলো চরিত্রটাকে। এখানে কাস্ট করা হয় চঞ্চলকে। মিসির আলি চরিত্রে তিনি তার সর্বোচ্চ দেয়ার চেষ্টা করেছে । এতো পরিচিত এক চরিত্রে অভিনয় করতে গিয়ে তিনি যে সাবলীল অভিনয় দেখিয়েছেন তাতে প্রশংসা না করে উপায় নেই।
রানু (জয়া আহসান) : ব্যক্তিগতভাবে আমি জয়া আহসানকে বেশ পছন্দ করি। তার মতো যেকোনো চরিত্রকে এতো সুন্দর, সাবলীলভাবে পর্দায় ফুটিয়ে তুলতে তেমন কাওকে বর্তমানে দেখিনা আমি (বাংলাদেশে)। রানু চরিত্রে ঠিক যতখানি সরলতা, মায়া দেখানো যেত তা সম্পূর্ণ করেছেন তিনি। আমার মনেহয়না জয়া আহসান ছাড়া আর কেও এতো নিখুঁত করে রানু হতে পারতো !
নীলু (শবনম ফারিয়া) : এক্ষেত্রেও সঠিক মানুষটিকেই নেয়া হয়েছে বলে মনে হয় আমার। নীলু চরিত্রে নিজেকে অসুন্দর ভাবার একটা বিষয় ছিলো। পর্দায় ঠিক সঠিকভাবেই উপস্থাপন করা হয়েছে ফারিয়াকে। আশা করছি, নিশীথিনী নিয়ে সামনে আবার দেখতে পাবো তাকে।
(তবে দেবী উপন্যাসের শেষে নীলুর চেহারা যেহেতু রানুর মতো হয়ে যায়, হয়তো পরবর্তী কিস্তি নিয়ে জয়া আহসানও হাজির হতে পারেন)
আনিস চরিত্রে অনিমেষ আর সাইকো হিসেবে ইরেশ যাকেরও যথেষ্ট ভালো করেছেন।
বাংলাতে আমার প্রথম দেখা হরর থ্রিলার মুভি ‘দেবী’
মুভিটির WEB-DL (HD) প্রিন্ট বের হইছে
নিচে ডাউনলোড লিংক দেয়া আছে । লিংক এ ক্লিক করবেন এবং Download এ ক্লিক করবেন। ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে। কোনো প্রকার এড এর ঝামেলা নেই। Happy_Watching✌
আপনাদের সুবিধার জন্য (480p,720p) সব রকমের প্রিন্ট যুক্ত করেছি। আশা করি পোস্টটি আপনাদের ভালো লেগেছে। ডাউনলোড করতে কোনো সমস্যা হলে কমেন্টে জানাবেন। আশা করি কোনো সমস্যা হবে না। বিঃদ্রঃ (মুভিটি দেবী উপন্যাস অনুকরণে নয়, অবলম্বনে তৈরী ) 
www.NetPriyo.Blogspot.Com

::Screenshots::



::WEB-DL – 480P | 720P – x264 – 400MB | 650MB::

👇::Download Link For 720p::👇

 

Download 720p [650Mb]

 

👇::Download Link For 480p::👇

 

Download 480p [400Mb]

Thursday, February 14, 2019

কবি -সাহিত্যিকদের প্রথম গ্রন্থ




রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
উপন্যাস — বউ ঠাকুরানী হাট — ১৮৭৭ সাল।
কবিতা — হিন্দু মেলার উপহার — ১২৮১ বঙ্গাব্দ।
কাব্য — বনফুল — ১২৮২ বঙ্গাব্দ।
ছোট গল্প — ভিখারিনী — ১৮৭৪ সাল। নাটক —
রুদ্রচন্ড — ১৮৮১ সাল।
.
কাজী নজরুল ইসলাম
উপন্যাস — বাধঁন হারা — ১৯২৭ সাল।
কবিতা — মুক্তি — ১৩২৬ বঙ্গাব্দ।
কাব্য — অগ্নিবীণা — ১৯২২ সাল।
নাটক — ঝিলিমিলি — ১৯৩০ সাল।
গল্প — হেনা — ১৩২৬ বঙ্গাব্দ।
.
প্যারীচাঁদ মিত্র
উপন্যাস — আলালের ঘরের দুলাল — ১৮৫৮ সাল।
.
আবদুল গাফফার চৌধুরী
ছোট গল্প — কৃষ্ণ পক্ষ — ১৯৫৯ সাল।
উপন্যাস — চন্দ্রদ্বীপের উপাখ্যান — ১৯৬০ সাল।
শিশু সাহিত্য — ডানপিটে শওকত — ১৯৫৩ সাল।
.
আবু ইসহাক
উপন্যাস — সূর্য দীঘল বাড়ি — ১৯৫৫ সাল।
.
আলাউদ্দিন আল আজাদ
কাব্য — মানচিত্র — ১৯৬১ সাল।
উপন্যাস — তেইশ নম্বর তৈলচিত্র — ১৯৬০ সাল।
নাটক — মনক্কোর যাদুঘর — ১৯৫৮ সাল।
গল্প — জেগে আছি — ১৯৫০ সাল।
প্রবন্ধ — শিল্পীর সাধনা — ১৯৫৮ সাল।
.
আহসান হাবীব
কাব্য — রাত্রি শেষ — ১৯৪৬ সাল।
.
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যবঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
উপন্যাস ইংরেজি — Rajmohan’s Wife — ১৮৬২ সাল
উপন্যাস বাংলা — দুর্গেশনন্দিনী — ১৮৬৫ সাল।
.
দীনবন্ধু মিত্র
নাটক — নীলদর্পন — ১৮৬০ সাল।
.
মীর মোশাররফ হোসেন
নাটক — বসন্তকুমারী — ১৮৭৩ সাল।
উপন্যাস — রত্নাবতী — ১৮৬৯ সাল।
.
শামসুর রহমান
কাব্য — প্রথম গান দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে — ১৯৫৯
সাল।
.
মোহাম্মদ রজিবর রহমান
উপন্যাস — আনোয়ারা — ১৯১৪ সাল।
.
জীবনান্দ দাশ
কাব্য — ঝরা পালক — ১৯২৮ সাল।
.
মুনীর চৌধুরী
নাটক — রক্তাক্ত প্রান্তর — ১৩৬৮ বঙ্গাব্দ।
.
জহির রায়হান
গল্প — সূর্য গ্রহন — ১৯৫৫ সাল।
.
মাইকেল মধুসূদন দত্ত
ইংরেজি রচনা — The Captive Ladie — ১৮৪৯ সাল ।
নাটক –শর্মিষ্ঠা — ১৮৫৯ সাল।
কাব্য — তিলত্তমা সম্ভব — ১৮৬০ সাল।
মহাকাব্য — মেঘনাদ বধ — ১৮৬১ স

কবিদের জন্ম-মৃত্যু সাল কৌশলে মনে রাখার টেকনিক







#কবিদের জন্ম-মৃত্যু সাল
কৌশলে মনে রাখার টেকনিক। প্রত্যেক সংখ্যার
সাথে ১৯০০ আছে মনে রাখতে হবে।
এ পর্বে ১৯০০ সালের গুলো দেওয়া হলো।
.
১৯০০ সালের প্রথম দিকে ২৯ জন শামসু বাহিনী ১১টি
মশা মারতে হাই স্কুলের ১৯ ও ৬৯ নং কক্ষে গেল।
সেখানে তারা ৮-৫৬ লক্ষ টাকার মানিক খুঁজে পেল।
মানিক পেয়ে সবাই ২৬-৪৭ সাইজের "সু" পায়ে দিয়ে
২৫-৭১ নং চৌধুরী বাড়ির সুফিয়াকে বিয়ে করতে
গেল।সুফিয়া ১১ থেকে ৯৯ বছরের সবাইকে
নিয়ে আক্রমন করে শামসু বাহিনীর জসীম ও
হাবীব কে ধরে ফেলল।শাস্তি হিসেবে জসীম
৩-৭৬ বার এবং হাবীব ১৭-৮৫ বার কানে ধরে উঠ-বস
করল। অন্যরা পালিয়ে গিয়ে ২২-৭১ নং সৈয়দ মঞ্জিলে
বসে ১৮-৭৪ বোতল মদ খেল। অবশেষে মান
হারিয়ে ১৭-৯৮ বছর বয়সী শামসু বাহিনীর সব সদস্য
চিরকুমার রইল।
:
:
ব্যাখ্যা:
.
শামসু -শামসুর রাহমান জন্ম ১৯২৯
.
মশা মারতে- মীর মশাররফ হোসেন মৃত্যু ১৯১১
.
হাই স্কুল- মুহম্মদ আবদুল হাই-১৯১৯-১৯৬৯
.
মানিক-মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯০৮-১৯৫৬
.
সু-সুকান্ত ১৯২৬-১৯৪৭
.
চৌধুরী বাড়ি-মুনীর চৌধুরী ১৯২৫-১৯৭১
.
সুফিয়া-সুফিয়া কামাল ১৯১১-১৯৯৯
.
জসীম- জসীম উদদীন ১৯০৩-১৯৭৬
.
হাবীব-আহসান হাবীব ১৯১৭-১৯৮৫
.
সৈয়দ মজ্ঞিল - সৈয়দ আলী আহসান ১৯২২-১৯৭১
.
মদ খেল- ফররুখ আহমদ ১৯১৮-১৯৭৪
.
মান হারিয়ে-শওকত ওসমান ১৯১৭-১৯৯৮।

অরবিটাল রহস্য






s,p,d & f অরবিটালের মূলকথা:
সহকারী কোয়ান্টাম সংখ্যা (l)
l=0 to (n-1)
n=1 হলে l=0 >> 1s
n=2 হলে l=0,1 >> 2s 2p
n=3 হলে l=0,1,2 >> 3s 3p 3d
n=4 হলে l=0,1,2,3 >> 4s 4p 4d 4f
# অরবিটালের_নামকরন :
# s_অরবিটাল
n এর মান যখন 1 হয় তখন ইলেকট্রন একটি
অরবিটালে গমন করে আর অরবিটালটি সূক্ষ (Sharp)
হয় এই Sharp এর প্রখম অক্ষর s এই জন্য এই
অরবিটালকে s অরবিটাল বলা হয়।
# p_অরবিটাল
n এর মান যখন 2 হয় তখন e- দুইটি অরবিটালে গমন
করে আর অরবিটালটি হয় প্রধান অক্ষ (Principal)
হয় এই principal এর প্রখম অক্ষর p এই জন্য এই
অরবিটালকে p অরবিটাল বলা হয়।
# d_অরবিটাল
n এর মান যখন 3 হয় তখন e- তিনটি অরবিটালে
গমন করে আর অরবিটালটি হয় ব্যাপ্ত (diffused) হয়
এই diffused এর প্রখম অক্ষর এই জন্য এই
অরবিটালকে d অরবিটাল বলা হয়।
# f_অরবিটাল
n এর মান যখন 4 হয় তখন e- চারটি অরবিটালে
গমন করে আর অরবিটালটি হয় মৌলিক
(fandamental) হয় এই fandamental এর প্রখম
অক্ষর f এই জন্য এই অরবিটালকে f অরবিটাল বলা
হয়।

কবিতাঃ নৈশব্দ




সেই দিনগুলো ছিল উচ্ছল,
ছিল পলাশীর মত উত্তাল,
ছিল আকাশের তেজী রোদ্দুর,
নগরীর বেপরোয়া কোলাহল।
সেখানে ঘড়ি মেনে আসে রাত্রি
যেমন জাহাজের কোন যাত্রী
মৃত ডাহুকের মত নিশ্চুপ
জোছনার ফুল ঝরে টুপ টুপ
বুকের পাঁজরে আহত আবেগ
প্রেমিকার চোখে ভাসে অভিযোগ।
যদি দিগন্ত বেয়ে চুপিসারে
কোন ভালবাসা এসে কড়া নাড়ে
তবে সঁপে দিও তাকে যৌবন,
দিও অপরাধমাখা চুম্বন
যেভাবে সকালের ফোটা পলাশে
বসন্তের রঙ মেশে সহাসে।

(অসমাপ্ত)

Wednesday, February 13, 2019

কীভাবে প্রোটিন তৈরি হয়?





প্রোটিন এবং এমিনো এসিড
জীবন নিয়ে আলোচনা শুরু করতে হয় এমিনো এসিড দিয়ে। এগুলো কোষের অসংখ্য ফাংশনর জন্য অপরিহার্য। এমিনো এসিড হচ্ছে কিছু জৈবিক অণু যাদের মাঝে একটি এমিন গ্রুপ (−NH2), একটি কার্বক্সিলিক এসিড গ্রুপ (−COOH) এবং একটি সাইড চেইন (−R) দেখতে পাওয়া যায়। যদিও প্রায় ৫০০ টির মত এমিনো এসিড এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়েছে, এদের মাঝে মাত্র ২০ টিকে জীবের জেনেটিক কোডে পাওয়া যায়।





এমিনো এসিডের চার্ট। (ছবির সোর্স: https://mindfulmedstudent.net/2017/04/19/three-acronym-mnemonics-for-remembering-the-amino-acids/)
এমিনো এসিডের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে পাশাপাশি দুইটি এমিনো এসিডের একটির এমিন গ্রুপ এবং অন্যটির কার্বক্সিলিক গ্রুপ থেকে এক অণু পানি অপসারিত হয়ে এরা পরস্পরের সাথে যুক্ত হতে পারে। এমন বন্ধনকে জীববিজ্ঞানে বলা হয় পেপটাইড বন্ধন । উপযুক্ত পরিবেশে একের পর এক এমিনো এসিড পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে বিশাল বড় এমিনো এসিডের শেকল তৈরি করতে পারে। এমন শেকলকে বলা হয় পলিপেপটাইড চেইন।




পেপটাইড বন্ধন। (ছবির সোর্স: http://www.assignmentpoint.com/science/chemistry/peptide-bond.html)

প্রোটিন হচ্ছে এমন এক বা একাধিক পলিপেপটাইড চেইনের সমন্বয়ে গঠিত বিশাল এক জৈবিক অণু। কোন পলিপেপ্টাইড চেইনের যেকোনো অবস্থানে বিশটি এমিনো এসিডের যেকোনোটি বসতে পারে। তাই মাত্র 30 টি পলিপেপ্টাইড চেইনের ভিন্ন ভিন্ন কম্বিনেশন হতে পারে 2030 টি! যেকোন অর্গানিজমের প্রোটিনে এর চেয়ে বড় পপিপেপ্টাইড চেইন অহরহই দেখা যায়। এজন্যই যেকোন অর্গানিজমে এত ভিন্ন ভিন্ন প্রোটিন পাওয়া সম্ভব। তবে মনে রাখতে হবে শুধু এমিনো এসিডের বৈচিত্র্য নয়, প্রোটিনের ত্রিমাত্রিক আকারও এর কার্যকারীতার পেছনে ভূমিকা পালন করে। এজন্যই অনেক প্রোটিন তাপ, pH প্রভৃতিতে সংবেদনশীল (sensitive) হয়ে থাকে। যেমন- তাপে অনেক প্রোটিনের পলিপেপ্টাইড চেইনগুলো বিমুক্ত হয়ে যায় এবং তাপ সরিয়ে নিলেও আবার সেগুলো পূর্বের অবস্থায় ফেরত আসে না। এজন্যই ডিম সেদ্ধ করলে জমাট বেঁধে যায়।
প্রতিটি প্রোটিন বানানোর রেসিপি লিখা থাকে জীবের ডিএনএ বা আরএনএতে। কিন্তু সব কোষে একই ডিএনএ থাকা সত্ত্বেও সব প্রোটিন সব কোষে তৈরি হয় না। তাই প্রোটিন বানানো বুঝতে হলে আমাদের ডিএনএ এবং আরএনএ সম্পর্কে কিছুটা জেনে নেওয়া প্রয়োজন।

ডিএনএ এবং আরএনএ আসলে কী

যেকোন অর্গানিজমকে আসলে কম্পিউটারের সাথে তুলনা করা যায়। কম্পিউটারে যখন কোন তথ্য সংরক্ষণ করে রাখার প্রয়োজন হয়, আমরা ব্যবহার করি হার্ডডিস্ক। তেমনি করে প্রতিটি জীবের সমস্ত জিনগত তথ্য প্রকৃতি সুরক্ষিত রাখে সেই জীবের ডিএনএতে। হার্ডডিস্কে তথ্য লিখে রাখা হয় 0 আর 1 দিয়ে। আর ডিএনএতে তথ্য লিখে রাখা হয় চারটি নাইট্রোজেনাস বেইস পেয়ার দিয়ে, যাদের নাম এডিনিন (A), থাইমিন (T), গুয়ানিন (G) এবং সাইটোসিন (C). খুব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য না হলে আমরা সাধারণত গাদা গাদা ব্যাকআপ রাখি না, কিন্তু ডিএনএর সকল তথ্যের ব্যাকআপ রাখা হয় জীবের প্রতিটি কোষে।




ডিএনএর গঠন। (ছবির সোর্স: https://www.easynotecards.com/notecard_set/59549)

ডিএনএর পূর্ণরূপ হল ডিঅক্সি রাইবোনিউক্লিয়িক এসিড। ডিএনএর তিনটি অংশ– নাইট্রোজেনাস বেইস, পাঁচ কার্বনের একটি বিশেষ চিনি (ডিঅক্সি রাইবোজ) এবং ফসফেট গ্রুপ। ডিএনএতে সাপের মতো দুইটি আঁকাবাঁকা সুতায় ফসফেট গ্রুপ আর চিনির ভিতের ওপর বেইসগুলো সারিবদ্ধভাবে সাজানো থাকে। দুইটি সুতার বিপরীত বেইসগুলো হাইড্রোজেন বন্ধনের কারণে পরস্পরের সাথে যুক্ত। ডিএনএর দুইটি সুতা কমপ্লিমেন্টারি, অর্থাৎ একে অন্যের ছাঁচের মত। এক সুতায় A-র বিপরীতে অন্য সুতায় সবসময় T, এবং C-এর বিপরীতে অন্য সুতায় সবসময় G বসে।
ডিঅক্সি রাইবোজের কার্বনগুলোকে জৈবযৌগের নামকরণের নিয়মে নাম্বার দেওয়া হলে ডিএনএর প্রত্যেকটি সুতার এক মাথায় 5′ বিশিষ্ট কার্বন এবং অন্য মাথায় 3′ বিশিষ্ট কার্বন পড়ে। এই অনুসারে  মাথা দুইটিকে 5′ মাথা এবং 3′ মাথা বলা হয়। তবে  দুইটি কমপ্লিমেন্টারি সুতার একই মাথা বিপরীত দিকে থাকে।
ডিএনএ ছাড়াও আরও এক রকমের নিউক্লিয়িক এসিড আছে, যার নাম রাইবোনিউক্লিয়িক এসিড। এতে ডিঅক্সি রাইবোজের পরিবর্তে চিনি হিসেবে থাকে রাইবোজ, এবং থাইমিনের (T) পরিবর্তে বসে ইউরাসিল (U). এই অল্প একটুখানি পরিবর্তনের জন্য ডিএনএ এবং আরএনএর চরিত্রে রাতদিন পার্থক্য হয়ে যায়। আরএনএর মোটেই ডিএনএর মত সুনির্দিষ্ট কোন গঠন নেই। এরা বিভিন্ন রকমের হতে পারে (যেমন- মেসেঞ্জার আরএনএ, ট্রান্সফার আরএনএ, রাইবোসোমাল আরএনএ প্রভৃতি) এবং কোষের ভিন্ন ভিন্ন কাজে এরা ব্যবহৃত হয়। আরএনএ ডিএনএর তুলনায় অনেক বেশি সক্রিয় হয় এবং স্থিতিশীলতাও অনেক কম। এজন্য বংশগত তথ্য সংরক্ষণে কোষ সাধারণত আরএনএ ব্যবহার করে না। তবে কিছু ক্ষেত্রে এই বৈশিষ্ট্যগুলো জীবের বেঁচে থাকার জন্য সহায়ক। যেমন- আরএনএ থাকার কারণে ফ্লু ভাইরাস খুব সহজে নিজের চেহারায় পরিবর্তন এনে আমাদের শরীরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে বার বার ফাঁকি দিতে পারে।

ডিএনএ এবং জিন

ডিএনএ একটি জীবের বংশগত সকল তথ্য সংরক্ষণ করে। কিন্তু বেঁচে থাকার জন্য তথ্য শুধু সংরক্ষণ করে রাখাই যথেষ্ট নয়। এই তথ্য ব্যবহারও করতে পারা প্রয়োজন। সেটা কীভাবে করা যায়? উত্তরটা হচ্ছে প্রোটিন বানিয়ে!
একটা অর্গানিজমের সম্পূর্ণ ডিএনএ অনেক লম্বা। যেমন- মানুষের পূর্ণাঙ্গ ডিএনএর দৈর্ঘ্য প্রায় ছয় ফুট! এই সবটুকু ডিএনএতে কিন্তু প্রোটিন বানানোর রেসিপি লিখা থাকে না, বরং কিছু কিছু অংশে থাকে। এগুলোই হচ্ছে জিন (Gene). আরেকটু একাডেমিক ভাষায় জিন হচ্ছে ডিএনএর এমন কোন খন্ড যা ফাংশনাল কোন অণুর কোড ধারণ করে। একটি জিনের বেশ কয়েকটি অংশ:
  1. প্রোমোটার (Promoter)
  2. আন্ট্রান্সলেটেড রিজিয়ন (Untranslated Region or UTR)
  3. ওপেন রিডিং ফ্রেম
  4. টার্মিনেটর




জিনের স্ট্রাকচার। (ছবির সোর্স: https://en.wikipedia.org/wiki/Gene_structure)

এছাড়া ট্রানস্ক্রিপশন ফ্যাক্টর নামের কিছু প্রোটিন কোন জিনের প্রকাশের (expression) জন্য অপরিহার্য। যখন কোষের কোন জিন থেকে প্রোটিন বানানোর প্রয়োজন হয়, অনেকগুলো ভিন্ন ভিন্ন  ট্রান্সক্রিপশন ফ্যাক্টর জিনটির প্রোমোটার অংশে যুক্ত হয়। সব ট্রানস্ক্রিপশন ফ্যাক্টর সব কোষে থাকে না। তাই সব জিন সব কোষে প্রকাশিত হয় না।

প্রোটিন সিন্থেসিস

প্রায় পঞ্চাশটির মত ট্রান্সক্রিপশন ফ্যাক্টর প্রোমোটার অংশে যুক্ত হলে আরএনএ পলিমারেজ (RNA Polymerase) নামের একটি এনজাইম ডিএনএ থেকে সেই জিনের কোড কপি করে মেসেঞ্জার আরএনএ তৈরি করা শুরু করে। তবে ডিএনএতে একটি বিশেষ সিকুয়েন্স পাওয়ার আগে এই কপি করা শুরু হয় না। এই স্থানটির নাম স্টার্ট কোডন (Start Codon). অধিকাংশ অর্গানিজমে এটি হচ্ছে ATG. প্রোমোটার এবং স্টার্ট কোডনের মাঝের অংশটি মেসেঞ্জার আরএনএতে কপি করা হয় না। একে বলে আনট্রান্সলেটেড রিজিয়ন বা ইউটিআর। আরএনএ পলিমারেজ স্টার্ট কোডন থেকে পরের বেইসগুলো একটির পর একটি করে মেসেঞ্জার আরএনএতে কপি করতে থাকে। পরবর্তীতে এনজাইমটি ডিএনএতে একটি বিশেষ স্থানে গেলে কপি করা সমাপ্ত হয়, এবং মেসেঞ্জার আরএনএটি মুক্ত হয়। এই স্থানটির নাম টার্মিনেটর। ইউটিআর এবং টার্মিনেটরের মধ্যবর্তী অংশটির নাম ওপেন রিডিং ফ্রেম।
ওপেন রিডিং ফ্রেমে কিছু স্থান থাকে যেগুলো প্রোটিনের কোন অংশের কোড করে না। এদের বলে ইন্ট্রন (Intron). বাকি অংশগুলোকে বলে এক্সন (Exon). সদ্য সৃষ্ট মেসেঞ্জার আরএনএ থেকে ইন্ট্রনগুলোকে কেটে বাদ দেওয়া হয়, এবং অবশিষ্ট অংশগুলোকে জোড়া লাগানো হয়। মধ্যবর্তী এক বা একাধিক এক্সনও বাদ যেতে পারে। এভাবে একই জিন থেকে কোষ একাধিক প্রোটিন তৈরি করতে পারে। এরপরে মেসেঞ্জার আরএনএগুলোকে বিকৃতির হাত থেকে রক্ষার জন্য 5′ মাথায় একটি ক্যাপ এবং 3′ মাথায় অনেকগুলো A দিয়ে তৈরি একটি লেজ জুড়ে দেওয়া হয়।
এরপর এই পরিপক্ক (mature) মেসেঞ্জার আরএনএগুলো কোষের নিউক্লিয়াস ছেড়ে বাইরে বেরিয়ে আসে। কোষের রাইবোজোম তখন সেই মেসেঞ্জার আরএনএর কোড পড়ে পর পর তিন বেইসের প্রতিটি কম্বিনেশনের  জন্য একটি নির্দিষ্ট এমিনো এসিড সংযুক্ত করে এমিনো এসিডের একটি শেকল  বা পলিপেপ্টাইড চেইন তৈরি করে। এই প্রক্রিয়াটির নাম ট্রান্সলেশন বা অনুবাদ।






এমিনো এসিড কোডন চার্ট। (ছবির সোর্স: https://sites.google.com/a/providenceday.org/apbiology/codon-charts-periodic-table)

মেসেঞ্জার আরএনএতে কিছু বিশেষ তিন বেইসের কোড থাকে যারা পলিপেপ্টাইড চেইনের সূচনা ও সমাপ্তি নির্দেশ করে। সূচনা কোড পেলে রাইবোজোম পলিপেপ্টাইড চেইন তৈরি করা শুরু করে, এবং সমাপ্তি কোড পেলে পলিপেপ্টাইড চেইনটিকে রাইবোজোম মুক্ত করে দেয়। পরবর্তীতে এক বা একাধিক পলিপেপ্টাইড চেইনকে বিশেষভাবে ভাঁজ (folding) করে কাঙ্ক্ষিত প্রোটিনের একটি অণু তৈরি হয়। এই প্রোটিনকে প্লাজমা মেমব্রেন বা কোষের বাইরে পাঠানোর প্রয়োজন পড়লে বিভিন্ন পলিপেপ্টাইডের সিগনাল সিকুয়েন্স যুক্ত হয়। কোষে কিছু সিগনাল রিকগনিশন পার্টিকেল (এসআরপি) থাকে যারা এই বিশেষ বিশেষ সিগনাল সিকুয়েন্সের সাথে যুক্ত হয়ে ঠিক ঠিক স্থানে প্রোটিনকে প্রেরণ করতে সাহায্য করে।
এভাবেই তৈরি হয় একেকটি প্রোটিন!

হাকেল নিয়মের পরিবর্তে অ্যারোমেটিক যৌগ বের করার একটা সুন্দর নিয়ম






হাকেল নিয়মের পরিবর্তে অ্যারোমেটিক যৌগ বের
করার একটা সুন্দর নিয়ম |
আশা করি কাজে লাগবে |
n=(x-1)/2
এখানে,x=পাইবন্ধনের সংখ্যা বা দ্বি বন্ধনের
সংখ্যা |
n এর মান=পূর্ণ সংখ্যা হলে,অ্যারোমেটিক যৌগ |
n এর মান =ভগ্নাংশ হলে অ্যারোমেটিক যৌগ নয় |
Example-- বেনজিনে পাই বন্ধন তিনটি |
n=(3-1)/2=1
n এর মান একটি পূর্ণ সংখ্যা তাই বেনজিন
অ্যারোমেটিক যৌগ।
Credit:- নেটপ্রিয়

বন্ধন ক্রম নির্ণয় করার Shortcut techniques:-





অনেকের মনে রসায়নের একটা ques .বন্ধনী ক্রম নির্ণয় করার shortcut আছে কি না।

প্রথম কথা হল,যারা পরীক্ষার্থী,তারা এখুনি জেনে নাও,বন্ধনী ক্রম কি।রসায়নের written প্রশ্নে আসতে পারে।বন্ধনী ক্রম হল,একটি অণুর দুটি পরমাণুর মধ্যে বিদ্যমান সমযোজী বন্ধনের সংখা।এটি মুলত পরমাণু দুটির electronic orbitalic বিন্যাস হতে নির্ণয় করা সম্ভব,অর্থাৎ যৌগটির গঠন কিরূপ,সেটা থেকে নির্ণয় করতে হয়।সবার কাছে DU প্রশ্ন অবশ্যই আছে।এই মূহুর্তে দেখতে পারো নিচের প্রশ্নের সলভ।অনুর Electronic গঠন থেকে এটা নির্ণয় করার কথা।

*CO অনুর বন্ধনক্রম কত??(DU 2011-12)

(A)2 (B)3 (C)1 (D)2.5

কিন্তু মজার বিষয় হচ্ছে,এটাও আমরা এখন থেকে shortcut দিয়ে করবো,ঠিক এখন থেকে,চল।

কোনো যৌগ তে বিদ্যমান পরমাণু দুটি X & Y হলে,বন্ধনী ক্রম হবে

= [X(8-a) + Y(8-a)]/2

X=1st মৌল,Y=2nd মৌল,a=মৌলের শেষ কক্ষপথে electron সংখা

So,Bond order of CO=[C(8-4)+O(8-6)]/2=(4+2)/2=3

C & O কিন্তু কোনো সংখা না,এটা শুধু X & Y নির্দেশ করছে।তাহলে এবার Shortcut দিয়ে DU 2008-09 করে ফেল।(NO এর বন্ধনক্রম)

এবার একটা ভিন্নরকম বন্ধনিক্রম দেখ।তোমাদের আর কয়েকদিন পর RU এর পরীক্ষা।তাহলে RU এর প্রশ্ন থেকেই দেখিয়ে দেই।সলভ বের করে মিলাও এখনি।(RU 2011-12)

O2- এর বন্ধনক্রম-
2

(A)দুই (B)তিন (C)এক (D)কোনটিই নয়

এবার কি হবেনা shortcut দিয়ে?না,এবারও হবে।

X হবে O আর Y হবে O2-

So,bond order=[X(8-6)+Y(8-8)]/2 =(2+0)/2 =1